রাজধানীর আফতাব নগর এলাকায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইস্ট ওয়েস্টের এক শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, (২০ নভেম্বর ২০২৫) বিকেল ৪টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই শিক্ষার্থীর নাম মুশফিকুজ্জামান (২২)। তিনি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যাথমেটিক্স অ্যান্ড ফিজিক্যাল সায়েন্সের শিক্ষার্থী ছিলেন।
পুলিশের ধারণা, নিহত শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাদ থেকে লাফিয়ে নিচে পড়েছেন। তবে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। বাড্ডা থানার ওসি মো. হাবিবুর রহমান বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এটি আত্মহত্যা নাকি কেউ ফেলে দিয়েছে সেটি তদন্ত করে দেখা হবে।
প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস এলায়েন্স অফ বাংলাদেশ (পুসাব) এর ফেইসবুক পেজে এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরাশ উদ্দিন ভবন ও মূল ভবনের মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থানে বিকেল ৪টার দিকে একটি মরদেহ দেখতে পাওয়া যায়। শিক্ষার্থীরা দেখতে পেয়ে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন। জানা গেছে, ওই শিক্ষার্থী বিকেল ৩টা ১০ মিনিটে ক্লাসে অংশ নিয়ে কোনো এক কারণে বের হয়ে যান। এর কিছু সময় পরই তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মুশফিকের গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলার টঙ্গিবাড়ি উপজেলার পাচগাঁও গ্রামে। তার বাবার নাম বিএম মোখলেসুর রহমান, মা কমলা আক্তার। তারা খিলগাঁও থানার পাশে একটি বাসায় বসবাস করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দেখা হয় নিহতের চাচা মনিরুজ্জামান মনিরের সঙ্গে। তিনি জানান, পুলিশ তার ভাতিজার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে নিয়ে এসেছে। তারা পুলিশের কাছ থেকেই জানতে পারেন, মুশফিক তার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো একটি ভবনের দশতলা থেকে নিচে পড়ে মারা গেছে। কিন্তু সে আত্মহত্যা করতে পারে না। তাকে কেউ ফেলে দিয়েছে, নাকি এমনি এমনি সে পড়ে গেছে, সেটি তদন্ত করার দাবি জানান নিহত মুশফিকের চাচা।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫
রাজধানীর আফতাব নগর এলাকায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইস্ট ওয়েস্টের এক শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, (২০ নভেম্বর ২০২৫) বিকেল ৪টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই শিক্ষার্থীর নাম মুশফিকুজ্জামান (২২)। তিনি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যাথমেটিক্স অ্যান্ড ফিজিক্যাল সায়েন্সের শিক্ষার্থী ছিলেন।
পুলিশের ধারণা, নিহত শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাদ থেকে লাফিয়ে নিচে পড়েছেন। তবে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। বাড্ডা থানার ওসি মো. হাবিবুর রহমান বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এটি আত্মহত্যা নাকি কেউ ফেলে দিয়েছে সেটি তদন্ত করে দেখা হবে।
প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস এলায়েন্স অফ বাংলাদেশ (পুসাব) এর ফেইসবুক পেজে এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরাশ উদ্দিন ভবন ও মূল ভবনের মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থানে বিকেল ৪টার দিকে একটি মরদেহ দেখতে পাওয়া যায়। শিক্ষার্থীরা দেখতে পেয়ে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন। জানা গেছে, ওই শিক্ষার্থী বিকেল ৩টা ১০ মিনিটে ক্লাসে অংশ নিয়ে কোনো এক কারণে বের হয়ে যান। এর কিছু সময় পরই তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মুশফিকের গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলার টঙ্গিবাড়ি উপজেলার পাচগাঁও গ্রামে। তার বাবার নাম বিএম মোখলেসুর রহমান, মা কমলা আক্তার। তারা খিলগাঁও থানার পাশে একটি বাসায় বসবাস করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দেখা হয় নিহতের চাচা মনিরুজ্জামান মনিরের সঙ্গে। তিনি জানান, পুলিশ তার ভাতিজার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে নিয়ে এসেছে। তারা পুলিশের কাছ থেকেই জানতে পারেন, মুশফিক তার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো একটি ভবনের দশতলা থেকে নিচে পড়ে মারা গেছে। কিন্তু সে আত্মহত্যা করতে পারে না। তাকে কেউ ফেলে দিয়েছে, নাকি এমনি এমনি সে পড়ে গেছে, সেটি তদন্ত করার দাবি জানান নিহত মুশফিকের চাচা।