ছয় মাস আগে আদালতের রায়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ছাত্র রাজনীতি ফেরার সুযোগ তৈরি হলেও, নতুন নিষেধাজ্ঞার ফলে তা আবার বন্ধ হলো। বুয়েট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত ক্লাব বা সোসাইটির বাইরে কোনো শিক্ষার্থী রাজনৈতিক দল বা সহযোগী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হতে পারবেন না।
গত ২১ সেপ্টেম্বর একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ফোরকান উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ অনুযায়ী নিয়মগুলো মানতে হবে এবং তা অমান্য করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২০১৯ সালের অক্টোবরে আবরার ফাহাদ হত্যার পর বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়। তবে গত এপ্রিলে ছাত্রলীগের কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে নতুন করে আন্দোলন শুরু হলে হাইকোর্টের আদেশে সেই নিষেধাজ্ঞা স্থগিত হয়। এর মধ্যেই সেপ্টেম্বর মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ে আবারও ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের বিষয়ে আলোচনা হয়, যা এবার চূড়ান্তভাবে বাস্তবায়িত হলো।
এ নিষেধাজ্ঞা কার্যত ক্যাম্পাসের বাইরের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান পরিবেশে ছাত্র রাজনীতির চর্চায় কঠোর বাধা সৃষ্টি করলো।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ছয় মাস আগে আদালতের রায়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ছাত্র রাজনীতি ফেরার সুযোগ তৈরি হলেও, নতুন নিষেধাজ্ঞার ফলে তা আবার বন্ধ হলো। বুয়েট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত ক্লাব বা সোসাইটির বাইরে কোনো শিক্ষার্থী রাজনৈতিক দল বা সহযোগী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হতে পারবেন না।
গত ২১ সেপ্টেম্বর একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ফোরকান উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ অনুযায়ী নিয়মগুলো মানতে হবে এবং তা অমান্য করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২০১৯ সালের অক্টোবরে আবরার ফাহাদ হত্যার পর বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়। তবে গত এপ্রিলে ছাত্রলীগের কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে নতুন করে আন্দোলন শুরু হলে হাইকোর্টের আদেশে সেই নিষেধাজ্ঞা স্থগিত হয়। এর মধ্যেই সেপ্টেম্বর মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ে আবারও ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের বিষয়ে আলোচনা হয়, যা এবার চূড়ান্তভাবে বাস্তবায়িত হলো।
এ নিষেধাজ্ঞা কার্যত ক্যাম্পাসের বাইরের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান পরিবেশে ছাত্র রাজনীতির চর্চায় কঠোর বাধা সৃষ্টি করলো।