শেয়ারবাজারের স্বার্থে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার মো. আবদুল হালিম বলেন, ‘আসুন সবাই মিলে এমন একটা পরিবেশ তৈরি করি, যে পরিবেশে বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের আস্থা পায়। এতে সবাই লাভবান হবে। পাশাপাশি শেয়ারবাজারের উন্নয়নের হবে। একই সঙ্গে দেশের অর্থনীতিতে শেয়ারবাজারের অবদানও বাড়বে।’
সম্প্রতি নিকুঞ্জে ডিএসই টাওয়ার মাল্টিপারপাস হলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃক আয়োজিত ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার কোম্পানির সিইও এবং কমপ্লায়েন্স অফিসারদের জন্য ‘ইফেক্টিভ কমপ্লিয়েন্স অব সিকিউরিটিজ রিলেটেড ল’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপি (২১ ও ২৩ মার্চ) সচেতনতামূলক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম, পরিচালক মোহাম্মদ ফকরুল ইসলাম মজুমদার এবং অতিরিক্ত পরিচালক আবুল কালাম আজাদ। কর্মশালায় পেপার উপস্থাপন করেন ডিএসইর প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা খায়রুল বাসার আবু তাহের মোহাম্মদ।
মো. আবদুল হালিম বলেন, ‘অভিজ্ঞতার আলোকে দেখেছি রুলস এবং রেগুলেনসগুলোর সঠিক পরিপালন না করার পিছনে দুটো কারণ রয়েছে। প্রথমত জানার ঘাটতি বা অজ্ঞতা। দ্বিতীয়ত ইচ্ছাকৃত। এখানে আমরা যারা উপস্থিত হয়েছি সবাই চাই পুঁজিবাজার উন্নত হোক। পুঁজিবাজার উন্নত হলে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আমরা সবাই লাভবান হবে। আমাদের সবার উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন, আর তা হলো- পুঁজিবাজারের উন্নয়ন। আর এই উদ্দেশ্য পূরণে আমাদের সবার বিএসইসির যে রেগুলেশন ও কমপ্লায়েন্সগুলো রয়েছে সেগুলোর লঙ্ঘন না করে সঠিকভাবে এগুলো পরিপালন করতে হবে।’
পুঁজিবাজারে কাজ করতে হলে বাজারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে এ সংক্রান্ত সব আইন-কানুন, বিধি-বিধান ও প্রবিধানসমূহ ভালোভাবে জানতে হবে এবং এর সঠিক প্রয়োগও করতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই জানার মধ্যে যে গ্যাপ রয়েছে তা পূরণে এ প্রবিধান মালাসমূহ আরও ভালোভাবে জানানো এবং আপডেট করার জন্য আজকের এই প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন। কনসোলিটেড কাস্টমার একাউন্টে (সিসিএ) কোন ঘাটতি হলে তাৎক্ষণিকভাবে এটা এক্সচেঞ্জকে জানাতে হবে।
রোববার, ২৬ মার্চ ২০২৩
শেয়ারবাজারের স্বার্থে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার মো. আবদুল হালিম বলেন, ‘আসুন সবাই মিলে এমন একটা পরিবেশ তৈরি করি, যে পরিবেশে বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের আস্থা পায়। এতে সবাই লাভবান হবে। পাশাপাশি শেয়ারবাজারের উন্নয়নের হবে। একই সঙ্গে দেশের অর্থনীতিতে শেয়ারবাজারের অবদানও বাড়বে।’
সম্প্রতি নিকুঞ্জে ডিএসই টাওয়ার মাল্টিপারপাস হলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃক আয়োজিত ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার কোম্পানির সিইও এবং কমপ্লায়েন্স অফিসারদের জন্য ‘ইফেক্টিভ কমপ্লিয়েন্স অব সিকিউরিটিজ রিলেটেড ল’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপি (২১ ও ২৩ মার্চ) সচেতনতামূলক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম, পরিচালক মোহাম্মদ ফকরুল ইসলাম মজুমদার এবং অতিরিক্ত পরিচালক আবুল কালাম আজাদ। কর্মশালায় পেপার উপস্থাপন করেন ডিএসইর প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা খায়রুল বাসার আবু তাহের মোহাম্মদ।
মো. আবদুল হালিম বলেন, ‘অভিজ্ঞতার আলোকে দেখেছি রুলস এবং রেগুলেনসগুলোর সঠিক পরিপালন না করার পিছনে দুটো কারণ রয়েছে। প্রথমত জানার ঘাটতি বা অজ্ঞতা। দ্বিতীয়ত ইচ্ছাকৃত। এখানে আমরা যারা উপস্থিত হয়েছি সবাই চাই পুঁজিবাজার উন্নত হোক। পুঁজিবাজার উন্নত হলে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আমরা সবাই লাভবান হবে। আমাদের সবার উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন, আর তা হলো- পুঁজিবাজারের উন্নয়ন। আর এই উদ্দেশ্য পূরণে আমাদের সবার বিএসইসির যে রেগুলেশন ও কমপ্লায়েন্সগুলো রয়েছে সেগুলোর লঙ্ঘন না করে সঠিকভাবে এগুলো পরিপালন করতে হবে।’
পুঁজিবাজারে কাজ করতে হলে বাজারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে এ সংক্রান্ত সব আইন-কানুন, বিধি-বিধান ও প্রবিধানসমূহ ভালোভাবে জানতে হবে এবং এর সঠিক প্রয়োগও করতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই জানার মধ্যে যে গ্যাপ রয়েছে তা পূরণে এ প্রবিধান মালাসমূহ আরও ভালোভাবে জানানো এবং আপডেট করার জন্য আজকের এই প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন। কনসোলিটেড কাস্টমার একাউন্টে (সিসিএ) কোন ঘাটতি হলে তাৎক্ষণিকভাবে এটা এক্সচেঞ্জকে জানাতে হবে।