রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিএনপির ওয়ার্ড পর্যায়ের দুই নেতাকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেছে একদল অস্ত্রধারী। আহতদের মধ্যে রয়েছেন ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মান্নান হোসেন শাহীন (৫০) এবং লাউতলা ইউনিটের নেতা মো. রিয়াজ (৩৫)। তারা দুজনই বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে মোহাম্মদপুর চাঁদ উদ্যান এলাকায় মান্নানের অফিসে হামলাটি ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হামলার সময় ১৫-২০ জনের একটি সশস্ত্র দল হেলমেট পরে তাদের ওপর আক্রমণ চালায়।
আহত রিয়াজ অভিযোগ করেন, যুবলীগের স্থানীয় সন্ত্রাসী কিলার বাদল, কাইল্লা, এবং লাল্লু এই হামলার পেছনে জড়িত।
আহত মান্নানের স্ত্রী তমা জানান, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে তার স্বামী এলাকায় মাইকিং করে বলেছিলেন যে, কেউ যেন আর চাঁদা না দেন। এই ঘোষণার পর থেকেই স্থানীয় সন্ত্রাসীরা মান্নানের প্রতি ক্ষিপ্ত ছিল, যা হয়ত হামলার মূল কারণ হতে পারে।
হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. ফারুক জানিয়েছেন, মান্নানের অবস্থা আশঙ্কাজনক, তবে রিয়াজ শঙ্কামুক্ত রয়েছেন।
মোহাম্মদপুর থানার এসআই সেলিম উদ্দিন আহতদের কাছ থেকে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করেছেন এবং জানিয়েছেন, বিস্তারিত তদন্তের পর বলা যাবে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি মোহাম্মদপুর এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম বেড়ে গেছে। গত সাত দিনে তিনটি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, যার মধ্যে ১৭ সেপ্টেম্বর বেড়ীবাঁধ সংলগ্ন গ্রিন ভিউ হাউজিং এলাকায় শাহাদত হোসেন নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর আরও দুইজনকে একইভাবে হত্যা করা হয়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিএনপির ওয়ার্ড পর্যায়ের দুই নেতাকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেছে একদল অস্ত্রধারী। আহতদের মধ্যে রয়েছেন ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মান্নান হোসেন শাহীন (৫০) এবং লাউতলা ইউনিটের নেতা মো. রিয়াজ (৩৫)। তারা দুজনই বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে মোহাম্মদপুর চাঁদ উদ্যান এলাকায় মান্নানের অফিসে হামলাটি ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হামলার সময় ১৫-২০ জনের একটি সশস্ত্র দল হেলমেট পরে তাদের ওপর আক্রমণ চালায়।
আহত রিয়াজ অভিযোগ করেন, যুবলীগের স্থানীয় সন্ত্রাসী কিলার বাদল, কাইল্লা, এবং লাল্লু এই হামলার পেছনে জড়িত।
আহত মান্নানের স্ত্রী তমা জানান, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে তার স্বামী এলাকায় মাইকিং করে বলেছিলেন যে, কেউ যেন আর চাঁদা না দেন। এই ঘোষণার পর থেকেই স্থানীয় সন্ত্রাসীরা মান্নানের প্রতি ক্ষিপ্ত ছিল, যা হয়ত হামলার মূল কারণ হতে পারে।
হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. ফারুক জানিয়েছেন, মান্নানের অবস্থা আশঙ্কাজনক, তবে রিয়াজ শঙ্কামুক্ত রয়েছেন।
মোহাম্মদপুর থানার এসআই সেলিম উদ্দিন আহতদের কাছ থেকে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করেছেন এবং জানিয়েছেন, বিস্তারিত তদন্তের পর বলা যাবে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি মোহাম্মদপুর এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম বেড়ে গেছে। গত সাত দিনে তিনটি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, যার মধ্যে ১৭ সেপ্টেম্বর বেড়ীবাঁধ সংলগ্ন গ্রিন ভিউ হাউজিং এলাকায় শাহাদত হোসেন নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর আরও দুইজনকে একইভাবে হত্যা করা হয়।