সুপ্রিম কোর্টসহ দেশের অধস্তন আদালত প্রাঙ্গণের হোটেল ও রেস্তোরাঁয় একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক এবং নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিকল্প হিসেবে পরিবেশবান্ধব পণ্য ব্যবহারের নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। গত ২৪ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্ট থেকে এ সংক্রান্ত দুটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়, যা ২৮ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ও জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা-২০২১’ অনুযায়ী ক্রমান্বয়ে একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে প্লাস্টিকের পরিবর্তে প্রস্তাবিত বিকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে:
১. প্লাস্টিক ফাইল ও ফোল্ডারের পরিবর্তে কাগজ বা পরিবেশবান্ধব ফাইল ও ফোল্ডার।
২. প্লাস্টিক ব্যাগের পরিবর্তে কটন/জুটের ব্যাগ।
৩. প্লাস্টিক বোতলের পরিবর্তে কাচের বোতল ও গ্লাস।
৪. প্লাস্টিক ব্যানারের পরিবর্তে কটন/জুট ফেব্রিক বা বায়োডিগ্রেডেবল ব্যানার।
৫. ভিজিটিং কার্ড ও প্রচারপত্রে প্লাস্টিক লেমিনেট পরিহার।
৬. সভা-সেমিনারে কাগজের বা পরিবেশবান্ধব খাবারের প্যাকেট।
৭. প্লাস্টিকের প্লেট, গ্লাস, কাপ, স্ট্রসহ অন্যান্য পণ্যের ব্যবহার বন্ধ।
৮. প্লাস্টিক কলমের পরিবর্তে পেনসিল বা কাগজের কলম।
৯. বার্ষিক প্রতিবেদনসহ প্রকাশনায় প্লাস্টিক ও লেমিনেট বন্ধ।
১০. ফুলের তোড়ায় প্লাস্টিকের ব্যবহার পরিহার।
এসব বিকল্প পণ্য ব্যবহারের মাধ্যমে আদালত প্রাঙ্গণকে পরিবেশবান্ধব রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।
শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪
সুপ্রিম কোর্টসহ দেশের অধস্তন আদালত প্রাঙ্গণের হোটেল ও রেস্তোরাঁয় একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক এবং নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিকল্প হিসেবে পরিবেশবান্ধব পণ্য ব্যবহারের নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। গত ২৪ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্ট থেকে এ সংক্রান্ত দুটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়, যা ২৮ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ও জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা-২০২১’ অনুযায়ী ক্রমান্বয়ে একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে প্লাস্টিকের পরিবর্তে প্রস্তাবিত বিকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে:
১. প্লাস্টিক ফাইল ও ফোল্ডারের পরিবর্তে কাগজ বা পরিবেশবান্ধব ফাইল ও ফোল্ডার।
২. প্লাস্টিক ব্যাগের পরিবর্তে কটন/জুটের ব্যাগ।
৩. প্লাস্টিক বোতলের পরিবর্তে কাচের বোতল ও গ্লাস।
৪. প্লাস্টিক ব্যানারের পরিবর্তে কটন/জুট ফেব্রিক বা বায়োডিগ্রেডেবল ব্যানার।
৫. ভিজিটিং কার্ড ও প্রচারপত্রে প্লাস্টিক লেমিনেট পরিহার।
৬. সভা-সেমিনারে কাগজের বা পরিবেশবান্ধব খাবারের প্যাকেট।
৭. প্লাস্টিকের প্লেট, গ্লাস, কাপ, স্ট্রসহ অন্যান্য পণ্যের ব্যবহার বন্ধ।
৮. প্লাস্টিক কলমের পরিবর্তে পেনসিল বা কাগজের কলম।
৯. বার্ষিক প্রতিবেদনসহ প্রকাশনায় প্লাস্টিক ও লেমিনেট বন্ধ।
১০. ফুলের তোড়ায় প্লাস্টিকের ব্যবহার পরিহার।
এসব বিকল্প পণ্য ব্যবহারের মাধ্যমে আদালত প্রাঙ্গণকে পরিবেশবান্ধব রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।