alt

অর্থ-বাণিজ্য

রপ্তানির আড়ালে ৩৮২ কোটি টাকা পাচার করেছে ব্যবসায়ীরা

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০২৩

জাল নথিপত্রে রপ্তানির আড়ালে ১৭৮০টি চালানের বিপরীতে চার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ৩৮২ কোটি টাকা পাচারের প্রমাণ পেয়েছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- সাবিহা সাকি ফ্যাশন, এশিয়া ট্রেডিং করপোরেশন, ইমু ট্রেডিং করপোরেশন ও ইলহাম। প্রতিষ্ঠানগুলো টি-শার্ট, টপস, লেডিস ড্রেস, ট্রাউজার, বেবি সেট, ব্যাগ, পোলো শার্ট, জ্যাকেট, প্যান্ট, হুডি জাতীয় পণ্য ৭টি দেশে রপ্তানি করেছে। মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) সকালে রাজধানীর কাকরাইলে সংস্থাটির কার্যালয়ে মহাপরিচালক (ডিজি) মোহাম্মদ ফখরুল আলম এ তথ্য জানান।

শুল্ক গোয়েন্দার ডিজি বলেন, ‘আমরা প্রথমে সাবিহা সাকি ফ্যাশন নামের প্রতিষ্ঠানের জালিয়াতির বিষয়টি উদ্ঘাটন করি। তারই ধারাবাহিকতায় আরও তিন প্রতিষ্ঠানের অর্থ পাচারের তথ্য পাই। তাদের কোন এলসি ছিল না, আর রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের ইএক্সপি ব্যবহার করেছে। ৪টি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের বিগত সময়ের ১৭৮০টি চালানের বিপরীতে ১৮ হাজার ২৬৫ মেট্রিক টন পণ্য রপ্তানি দেখানো হয়। যার ঘোষিত মূল্য ৩ কোটি ৭৮ লাখ ১৭ হাজার ১০ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ৩৮২ কোটি টাকা। আমাদের ধারণা অর্থের পরিমাণ আরও বেশি হতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘যখন কোন জালিয়াত চক্র অর্থ পাচারের উদ্দেশে রপ্তানি করে, তখন তার উদ্দেশ্যই থাকে রপ্তানি মূল্য কোনভাবেই দেশে আসবে না। সেক্ষেত্রে তারা পণ্যের মূল্য কোন না কোনভাবে কম দেখানোর চেষ্টা করে। তার প্রধান লক্ষ্যই হলো টাকা বিদেশে পাচার করা। সেক্ষেত্রে তারা পণ্য রপ্তানির কথা বললেও উদ্দেশ্য হলো পণ্যের বিপরীতে টাকা আর দেশে আসবে না। বৈদেশিক মুদ্রা বৈধ পন্থায় দেশে প্রত্যাবাসিত হওয়ার কোন সুযোগ না থাকায় মানিলন্ডারিং সংঘটিত হয়েছে।’

প্রতিষ্ঠানগুলো টি-শার্ট, টপস, লেডিস ড্রেস, ট্রাউজার, বেবি সেট, ব্যাগ, পোলো শার্ট, জ্যাকেট, প্যান্ট, হুডি প্রভৃতি পণ্য সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, কাতার, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, নাইজেরিয়াসহ বিভিন্ন দেশে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে রপ্তানি করে অর্থ পাচার করে। প্রতিষ্ঠানগুলোর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট হলো লিমেক্স সিপার্স লিমিটেড, এরই মধ্যে তাদের আইডি নম্বর লক করা হয়েছে। ৪টি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও অন্য আরও কিছু প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে এ ধরনের কার্যক্রমের অভিযোগের ভিত্তিতে বর্তমানে তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

শুল্ক গোয়েন্দা জানায়, সাবিহা সাকি ফ্যাশন নামের প্রতিষ্ঠানটি রপ্তানি দলিল জালিয়াতির মাধ্যমে বিদেশে পণ্য রপ্তানি করে কিন্তু পণ্যের রপ্তানি মূল্য বা বৈদেশিক মুদ্রা দেশে আসেনি। গত ৩১ জানুয়ারি শুল্ক গোয়েন্দার একটি টিম চট্টগ্রামের উত্তর পতেঙ্গা অভিযান পরিচালনা করে। প্রতিষ্ঠানটির টি-শার্ট ও লেডিস ড্রেস রপ্তানির কথা থাকলেও বেবি ড্রেস, জিন্স প্যান্ট, লেগিন্স, শার্ট ও শালসহ ঘোষণাবহির্ভূত পণ্য রপ্তানির প্রমাণ পাওয়া যায় যা সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, সৌদি আরব ও নাইজেরিয়াতে রপ্তানি করা হয়েছে। তদন্তে দেখা যায়, সাবিহা সাইকি ফ্যাশন মোট ৮৬টি পণ্যচালানের বিপরীতে ৯৯৭ মেট্রিক টন মেনস ট্রাউজার, টি-শার্ট, বেবি সেট, ব্যাগ, পোলো শার্ট, জ্যাকেট, প্যান্ট ও হুডি রপ্তানি করে। যার বিনিময় মূল্য ১৮ লাখ ৪৫ হাজার ৭২৭ মার্কিন ডলার বা ২১ কোটি টাকা। আর ওই টাকা দেশে আসার সুযোগ নেই।

অন্যদিকে এশিয়া ট্রেডিং করপোরেশন নামীয় প্রতিষ্ঠান বিগত সময়ে ১৩৮২টি পণ্যচালান রপ্তানি করে। রপ্তানি করা পণ্য চালানগুলোতে এশিয়া ট্রেডিং করপোরেশন ১৪ হাজার ৮৫ মেট্রিক টন টি-শার্ট, টপস, লেডিস ড্রেস রপ্তানি করে যার বিনিময় মূল্য ২ কোটি ৫৮ লাখ ২৬ হাজার ৮৬৬ মার্কিন ডলার বা ২৮২ কোটি টাকা। ইমু ট্রেডিং করপোরেশন জালিয়াতির মাধ্যমে ২৭৩টি পণ্যচালান রপ্তানি করে। পণ্যচালানগুলোতে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠান ইমু ট্রেডিং করপোরেশন ২ হাজার ৫২৩ মেট্রিক টন টি-শার্ট, ট্রাউজার, টপস রপ্তানি করে। যার বিনিময় মূল্য ৬৫ লাখ ৪ হাজার ৯৩২ মার্কিন ডলার বা ৬২ কোটি টাকা।

আর ইলহাম নামীয় প্রতিষ্ঠানটি বিগত সময়ে রপ্তানি দলিল জালিয়াতির মাধ্যমে ৩৯টি চালান রপ্তানি করে। রপ্তানি করা পণ্য চালানগুলোতে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠান ৬৬০ মেট্রিক টন টি-শার্ট, ট্যাংক টপ, লেডিস ড্রেস প্রভৃতি রপ্তানি করে যার বিনিময় মূল্য ১৬ লাখ ৩৯ হাজার ৪৮৫ মার্কিন ডলার বা ১৭ কোটি টাকা।

ছবি

রমজানে নিত্যপণ্য : এক বছরে দাম বেড়েছে ১২ থেকে ৭৭ শতাংশ

ছবি

সুদহার দশমিক ২৫ শতাংশ বাড়ালো ফেডারেল রিজার্ভ

৩৬৭ কোটি টাকার ডিএপি ইউরিয়া সার কিনবে সরকার

১৯৫ টাকায় ব্রয়লার মুরগি বিক্রি করবে চার প্রতিষ্ঠান

পতনের চেয়ে উত্থান তিনগুণ বেশি, কমেছে লেনদেন

ফেব্রুয়ারিতে করপোরেট আয়কর জমা প্রায় দুই হাজার চারশ’ কোটি টাকা

ছবি

আগামী দু-এক মাসের জন্য মাংস আমদানির অনুমতি চায় এফবিসিসিআই

ছবি

রোজায় ব্রয়লার মুরগি ৩০-৪০ টাকা কমে দেয়ার প্রতিশ্রুতি

ছবি

ফের বাড়লো সোনার দাম

অজ্ঞাত রোগে বাগানের বাউকুল বড়ই নষ্ট, কৃষকের কয়েক লাখ টাকা ক্ষতি

ছবি

বিমানের ই-মেইল সার্ভিস চালু

ছবি

রাজস্ব ব্যবস্থার অটোমেশন, সংস্কার ও সহজীকরণ চায় ব্যবসায়ীরা

শেয়ারবাজারে আবার পতন

ল্যাপটপ ও প্রিন্টার আমদানিতে ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি

কমছে স্বর্ণের দাম

ছবি

পুঁজিবাজার সংকটময় সময় পার করছে : ডিএসই চেয়ারম্যান

ছবি

ফিনটেক হাব বাংলাদেশ: তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য যাত্রা শুরু

ছবি

৫ দিন ধরে বিমানের ই-মেইল সার্ভার হ্যাকারের দখলে, তদন্তে কমিটি

ছবি

৩ দিনের মাথায় কমলো স্বর্ণের দাম

ছবি

রমজান মাসে কম দামে মাংস, ডিম ও দুধ বিক্রি করা হবে

ছবি

দেশব্যাপী ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ’ উদ্যোগ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের

ছবি

এক বছরে কোটিপতি আমানতকারী বেড়েছে প্রায় ৮ হাজার

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ-উজবেকিস্তান বিজনেস সামিট

ডিএসইতে পতনের চেয়ে উত্থান ছয়গুণ বেশি

শুল্ক বৃদ্ধি প্রস্তাবের প্রতিবাদে বিড়ি শ্রমিকদের মানববন্ধন

ছবি

সালিশি আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনের জন্য কাজ করছে বাংলাদেশ কমিশন অন আরবিট্রেশন

ছবি

বাংলাদেশ-ভারত বিটুবি সম্পর্ক উন্নয়নের তাগিদ

ছবি

প্রগতি থেকে প্রকল্পের সব গাড়ি কেনার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী

ছবি

লেনদেন কমে ৩০০ কোটির ঘরে

ছবি

অবশেষে আইএমএফ এর ঋণ পাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের আরও ২০০ ব্যাংক ঝুঁকিতে

ছবি

রমজানে পুঁজিবাজারে লেনদেনের নতুন সময়সূচি

ছবি

ব্যালট ছিনতাই ও পুলিশের মামলায় খোকন-কাজলের জামিন

ছবি

জুন থেকে রিজার্ভ গণনার আইএমএফ পদ্ধতি

ছবি

আসছে রমজান, বাড়ছে রেমিট্যান্স, ১৭ দিনে এলো প্রত্যাশার চেয়ে বেশি

৯ শতাংশ সুদহার তুলে নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক

tab

অর্থ-বাণিজ্য

রপ্তানির আড়ালে ৩৮২ কোটি টাকা পাচার করেছে ব্যবসায়ীরা

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০২৩

জাল নথিপত্রে রপ্তানির আড়ালে ১৭৮০টি চালানের বিপরীতে চার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ৩৮২ কোটি টাকা পাচারের প্রমাণ পেয়েছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- সাবিহা সাকি ফ্যাশন, এশিয়া ট্রেডিং করপোরেশন, ইমু ট্রেডিং করপোরেশন ও ইলহাম। প্রতিষ্ঠানগুলো টি-শার্ট, টপস, লেডিস ড্রেস, ট্রাউজার, বেবি সেট, ব্যাগ, পোলো শার্ট, জ্যাকেট, প্যান্ট, হুডি জাতীয় পণ্য ৭টি দেশে রপ্তানি করেছে। মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) সকালে রাজধানীর কাকরাইলে সংস্থাটির কার্যালয়ে মহাপরিচালক (ডিজি) মোহাম্মদ ফখরুল আলম এ তথ্য জানান।

শুল্ক গোয়েন্দার ডিজি বলেন, ‘আমরা প্রথমে সাবিহা সাকি ফ্যাশন নামের প্রতিষ্ঠানের জালিয়াতির বিষয়টি উদ্ঘাটন করি। তারই ধারাবাহিকতায় আরও তিন প্রতিষ্ঠানের অর্থ পাচারের তথ্য পাই। তাদের কোন এলসি ছিল না, আর রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের ইএক্সপি ব্যবহার করেছে। ৪টি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের বিগত সময়ের ১৭৮০টি চালানের বিপরীতে ১৮ হাজার ২৬৫ মেট্রিক টন পণ্য রপ্তানি দেখানো হয়। যার ঘোষিত মূল্য ৩ কোটি ৭৮ লাখ ১৭ হাজার ১০ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ৩৮২ কোটি টাকা। আমাদের ধারণা অর্থের পরিমাণ আরও বেশি হতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘যখন কোন জালিয়াত চক্র অর্থ পাচারের উদ্দেশে রপ্তানি করে, তখন তার উদ্দেশ্যই থাকে রপ্তানি মূল্য কোনভাবেই দেশে আসবে না। সেক্ষেত্রে তারা পণ্যের মূল্য কোন না কোনভাবে কম দেখানোর চেষ্টা করে। তার প্রধান লক্ষ্যই হলো টাকা বিদেশে পাচার করা। সেক্ষেত্রে তারা পণ্য রপ্তানির কথা বললেও উদ্দেশ্য হলো পণ্যের বিপরীতে টাকা আর দেশে আসবে না। বৈদেশিক মুদ্রা বৈধ পন্থায় দেশে প্রত্যাবাসিত হওয়ার কোন সুযোগ না থাকায় মানিলন্ডারিং সংঘটিত হয়েছে।’

প্রতিষ্ঠানগুলো টি-শার্ট, টপস, লেডিস ড্রেস, ট্রাউজার, বেবি সেট, ব্যাগ, পোলো শার্ট, জ্যাকেট, প্যান্ট, হুডি প্রভৃতি পণ্য সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, কাতার, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, নাইজেরিয়াসহ বিভিন্ন দেশে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে রপ্তানি করে অর্থ পাচার করে। প্রতিষ্ঠানগুলোর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট হলো লিমেক্স সিপার্স লিমিটেড, এরই মধ্যে তাদের আইডি নম্বর লক করা হয়েছে। ৪টি প্রতিষ্ঠান ছাড়াও অন্য আরও কিছু প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে এ ধরনের কার্যক্রমের অভিযোগের ভিত্তিতে বর্তমানে তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

শুল্ক গোয়েন্দা জানায়, সাবিহা সাকি ফ্যাশন নামের প্রতিষ্ঠানটি রপ্তানি দলিল জালিয়াতির মাধ্যমে বিদেশে পণ্য রপ্তানি করে কিন্তু পণ্যের রপ্তানি মূল্য বা বৈদেশিক মুদ্রা দেশে আসেনি। গত ৩১ জানুয়ারি শুল্ক গোয়েন্দার একটি টিম চট্টগ্রামের উত্তর পতেঙ্গা অভিযান পরিচালনা করে। প্রতিষ্ঠানটির টি-শার্ট ও লেডিস ড্রেস রপ্তানির কথা থাকলেও বেবি ড্রেস, জিন্স প্যান্ট, লেগিন্স, শার্ট ও শালসহ ঘোষণাবহির্ভূত পণ্য রপ্তানির প্রমাণ পাওয়া যায় যা সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, সৌদি আরব ও নাইজেরিয়াতে রপ্তানি করা হয়েছে। তদন্তে দেখা যায়, সাবিহা সাইকি ফ্যাশন মোট ৮৬টি পণ্যচালানের বিপরীতে ৯৯৭ মেট্রিক টন মেনস ট্রাউজার, টি-শার্ট, বেবি সেট, ব্যাগ, পোলো শার্ট, জ্যাকেট, প্যান্ট ও হুডি রপ্তানি করে। যার বিনিময় মূল্য ১৮ লাখ ৪৫ হাজার ৭২৭ মার্কিন ডলার বা ২১ কোটি টাকা। আর ওই টাকা দেশে আসার সুযোগ নেই।

অন্যদিকে এশিয়া ট্রেডিং করপোরেশন নামীয় প্রতিষ্ঠান বিগত সময়ে ১৩৮২টি পণ্যচালান রপ্তানি করে। রপ্তানি করা পণ্য চালানগুলোতে এশিয়া ট্রেডিং করপোরেশন ১৪ হাজার ৮৫ মেট্রিক টন টি-শার্ট, টপস, লেডিস ড্রেস রপ্তানি করে যার বিনিময় মূল্য ২ কোটি ৫৮ লাখ ২৬ হাজার ৮৬৬ মার্কিন ডলার বা ২৮২ কোটি টাকা। ইমু ট্রেডিং করপোরেশন জালিয়াতির মাধ্যমে ২৭৩টি পণ্যচালান রপ্তানি করে। পণ্যচালানগুলোতে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠান ইমু ট্রেডিং করপোরেশন ২ হাজার ৫২৩ মেট্রিক টন টি-শার্ট, ট্রাউজার, টপস রপ্তানি করে। যার বিনিময় মূল্য ৬৫ লাখ ৪ হাজার ৯৩২ মার্কিন ডলার বা ৬২ কোটি টাকা।

আর ইলহাম নামীয় প্রতিষ্ঠানটি বিগত সময়ে রপ্তানি দলিল জালিয়াতির মাধ্যমে ৩৯টি চালান রপ্তানি করে। রপ্তানি করা পণ্য চালানগুলোতে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠান ৬৬০ মেট্রিক টন টি-শার্ট, ট্যাংক টপ, লেডিস ড্রেস প্রভৃতি রপ্তানি করে যার বিনিময় মূল্য ১৬ লাখ ৩৯ হাজার ৪৮৫ মার্কিন ডলার বা ১৭ কোটি টাকা।

back to top