ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সিলেটের পরগনা বাজার এলাকায় মোবাইলে পারিবারিক ঝগড়ার ভিডিও ধারণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে ওসিসহ তিনজন আহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, শাহপরান থানাধীন পরগনা বাজার এলাকায় পারিবারিক বিরোধের একটি ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করেছিলেন এক যুবক। এ ঘটনার জেরে ওই যুবককে আটকে রাখেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ ওই যুবককে উদ্ধারে গেলে পুলিশের একটি টহল গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এতে শাহপরান থানার ওসিসহ তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। স্থানীয় সূত্র জানায়, ফয়সাল নামের একজন ব্যক্তির মোবাইলে একটি পরিবারের ঝগড়ার ভিডিও ছিল। স্থানীয় কয়েকজন তাকে ভিডিওটি মুছে ফেলতে বলেন। কিন্তু তিনি তা না করায় ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে একটি দোকানে আটক করে রাখা হয়। খবর পেয়ে প্রথমে টহল পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। পরে ওসি মনির হোসেন অতিরিক্ত পুলিশ নিয়ে গিয়ে ফয়সালকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে উত্তেজিত জনতা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছোড়ে। এতে ওসি মনির হোসেনসহ আরও দুই কনস্টেবল আহত হন এবং পুলিশের একটি টহল গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (ডিসি) সাইফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, একটি পরিবারের ঝগড়ার ভিডিও সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে এই ঘটনার সূত্রপাত। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। হামলার ঘটনায় সাতজনকে আটক করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পুরো পরিস্থিতি নজরদারিতে রেখেছে এবং প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পরিস্থিতি শান্ত রাখতে এবং তদন্ত অব্যাহত রাখতে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
সিলেটের পরগনা বাজার এলাকায় মোবাইলে পারিবারিক ঝগড়ার ভিডিও ধারণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে ওসিসহ তিনজন আহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, শাহপরান থানাধীন পরগনা বাজার এলাকায় পারিবারিক বিরোধের একটি ভিডিও মোবাইল ফোনে ধারণ করেছিলেন এক যুবক। এ ঘটনার জেরে ওই যুবককে আটকে রাখেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ ওই যুবককে উদ্ধারে গেলে পুলিশের একটি টহল গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এতে শাহপরান থানার ওসিসহ তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। স্থানীয় সূত্র জানায়, ফয়সাল নামের একজন ব্যক্তির মোবাইলে একটি পরিবারের ঝগড়ার ভিডিও ছিল। স্থানীয় কয়েকজন তাকে ভিডিওটি মুছে ফেলতে বলেন। কিন্তু তিনি তা না করায় ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে একটি দোকানে আটক করে রাখা হয়। খবর পেয়ে প্রথমে টহল পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। পরে ওসি মনির হোসেন অতিরিক্ত পুলিশ নিয়ে গিয়ে ফয়সালকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে উত্তেজিত জনতা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছোড়ে। এতে ওসি মনির হোসেনসহ আরও দুই কনস্টেবল আহত হন এবং পুলিশের একটি টহল গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (ডিসি) সাইফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, একটি পরিবারের ঝগড়ার ভিডিও সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে এই ঘটনার সূত্রপাত। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। হামলার ঘটনায় সাতজনকে আটক করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পুরো পরিস্থিতি নজরদারিতে রেখেছে এবং প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পরিস্থিতি শান্ত রাখতে এবং তদন্ত অব্যাহত রাখতে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।