সরস্বতী পূজায় দ্বিতীয়বারের মতো নারী পুরোহিতের মাধ্যমে পূজা অনুষ্ঠিত হলো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ইংরেজি বিভাগে। গত বছর প্রথমবারের মতো এই দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিল ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থীরা, যা এবারও অব্যাহত থাকল।
এ বছরও বিভাগের পূজার পৌরোহিত্য করেছেন ইংরেজি বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী সমাদৃতা ভৌমিক। প্রথাগত ব্রাহ্মণ পুরুষদের পরিবর্তে নারী পুরোহিতের পৌরোহিত্যে সরস্বতী বন্দনা নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে উঠেছে।
আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান ভবন-১ এর সামনে ইংরেজি বিভাগের পূজা মন্ডপে এ চিত্র দেখা যায়।
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী মহাশ্বেতা রায় মিতু বলেন, “আমাদের পূজার অন্যতম উদ্দেশ্য বিদ্যার দেবীর আরাধনা। বিদ্যার ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের কোনো ভেদাভেদ নেই, তাই পূজার ক্ষেত্রেও থাকা উচিত নয়।”
সমাদৃতা ভৌমিক সংবাদকে বলেন, “শাস্ত্রে নারীদের পৌরোহিত্যের কোনো বাধা নেই, তবে সামাজিক বাস্তবতায় এটি এখনো স্বাভাবিক বিষয় হয়ে ওঠেনি। আমি চাই, এই উদ্যোগ আরও প্রসারিত হোক এবং নারীরা পূজার মতো গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় কাজে সম্পৃক্ত হোক।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. রবীন্দ্রনাথ মণ্ডল বলেন, “গত বছর প্রথমবারের মতো নারী পুরোহিতের মাধ্যমে পূজা হয়েছিল, এবারও সেই ধারা বজায় রেখেছে ইংরেজি বিভাগ।”
এবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৩টি বিভাগ, ২টি ইনস্টিটিউট, চারুকলা অনুষদ এবং ছাত্রী হল থেকে পৃথক পৃথকভাবে ৩৭টি মণ্ডপে সরস্বতী পূজা উদযাপিত হচ্ছে। প্রতিটি মণ্ডপেই উৎসবের আমেজ ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে ইংরেজি বিভাগের উদ্যোগ এক অনন্য দৃষ্টান্ত হিসেবে উঠে এসেছে।
সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সরস্বতী পূজায় দ্বিতীয়বারের মতো নারী পুরোহিতের মাধ্যমে পূজা অনুষ্ঠিত হলো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ইংরেজি বিভাগে। গত বছর প্রথমবারের মতো এই দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিল ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থীরা, যা এবারও অব্যাহত থাকল।
এ বছরও বিভাগের পূজার পৌরোহিত্য করেছেন ইংরেজি বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী সমাদৃতা ভৌমিক। প্রথাগত ব্রাহ্মণ পুরুষদের পরিবর্তে নারী পুরোহিতের পৌরোহিত্যে সরস্বতী বন্দনা নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে উঠেছে।
আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান ভবন-১ এর সামনে ইংরেজি বিভাগের পূজা মন্ডপে এ চিত্র দেখা যায়।
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। বিভাগের ১৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী মহাশ্বেতা রায় মিতু বলেন, “আমাদের পূজার অন্যতম উদ্দেশ্য বিদ্যার দেবীর আরাধনা। বিদ্যার ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের কোনো ভেদাভেদ নেই, তাই পূজার ক্ষেত্রেও থাকা উচিত নয়।”
সমাদৃতা ভৌমিক সংবাদকে বলেন, “শাস্ত্রে নারীদের পৌরোহিত্যের কোনো বাধা নেই, তবে সামাজিক বাস্তবতায় এটি এখনো স্বাভাবিক বিষয় হয়ে ওঠেনি। আমি চাই, এই উদ্যোগ আরও প্রসারিত হোক এবং নারীরা পূজার মতো গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় কাজে সম্পৃক্ত হোক।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. রবীন্দ্রনাথ মণ্ডল বলেন, “গত বছর প্রথমবারের মতো নারী পুরোহিতের মাধ্যমে পূজা হয়েছিল, এবারও সেই ধারা বজায় রেখেছে ইংরেজি বিভাগ।”
এবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৩টি বিভাগ, ২টি ইনস্টিটিউট, চারুকলা অনুষদ এবং ছাত্রী হল থেকে পৃথক পৃথকভাবে ৩৭টি মণ্ডপে সরস্বতী পূজা উদযাপিত হচ্ছে। প্রতিটি মণ্ডপেই উৎসবের আমেজ ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে ইংরেজি বিভাগের উদ্যোগ এক অনন্য দৃষ্টান্ত হিসেবে উঠে এসেছে।