রাজধানীর মুগদার মানিকনগরে নির্মাণাধীন ভবনের সাততলা থেকে পড়ে মো. নাইম (২৪) নামে এক রাজমিস্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে।
রোববার (৩ নভেম্বর) দুপুর পৌনে একটার দিকে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নাইম বরগুনা সদরের কালির তবক গ্রামের মোশাররফ আকন্দের ছেলে। বর্তমানে মানিকনগর এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
নিহতের ভাই মিরাজ জানান, আমরা দুই ভাই রাজমিস্ত্রীর কাজ করি। আজ দুপুরের দিকে মানিকনগরে একটি নির্মাণাধীন ভবনের সাততলায় আমরা দুজনেই রাজমিস্ত্রীর কাজ করছিলাম। এ সময় আমার ভাই অসাবধানবশত খোলা জানালা দিয়ে নিচে পড়ে গুরুতর আহত হয়। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানায় আমার ভাই আর বেঁচে নেই।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, দুপুরের দিকে ওই যুবককে রক্তাক্ত অবস্থায় জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।
রোববার, ০৩ নভেম্বর ২০২৪
রাজধানীর মুগদার মানিকনগরে নির্মাণাধীন ভবনের সাততলা থেকে পড়ে মো. নাইম (২৪) নামে এক রাজমিস্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে।
রোববার (৩ নভেম্বর) দুপুর পৌনে একটার দিকে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নাইম বরগুনা সদরের কালির তবক গ্রামের মোশাররফ আকন্দের ছেলে। বর্তমানে মানিকনগর এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
নিহতের ভাই মিরাজ জানান, আমরা দুই ভাই রাজমিস্ত্রীর কাজ করি। আজ দুপুরের দিকে মানিকনগরে একটি নির্মাণাধীন ভবনের সাততলায় আমরা দুজনেই রাজমিস্ত্রীর কাজ করছিলাম। এ সময় আমার ভাই অসাবধানবশত খোলা জানালা দিয়ে নিচে পড়ে গুরুতর আহত হয়। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানায় আমার ভাই আর বেঁচে নেই।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, দুপুরের দিকে ওই যুবককে রক্তাক্ত অবস্থায় জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।