দুদকের আবেদনে আদালতের নির্দেশ
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী জাহিদ মালেকের ১৬টি এবং তার ছেলে রাহার মালেকের ১২টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম জানান, সংস্থাটির উপ-পরিচালক মো. ফজলুল হক আদালতে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আবেদন করেন। শুনানিতে দুদকের পক্ষে প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর অংশ নেন। শুনানি শেষে আদালত দুদকের আবেদন মঞ্জুর করেন।
দুদকের তথ্য অনুযায়ী, আসামিদের ব্যাংক হিসাবে বিপুল পরিমাণ অর্থ লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। সংস্থাটি আদালতে জানায়, জাহিদ মালেক ও তার ছেলে ওই অর্থ অন্যত্র হস্তান্তর বা স্থানান্তরের চেষ্টা করছেন, যা তদন্ত প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করতে পারে। তাই তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ রাখা প্রয়োজন।
নির্বাচনী হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, মানিকগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের আয় গত ১৫ বছরে ১১ গুণের বেশি বেড়েছে।
দুদকের আবেদনে আদালতের নির্দেশ
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী জাহিদ মালেকের ১৬টি এবং তার ছেলে রাহার মালেকের ১২টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম জানান, সংস্থাটির উপ-পরিচালক মো. ফজলুল হক আদালতে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আবেদন করেন। শুনানিতে দুদকের পক্ষে প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর অংশ নেন। শুনানি শেষে আদালত দুদকের আবেদন মঞ্জুর করেন।
দুদকের তথ্য অনুযায়ী, আসামিদের ব্যাংক হিসাবে বিপুল পরিমাণ অর্থ লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। সংস্থাটি আদালতে জানায়, জাহিদ মালেক ও তার ছেলে ওই অর্থ অন্যত্র হস্তান্তর বা স্থানান্তরের চেষ্টা করছেন, যা তদন্ত প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করতে পারে। তাই তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ রাখা প্রয়োজন।
নির্বাচনী হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, মানিকগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের আয় গত ১৫ বছরে ১১ গুণের বেশি বেড়েছে।