দিনদুপুরে ঢাকার সড়ক থেকে এক ব্যক্তিকে জোরপূর্বক তুলে নেওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
শুক্রবার রাতে ভিডিওটি পোস্ট করেন নোমান আহমেদ নাফিজ নামে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ভর্তিচ্ছু।
নাফিজ জানান, শুক্রবার দুপুর পৌনে ৩টার দিকে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের বিপরীত পাশে সড়কে এ ঘটনা ঘটে। পথ দিয়ে হেঁটে যাওয়া এক ব্যক্তিকে জোর করে একটি প্রাইভেট কারে তুলে নেন তিনজন ব্যক্তি।
এ সময় আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে তাদের ওপরও চড়াও হন তারা। এরপর গাড়িটি বিমানবন্দরের দিকে দ্রুত সটকে পড়ে।
ভিডিওতে দেখা যায়, কালো মাস্ক পরা এক ব্যক্তিকে ধাক্কা দিয়ে একটি সাদা প্রাইভেট কারে তুলছেন দুই ব্যক্তি। পাশে থাকা আরেকজনও তাতে যোগ দেন। তিনজন মিলে ধাক্কা দিয়ে মাস্ক পরা ব্যক্তিকে গাড়িতে তোলেন।
প্রায় ১৮ ঘণ্টা আগে পোস্ট করা ভিডিওতে দেড় সহস্রাধিক মানুষ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন, মন্তব্য করেছেন ২৬০ জন, আর এটি শেয়ার হয়েছে ১৩০০ আইডি থেকে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের উত্তরা বিভাগের উপকমিশনার মহিদুল ইসলাম জানান, “আমরা ভিডিওটি পেয়েছি। কবেকার ঘটনা তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আমার বিভাগের সকল অফিসারকে বিষয়টি খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”
তিনি আরও জানান, এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাননি।
তবে নাফিজ জানান, তিনি মোবাইলে ভিডিও ধারণ করে স্থানীয় থানায় গিয়েছিলেন, কিন্তু পুলিশের সহায়তা পাননি।
“পুলিশ আমার কাছ থেকে ঘটনা শুনে নাম ও মোবাইল নম্বর টুকে নেয়। ভিডিও হোয়াটসঅ্যাপে পাঠালেও এখনো তারা সিন করেনি। পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে আজ আবার থানায় যাব।”
নাফিজ বলেন, আশপাশের লোকজনের মতো তিনিও ভুক্তভোগীকে উদ্ধারে এগিয়ে যান, কিন্তু দুষ্কৃতকারীরা লোকজনকে মারধর শুরু করে। তখন তিনি গোপনে ভিডিও ধারণ করেন। তবে সেই সময় গাড়ির নম্বর ধরতে না পারলেও পরে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ থেকে তা সংগ্রহ করেছেন।
ঘটনাস্থল উত্তরা পূর্ব থানা এলাকায় পড়েছে। এ থানার ওসি শামীম আহমেদ বলেন, “তারা সাদা পোশাকে কোনো অভিযান পরিচালনা করেনি, কাউকে গ্রেপ্তারও করেনি।
আমাদের অভিযান সব সময় পোশাক পরিহিত পুলিশ সদস্যরাই করে থাকেন।”
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
দিনদুপুরে ঢাকার সড়ক থেকে এক ব্যক্তিকে জোরপূর্বক তুলে নেওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
শুক্রবার রাতে ভিডিওটি পোস্ট করেন নোমান আহমেদ নাফিজ নামে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ভর্তিচ্ছু।
নাফিজ জানান, শুক্রবার দুপুর পৌনে ৩টার দিকে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের বিপরীত পাশে সড়কে এ ঘটনা ঘটে। পথ দিয়ে হেঁটে যাওয়া এক ব্যক্তিকে জোর করে একটি প্রাইভেট কারে তুলে নেন তিনজন ব্যক্তি।
এ সময় আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে তাদের ওপরও চড়াও হন তারা। এরপর গাড়িটি বিমানবন্দরের দিকে দ্রুত সটকে পড়ে।
ভিডিওতে দেখা যায়, কালো মাস্ক পরা এক ব্যক্তিকে ধাক্কা দিয়ে একটি সাদা প্রাইভেট কারে তুলছেন দুই ব্যক্তি। পাশে থাকা আরেকজনও তাতে যোগ দেন। তিনজন মিলে ধাক্কা দিয়ে মাস্ক পরা ব্যক্তিকে গাড়িতে তোলেন।
প্রায় ১৮ ঘণ্টা আগে পোস্ট করা ভিডিওতে দেড় সহস্রাধিক মানুষ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন, মন্তব্য করেছেন ২৬০ জন, আর এটি শেয়ার হয়েছে ১৩০০ আইডি থেকে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের উত্তরা বিভাগের উপকমিশনার মহিদুল ইসলাম জানান, “আমরা ভিডিওটি পেয়েছি। কবেকার ঘটনা তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আমার বিভাগের সকল অফিসারকে বিষয়টি খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”
তিনি আরও জানান, এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাননি।
তবে নাফিজ জানান, তিনি মোবাইলে ভিডিও ধারণ করে স্থানীয় থানায় গিয়েছিলেন, কিন্তু পুলিশের সহায়তা পাননি।
“পুলিশ আমার কাছ থেকে ঘটনা শুনে নাম ও মোবাইল নম্বর টুকে নেয়। ভিডিও হোয়াটসঅ্যাপে পাঠালেও এখনো তারা সিন করেনি। পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে আজ আবার থানায় যাব।”
নাফিজ বলেন, আশপাশের লোকজনের মতো তিনিও ভুক্তভোগীকে উদ্ধারে এগিয়ে যান, কিন্তু দুষ্কৃতকারীরা লোকজনকে মারধর শুরু করে। তখন তিনি গোপনে ভিডিও ধারণ করেন। তবে সেই সময় গাড়ির নম্বর ধরতে না পারলেও পরে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ থেকে তা সংগ্রহ করেছেন।
ঘটনাস্থল উত্তরা পূর্ব থানা এলাকায় পড়েছে। এ থানার ওসি শামীম আহমেদ বলেন, “তারা সাদা পোশাকে কোনো অভিযান পরিচালনা করেনি, কাউকে গ্রেপ্তারও করেনি।
আমাদের অভিযান সব সময় পোশাক পরিহিত পুলিশ সদস্যরাই করে থাকেন।”