অভিযোগ অস্বীকার করে বৈষম্যের প্রতিবাদে সচিবালয়ের সামনে আন্দোলন অব্যাহত
শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে অব্যাহতি পাওয়া ৩২১ জন শিক্ষানবিশ উপপরিদর্শক (এসআই) চাকরি পুনর্বহালের দাবিতে সচিবালয়ের সামনে আমরণ অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। গতকাল সোমবার বিকেলে অনশনে বসা এই আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক সাড়া না পাওয়ায় তাঁরা কর্মসূচি চালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
২০২৩ সালের ২১ অক্টোবর রাজশাহীর সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে প্রশিক্ষণরত ৪০তম ক্যাডেট ব্যাচের ২৫২ জন শিক্ষানবিশ এসআইকে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। পরে একই ব্যাচের আরও ৫৮ জন এবং অতিরিক্ত ১১ জন শিক্ষানবিশ এসআইকে একই কারণে চাকরি ছাড়তে বাধ্য করা হয়। মোট ৩২১ জনের বিরুদ্ধে প্রশিক্ষণকালীন অমনোযোগ, হইচই এবং শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়।
তবে শিক্ষানবিশ এসআইদের দাবি, তাঁদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন। তাঁরা বলছেন, এমন সিদ্ধান্ত তাঁদের জন্য চরম বৈষম্যমূলক এবং এতে তাঁরা ও তাঁদের পরিবার বিপর্যস্ত।
৫ ও ৬ জানুয়ারি একই দাবিতে সচিবালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছিলেন শিক্ষানবিশ এসআইরা। সেসময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিবের আশ্বাসে তাঁরা কর্মসূচি স্থগিত করেছিলেন। তবে আশ্বাস বাস্তবায়ন না হওয়ায় ১২ জানুয়ারি সময়সীমা পেরিয়ে গতকাল পুনরায় তাঁরা আন্দোলনে নামেন।
গতকাল সন্ধ্যায় একটি প্রতিনিধিদল সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে বৈঠক করলেও কোনো সমাধান হয়নি। এরপরই তাঁরা আমরণ অনশন শুরু করেন।
আন্দোলনকারীদের একজন রবিউল ইসলাম জানিয়েছেন, তাঁরা সারারাত সচিবালয়ের সামনে অবস্থান করেছেন এবং দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি অব্যাহত রাখবেন।
অন্যদিকে ৪০তম ব্যাচের পাসিং আউট
একই দিনে ৪০তম ব্যাচের প্রশিক্ষণ শেষ করা এসআইরা র্যাঙ্ক ব্যাজ পেয়েছেন। বুধবার তাঁদের পাসিং আউট প্যারেড অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
অভিযোগ অস্বীকার করে বৈষম্যের প্রতিবাদে সচিবালয়ের সামনে আন্দোলন অব্যাহত
মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫
শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে অব্যাহতি পাওয়া ৩২১ জন শিক্ষানবিশ উপপরিদর্শক (এসআই) চাকরি পুনর্বহালের দাবিতে সচিবালয়ের সামনে আমরণ অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন। গতকাল সোমবার বিকেলে অনশনে বসা এই আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক সাড়া না পাওয়ায় তাঁরা কর্মসূচি চালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
২০২৩ সালের ২১ অক্টোবর রাজশাহীর সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে প্রশিক্ষণরত ৪০তম ক্যাডেট ব্যাচের ২৫২ জন শিক্ষানবিশ এসআইকে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। পরে একই ব্যাচের আরও ৫৮ জন এবং অতিরিক্ত ১১ জন শিক্ষানবিশ এসআইকে একই কারণে চাকরি ছাড়তে বাধ্য করা হয়। মোট ৩২১ জনের বিরুদ্ধে প্রশিক্ষণকালীন অমনোযোগ, হইচই এবং শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়।
তবে শিক্ষানবিশ এসআইদের দাবি, তাঁদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন। তাঁরা বলছেন, এমন সিদ্ধান্ত তাঁদের জন্য চরম বৈষম্যমূলক এবং এতে তাঁরা ও তাঁদের পরিবার বিপর্যস্ত।
৫ ও ৬ জানুয়ারি একই দাবিতে সচিবালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছিলেন শিক্ষানবিশ এসআইরা। সেসময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিবের আশ্বাসে তাঁরা কর্মসূচি স্থগিত করেছিলেন। তবে আশ্বাস বাস্তবায়ন না হওয়ায় ১২ জানুয়ারি সময়সীমা পেরিয়ে গতকাল পুনরায় তাঁরা আন্দোলনে নামেন।
গতকাল সন্ধ্যায় একটি প্রতিনিধিদল সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে বৈঠক করলেও কোনো সমাধান হয়নি। এরপরই তাঁরা আমরণ অনশন শুরু করেন।
আন্দোলনকারীদের একজন রবিউল ইসলাম জানিয়েছেন, তাঁরা সারারাত সচিবালয়ের সামনে অবস্থান করেছেন এবং দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি অব্যাহত রাখবেন।
অন্যদিকে ৪০তম ব্যাচের পাসিং আউট
একই দিনে ৪০তম ব্যাচের প্রশিক্ষণ শেষ করা এসআইরা র্যাঙ্ক ব্যাজ পেয়েছেন। বুধবার তাঁদের পাসিং আউট প্যারেড অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।