২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি সাবেক বিডিআর জওয়ান রেজাউল করিমকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। রোববার (১১ মে) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার ফোর সিজন রেস্টুরেন্ট এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪৯ বছর বয়সী রেজাউলের বাড়ি চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ডেঙ্গাপাড়া এলাকায়। তিনি দীর্ঘদিন আত্মগোপনে ছিলেন বলে জানিয়েছে র্যাব।
র্যাব-৭ এর চান্দগাঁও ক্যাম্পের কমান্ডার তাওহিদ এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, “রেজাউল পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকার নিউ মার্কেট থানায় দায়ের হওয়া মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি পরিচয় গোপন করে লোহাগাড়ায় বসবাস করছিলেন।”
র্যাব জানায়, স্থানীয়রা তাকে ‘হুজুর’ নামে চিনতেন। গ্রেপ্তারের সময় রেজাউলের প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত করতে তার আঙুলের ছাপ সংগ্রহ করা হয়। পরবর্তীতে তা মিলিয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়, তিনিই দণ্ডপ্রাপ্ত রেজাউল করিম।
র্যাব আরও জানায়, তাকে গ্রেপ্তারের পর আদালতের দেওয়া পরোয়ানামূলে পটিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) সদরদফতরে সংঘটিত বিদ্রোহে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দেশের ইতিহাসে অন্যতম ভয়াবহ এই হত্যাকাণ্ডের মামলায় ২০১৩ সালে বিচারিক আদালত ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। আপিল শেষে ২০২০ সালের নভেম্বরে সুপ্রিম কোর্ট ১৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখে।
সোমবার, ১২ মে ২০২৫
২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি সাবেক বিডিআর জওয়ান রেজাউল করিমকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। রোববার (১১ মে) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার ফোর সিজন রেস্টুরেন্ট এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৪৯ বছর বয়সী রেজাউলের বাড়ি চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ডেঙ্গাপাড়া এলাকায়। তিনি দীর্ঘদিন আত্মগোপনে ছিলেন বলে জানিয়েছে র্যাব।
র্যাব-৭ এর চান্দগাঁও ক্যাম্পের কমান্ডার তাওহিদ এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, “রেজাউল পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকার নিউ মার্কেট থানায় দায়ের হওয়া মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি পরিচয় গোপন করে লোহাগাড়ায় বসবাস করছিলেন।”
র্যাব জানায়, স্থানীয়রা তাকে ‘হুজুর’ নামে চিনতেন। গ্রেপ্তারের সময় রেজাউলের প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত করতে তার আঙুলের ছাপ সংগ্রহ করা হয়। পরবর্তীতে তা মিলিয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়, তিনিই দণ্ডপ্রাপ্ত রেজাউল করিম।
র্যাব আরও জানায়, তাকে গ্রেপ্তারের পর আদালতের দেওয়া পরোয়ানামূলে পটিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) সদরদফতরে সংঘটিত বিদ্রোহে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দেশের ইতিহাসে অন্যতম ভয়াবহ এই হত্যাকাণ্ডের মামলায় ২০১৩ সালে বিচারিক আদালত ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। আপিল শেষে ২০২০ সালের নভেম্বরে সুপ্রিম কোর্ট ১৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখে।