অস্থিতিশীল বাজার পরিস্থিতি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে জাতীয় পে-কমিশন গঠন এবং বেতন বৈষম্য দূর করতে ২০টি গ্রেডের পরিবর্তে ১০টি নির্ধারণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদ।
শনিবার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব নিজাম উদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মন্ত্রিপরিষদ সচিব নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেছেন যে, সচিবালয় কর্মচারীদের প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করে একটি পে-কমিশন গঠন করা হবে। পরিষদের সভাপতি মো. বদিউল কবীর জানান, মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে ৯ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে, যা যথাযথ ব্যবস্থা নিতে জনপ্রশাসন ও অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
পরিষদের ৯ দফা দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
১. অনতিবিলম্বে কর্মচারী প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে জাতীয় পে-কমিশন গঠন এবং বেতন বৈষম্য দূর করে ১০টি বেতন গ্রেড নির্ধারণ।
২. পে-কমিশন বাস্তবায়নের পূর্বে সকল কর্মচারীদের জন্য শতকরা ৫০ মহার্ঘ ভাতা চালু এবং কিছু গ্রেডের বেতন-গ্রেড উন্নীতকরণ।
৩. অবসর বয়স ৫৯ থেকে ৬২ বছর পর্যন্ত বৃদ্ধির দাবি।
৪. সকল কর্মচারীদের জন্য টাইম-স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পুনঃস্থাপন।
৫. কর্মচারীদের আয়সীমা ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়কর মুক্ত রাখা।
৬. সচিবালয় কর্মচারীদের জন্য বিশেষ ভাতা ও রেশনিং ব্যবস্থা চালুর দাবি।
৭. পদোন্নতির সুযোগ বৃদ্ধি এবং পদোন্নতির ক্ষেত্রে বৈষম্য দূরীকরণে স্বয়ংক্রিয় পদোন্নতির বিধান অন্তর্ভুক্তি।
এই দাবিগুলো পূরণ না হলে কর্মচারীদের আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে না বলে উল্লেখ করেন পরিষদের নেতৃবৃন্দ।
শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪
অস্থিতিশীল বাজার পরিস্থিতি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে জাতীয় পে-কমিশন গঠন এবং বেতন বৈষম্য দূর করতে ২০টি গ্রেডের পরিবর্তে ১০টি নির্ধারণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদ।
শনিবার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব নিজাম উদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মন্ত্রিপরিষদ সচিব নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেছেন যে, সচিবালয় কর্মচারীদের প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করে একটি পে-কমিশন গঠন করা হবে। পরিষদের সভাপতি মো. বদিউল কবীর জানান, মন্ত্রিপরিষদ সচিবের কাছে ৯ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে, যা যথাযথ ব্যবস্থা নিতে জনপ্রশাসন ও অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
পরিষদের ৯ দফা দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
১. অনতিবিলম্বে কর্মচারী প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে জাতীয় পে-কমিশন গঠন এবং বেতন বৈষম্য দূর করে ১০টি বেতন গ্রেড নির্ধারণ।
২. পে-কমিশন বাস্তবায়নের পূর্বে সকল কর্মচারীদের জন্য শতকরা ৫০ মহার্ঘ ভাতা চালু এবং কিছু গ্রেডের বেতন-গ্রেড উন্নীতকরণ।
৩. অবসর বয়স ৫৯ থেকে ৬২ বছর পর্যন্ত বৃদ্ধির দাবি।
৪. সকল কর্মচারীদের জন্য টাইম-স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পুনঃস্থাপন।
৫. কর্মচারীদের আয়সীমা ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়কর মুক্ত রাখা।
৬. সচিবালয় কর্মচারীদের জন্য বিশেষ ভাতা ও রেশনিং ব্যবস্থা চালুর দাবি।
৭. পদোন্নতির সুযোগ বৃদ্ধি এবং পদোন্নতির ক্ষেত্রে বৈষম্য দূরীকরণে স্বয়ংক্রিয় পদোন্নতির বিধান অন্তর্ভুক্তি।
এই দাবিগুলো পূরণ না হলে কর্মচারীদের আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে না বলে উল্লেখ করেন পরিষদের নেতৃবৃন্দ।