কক্সবাজার : উখিয়ায় সরকারি জমি থেকে দখলদারদের উচ্ছেদে প্রশাসনের অভিযান -সংবাদ
কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলায় সরকারি জমি দখল করে গড়ে ওঠা প্রায় ২৫০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে উপজেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার, (২০ নভেম্বর ২০২৫) দুপুরে পালংখালী ইউনিয়নের বালুখালী মরাগাছতলা এলাকায় এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ কামরুল হোসেন চৌধুরী-এর নেতৃত্বে পরিচালিত যৌথ অভিযানে সহায়তা করেন উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আব্দুল মান্নান, থাইংখালী বিট কর্মকর্তা, বন কর্মী, মাঠকর্মীসহ সংশ্লিষ্ট অনেকে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে একটি প্রভাবশালী চক্র সরকারি জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করে। সেখানে রোহিঙ্গাদের ভাড়া দিয়ে তারা মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করতো।
কিন্তু এ অর্থ থেকে সরকার বঞ্চিত হতো। বিভিন্ন সময়ে অভিযান চালানো হলেও দখলদারদের দৌরাত্ম্য কমেনি। পুনরায় বিষয়টি নজরে আসার পর কঠোর ব্যবস্থা নেয় প্রশাসন।
থাইংখালী বিট কর্মকর্তা মোহাম্মদ আরাফাত বলেন, সরকারি জমি দখল করে কেউ যেন অবৈধভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে না পারে, সে জন্য নিয়মিত তদারকি চলছে। ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান বলেন, বনের জমি ও সরকারি সম্পদ দখলমুক্ত রাখতে আমরা জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছি। দখলদারদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ কামরুল হোসেন চৌধুরী বলেন, সরকারি জমি দখল করে গড়ে ওঠা কোনো স্থাপনা টিকে থাকতে দেয়া হবে না। জনগণের সম্পদ রক্ষায় প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে। প্রয়োজনে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করার কথাও উল্লেখ করেন ইউএনও।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
কক্সবাজার : উখিয়ায় সরকারি জমি থেকে দখলদারদের উচ্ছেদে প্রশাসনের অভিযান -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫
কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলায় সরকারি জমি দখল করে গড়ে ওঠা প্রায় ২৫০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে উপজেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার, (২০ নভেম্বর ২০২৫) দুপুরে পালংখালী ইউনিয়নের বালুখালী মরাগাছতলা এলাকায় এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ কামরুল হোসেন চৌধুরী-এর নেতৃত্বে পরিচালিত যৌথ অভিযানে সহায়তা করেন উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আব্দুল মান্নান, থাইংখালী বিট কর্মকর্তা, বন কর্মী, মাঠকর্মীসহ সংশ্লিষ্ট অনেকে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে একটি প্রভাবশালী চক্র সরকারি জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করে। সেখানে রোহিঙ্গাদের ভাড়া দিয়ে তারা মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করতো।
কিন্তু এ অর্থ থেকে সরকার বঞ্চিত হতো। বিভিন্ন সময়ে অভিযান চালানো হলেও দখলদারদের দৌরাত্ম্য কমেনি। পুনরায় বিষয়টি নজরে আসার পর কঠোর ব্যবস্থা নেয় প্রশাসন।
থাইংখালী বিট কর্মকর্তা মোহাম্মদ আরাফাত বলেন, সরকারি জমি দখল করে কেউ যেন অবৈধভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে না পারে, সে জন্য নিয়মিত তদারকি চলছে। ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান বলেন, বনের জমি ও সরকারি সম্পদ দখলমুক্ত রাখতে আমরা জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছি। দখলদারদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ কামরুল হোসেন চৌধুরী বলেন, সরকারি জমি দখল করে গড়ে ওঠা কোনো স্থাপনা টিকে থাকতে দেয়া হবে না। জনগণের সম্পদ রক্ষায় প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে। প্রয়োজনে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করার কথাও উল্লেখ করেন ইউএনও।