ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট ফটকসহ রাজধানীর কয়েকটি স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করে ফের গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। শনিবার প্রকাশিত নতুন গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রোববার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
ডিএমপি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবন, বিচারপতি ভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান গেট, মাজার গেট, জামে মসজিদ গেট, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ ও ২ এর প্রবেশ গেট, বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট ভবনের সম্মুখে সকল প্রকার সভা, সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল, মানববন্ধন, অবস্থান ধর্মঘট, শোভাযাত্রা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হলো।”
বিভিন্ন সংগঠনের আন্দোলনের কারণে পুলিশের পক্ষ থেকে নিয়মিতভাবে এমন নিষেধাজ্ঞা জারি করা হচ্ছে। এর আগে গত ১৩ মার্চ, ১০ মে, ৯ জুন, ৮ জুলাই ও ৪ সেপ্টেম্বর একই ধরনের গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্সের ২৯ ধারায় বলা হয়েছে, ‘জনশৃঙ্খলা বা নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে’ পুলিশ কমিশনার লিখিত আদেশ দিয়ে যেকোনো সমাবেশ বা মিছিল নিষিদ্ধ করতে পারেন। তবে সরকারের অনুমোদন ছাড়া এমন নিষেধাজ্ঞা ৩০ দিনের বেশি বলবৎ রাখা যায় না। ফলে দফায় দফায় গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে এসব এলাকায় নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখছে পুলিশ।
নিষেধাজ্ঞা চলাকালেই গত ২৭ আগস্ট সকাল ১১টা থেকে শাহবাগ মোড়ে বিক্ষোভ করে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীরা। পরে তারা মিছিল নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ‘যমুনা’র দিকে যাত্রা শুরু করলে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের মোড়ে পুলিশ বাধা দেয়। তখন লাঠিপেটা, জল কামান, টিয়ার গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে মিছিলকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয় পুলিশ। সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী ও পুলিশ সদস্য আহত হন।
শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট ফটকসহ রাজধানীর কয়েকটি স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করে ফের গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। শনিবার প্রকাশিত নতুন গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রোববার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
ডিএমপি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবন, বিচারপতি ভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান গেট, মাজার গেট, জামে মসজিদ গেট, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ ও ২ এর প্রবেশ গেট, বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট ভবনের সম্মুখে সকল প্রকার সভা, সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল, মানববন্ধন, অবস্থান ধর্মঘট, শোভাযাত্রা ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হলো।”
বিভিন্ন সংগঠনের আন্দোলনের কারণে পুলিশের পক্ষ থেকে নিয়মিতভাবে এমন নিষেধাজ্ঞা জারি করা হচ্ছে। এর আগে গত ১৩ মার্চ, ১০ মে, ৯ জুন, ৮ জুলাই ও ৪ সেপ্টেম্বর একই ধরনের গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্সের ২৯ ধারায় বলা হয়েছে, ‘জনশৃঙ্খলা বা নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে’ পুলিশ কমিশনার লিখিত আদেশ দিয়ে যেকোনো সমাবেশ বা মিছিল নিষিদ্ধ করতে পারেন। তবে সরকারের অনুমোদন ছাড়া এমন নিষেধাজ্ঞা ৩০ দিনের বেশি বলবৎ রাখা যায় না। ফলে দফায় দফায় গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে এসব এলাকায় নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখছে পুলিশ।
নিষেধাজ্ঞা চলাকালেই গত ২৭ আগস্ট সকাল ১১টা থেকে শাহবাগ মোড়ে বিক্ষোভ করে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীরা। পরে তারা মিছিল নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ‘যমুনা’র দিকে যাত্রা শুরু করলে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের মোড়ে পুলিশ বাধা দেয়। তখন লাঠিপেটা, জল কামান, টিয়ার গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে মিছিলকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয় পুলিশ। সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী ও পুলিশ সদস্য আহত হন।