রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় চায়ের দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শাহনেওয়াজ ছাত্রাবাসের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
রোববার রাত দেড়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। প্রায় এক ঘণ্টা পর পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে বলে জানিয়েছেন নিউমার্কেট জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) জাহাঙ্গীর আলম।
তিনি জানান, “ঢাকা কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী শাহনেওয়াজ ছাত্রাবাসের সামনে দোকানগুলো সরিয়ে সেখানে চায়ের দোকান বসাতে চেয়েছিল। এ নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে সংঘর্ষ বেঁধে যায়।”
রাতে পর্যাপ্ত পুলিশ না থাকায় অতিরিক্ত ফোর্স ডাকা হয়। পরে আড়াইটার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে বলে জানান এসি জাহাঙ্গীর আলম।
শাহনেওয়াজ ছাত্রাবাসের আবাসিক শিক্ষার্থী রিয়াজ আহমেদ বলেন, “রাত দেড়টার দিকে দেখি আমাদের কয়েকজনকে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা মারছে। আমরা গেলে দেখি তারা ককটেল বিস্ফোরণ করেছে।”
তবে বিস্ফোরণ ককটেল ছিল কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম। তাঁর ভাষায়, “সম্ভবত পটকা জাতীয় কিছু ছিল।”
সংঘর্ষের পর শাহনেওয়াজ ছাত্রাবাসের শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দেন— “আমার হলে ককটেল, প্রশাসনের নাকে তেল।”
পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমদ ও ডাকসু নেতারা আশ্বাস দিলে শিক্ষার্থীরা হলে ফিরে যায়।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো শিক্ষার্থীর আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় চায়ের দোকান বসানোকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শাহনেওয়াজ ছাত্রাবাসের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
রোববার রাত দেড়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। প্রায় এক ঘণ্টা পর পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে বলে জানিয়েছেন নিউমার্কেট জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) জাহাঙ্গীর আলম।
তিনি জানান, “ঢাকা কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী শাহনেওয়াজ ছাত্রাবাসের সামনে দোকানগুলো সরিয়ে সেখানে চায়ের দোকান বসাতে চেয়েছিল। এ নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে সংঘর্ষ বেঁধে যায়।”
রাতে পর্যাপ্ত পুলিশ না থাকায় অতিরিক্ত ফোর্স ডাকা হয়। পরে আড়াইটার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে বলে জানান এসি জাহাঙ্গীর আলম।
শাহনেওয়াজ ছাত্রাবাসের আবাসিক শিক্ষার্থী রিয়াজ আহমেদ বলেন, “রাত দেড়টার দিকে দেখি আমাদের কয়েকজনকে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা মারছে। আমরা গেলে দেখি তারা ককটেল বিস্ফোরণ করেছে।”
তবে বিস্ফোরণ ককটেল ছিল কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম। তাঁর ভাষায়, “সম্ভবত পটকা জাতীয় কিছু ছিল।”
সংঘর্ষের পর শাহনেওয়াজ ছাত্রাবাসের শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দেন— “আমার হলে ককটেল, প্রশাসনের নাকে তেল।”
পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমদ ও ডাকসু নেতারা আশ্বাস দিলে শিক্ষার্থীরা হলে ফিরে যায়।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো শিক্ষার্থীর আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ।