রাজধানীর পল্লবীতে এক যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে পল্লবীর পুরানো থানার কাছে সি ব্লকে অবস্থিত একটি হার্ডওয়্যারের দোকানে মুখোশ ও হেলমেট পরিহিত তিন ব্যক্তি ঢুকে খুব কাছ থেকে তাকে গুলি করে চলে যায়।
পল্লবী থানার ওসি শফিউল আলম বলেন, “যুবদল নেতা কিবরিয়াকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। আমাদের টিম সেখানে উপস্থিত রয়েছে।” স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গোলাম কিবরিয়া যুবদলের পল্লবী থানার সদস্য সচিব ছিলেন।
ঘটনার পর রাত ৮টার দিকে গুলিবিদ্ধ কিবরিয়াকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পল্লবী থানার ওসি শফিউল আলম জানান, কী কারণে এবং কারা তাকে হত্যা করেছে তা খতিয়ে দেখা হবে।
ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, যুবদল নেতা গোলাম কিবরিয়া একটি হার্ডওয়্যারের দোকানের একটি দরজা দিয়ে তড়িঘড়ি করে ঢুকছেন। এরপর পাশের অন্য দরজা দিয়ে তিনজন মুখোশ ও হেলমেট পরিহিত ব্যক্তি দ্রুত ঢুকে পড়েন। তাদের মধ্যে একজন খুব কাছ থেকে কিবরিয়াকে গুলি করেন। তিনি মেঝেতে পড়ে গেলে আরেকজন তাকে আরও একটি গুলি করেন। এরপর অস্ত্রধারীরা দ্রুত দোকান থেকে চলে যান।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
রাজধানীর পল্লবীতে এক যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে পল্লবীর পুরানো থানার কাছে সি ব্লকে অবস্থিত একটি হার্ডওয়্যারের দোকানে মুখোশ ও হেলমেট পরিহিত তিন ব্যক্তি ঢুকে খুব কাছ থেকে তাকে গুলি করে চলে যায়।
পল্লবী থানার ওসি শফিউল আলম বলেন, “যুবদল নেতা কিবরিয়াকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। আমাদের টিম সেখানে উপস্থিত রয়েছে।” স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গোলাম কিবরিয়া যুবদলের পল্লবী থানার সদস্য সচিব ছিলেন।
ঘটনার পর রাত ৮টার দিকে গুলিবিদ্ধ কিবরিয়াকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পল্লবী থানার ওসি শফিউল আলম জানান, কী কারণে এবং কারা তাকে হত্যা করেছে তা খতিয়ে দেখা হবে।
ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, যুবদল নেতা গোলাম কিবরিয়া একটি হার্ডওয়্যারের দোকানের একটি দরজা দিয়ে তড়িঘড়ি করে ঢুকছেন। এরপর পাশের অন্য দরজা দিয়ে তিনজন মুখোশ ও হেলমেট পরিহিত ব্যক্তি দ্রুত ঢুকে পড়েন। তাদের মধ্যে একজন খুব কাছ থেকে কিবরিয়াকে গুলি করেন। তিনি মেঝেতে পড়ে গেলে আরেকজন তাকে আরও একটি গুলি করেন। এরপর অস্ত্রধারীরা দ্রুত দোকান থেকে চলে যান।