ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক সুধাংশু শেখর ভদ্রকে ১৫ কোটি টাকার সার্ভার ও ইউপিএস কেনার অনিয়মের মামলায় গ্রেপ্তার করা হলেও, কয়েক ঘণ্টা পর জামিনের কাগজপত্র যাচাই শেষে দুদক তাকে ছেড়ে দিয়েছে। মঙ্গলবার রাতে তাকে গ্রেপ্তারের পর দুদক কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে বুধবার বিকালে যাচাই শেষে জামিনের প্রমাণ পাওয়ায় তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।
সুধাংশু শেখর হাই কোর্ট থেকে আগাম জামিনে ছিলেন। তবে দুদক কর্মকর্তারা এই তথ্য জানতেন না। গ্রেপ্তারের সময় সুধাংশুও এটি উল্লেখ করেননি। দুদকের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম জানান, গ্রেপ্তারের পর জামিনের বিষয়টি জানার পর তাকে আদালতে সোপর্দ না করে ছেড়ে দেওয়া হয়।
সুধাংশুর বিরুদ্ধে ‘পোস্ট-ই-সেন্টার ফর রুরাল কমিউনিটি’ প্রকল্পের আওতায় ১৫ কোটি টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী ক্রয়ে অনিয়ম ও সরকারি অর্থ অপব্যবহারের অভিযোগে মামলা হয়েছে। ৫০০টি সার্ভার ও ইউপিএস কেনা হলেও সেগুলো কার্যকরভাবে ব্যবহার হয়নি। এর প্রেক্ষিতে, সুধাংশুর বিরুদ্ধে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করা হয়।
এ মামলায় সুধাংশু শেখর ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে হাই কোর্ট থেকে জামিন নেন।
বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪
ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক সুধাংশু শেখর ভদ্রকে ১৫ কোটি টাকার সার্ভার ও ইউপিএস কেনার অনিয়মের মামলায় গ্রেপ্তার করা হলেও, কয়েক ঘণ্টা পর জামিনের কাগজপত্র যাচাই শেষে দুদক তাকে ছেড়ে দিয়েছে। মঙ্গলবার রাতে তাকে গ্রেপ্তারের পর দুদক কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে বুধবার বিকালে যাচাই শেষে জামিনের প্রমাণ পাওয়ায় তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।
সুধাংশু শেখর হাই কোর্ট থেকে আগাম জামিনে ছিলেন। তবে দুদক কর্মকর্তারা এই তথ্য জানতেন না। গ্রেপ্তারের সময় সুধাংশুও এটি উল্লেখ করেননি। দুদকের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম জানান, গ্রেপ্তারের পর জামিনের বিষয়টি জানার পর তাকে আদালতে সোপর্দ না করে ছেড়ে দেওয়া হয়।
সুধাংশুর বিরুদ্ধে ‘পোস্ট-ই-সেন্টার ফর রুরাল কমিউনিটি’ প্রকল্পের আওতায় ১৫ কোটি টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী ক্রয়ে অনিয়ম ও সরকারি অর্থ অপব্যবহারের অভিযোগে মামলা হয়েছে। ৫০০টি সার্ভার ও ইউপিএস কেনা হলেও সেগুলো কার্যকরভাবে ব্যবহার হয়নি। এর প্রেক্ষিতে, সুধাংশুর বিরুদ্ধে সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করা হয়।
এ মামলায় সুধাংশু শেখর ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে হাই কোর্ট থেকে জামিন নেন।