ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের গোপালনগর গ্রামে এক যুবদল নেতার পরকীয়ার বিচার করতে গিয়ে এক নারীকে পিটিয়েছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য বজলুর রহমান।
গত ১৬ অক্টোবর এ ঘটনা ঘটলেও গত মঙ্গলবার রাতে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়ে। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বুধবার দিনভর বেশ আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। পরকীয়া করতে গিয়ে জনতার হাতে আটক ওই যুবদল নেতা চৌদ্দগ্রাম উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি বিল্লাল হোসেন। নারীকে নির্যাতনকারী শ্রীপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড গোপালনগর গ্রামের ইউপি সদস্য মো. বজলুর রহমান। ওই নারী ইউপি সদস্যের ভাতিজার স্ত্রী।
ভাইরাল হওয়া ২ মিনিট ৫৫ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা যায়, ইউপি মেম্বার বজলুর রহমান ওই নারীকে হাতে থাকা লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করছেন। এ সময় ওই নারী বাচার আকুতি করে ‘মা’ ‘মা’ বলে চিৎকার করছেন। এ সময় পাশেই বসে ছিলেন পরকীয়া করতে এসে আটক হওয়া যুবদল নেতা বিল্লাল হোসেন। পরে সালিশে স্থানীয় লোকজন ওদের বিয়ের ব্যবস্থা করেন।
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য বজলুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ওই মহিলা আমার ভাতিজার স্ত্রী। পার্শ্ববর্তী তারাপুষ্করুণী গ্রামের যুবক বিল্লাল মিয়ার সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে তার অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে। গত ১৬ অক্টোবর রাত ১টার দিকে স্থানীয় গ্রামবাসী তাদের অনৈতিক কাজে হাতেনাতে আটক করে আমাকে খবর দেয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের গোপালনগর গ্রামে এক যুবদল নেতার পরকীয়ার বিচার করতে গিয়ে এক নারীকে পিটিয়েছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য বজলুর রহমান।
গত ১৬ অক্টোবর এ ঘটনা ঘটলেও গত মঙ্গলবার রাতে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়ে। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বুধবার দিনভর বেশ আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। পরকীয়া করতে গিয়ে জনতার হাতে আটক ওই যুবদল নেতা চৌদ্দগ্রাম উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি বিল্লাল হোসেন। নারীকে নির্যাতনকারী শ্রীপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড গোপালনগর গ্রামের ইউপি সদস্য মো. বজলুর রহমান। ওই নারী ইউপি সদস্যের ভাতিজার স্ত্রী।
ভাইরাল হওয়া ২ মিনিট ৫৫ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা যায়, ইউপি মেম্বার বজলুর রহমান ওই নারীকে হাতে থাকা লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করছেন। এ সময় ওই নারী বাচার আকুতি করে ‘মা’ ‘মা’ বলে চিৎকার করছেন। এ সময় পাশেই বসে ছিলেন পরকীয়া করতে এসে আটক হওয়া যুবদল নেতা বিল্লাল হোসেন। পরে সালিশে স্থানীয় লোকজন ওদের বিয়ের ব্যবস্থা করেন।
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য বজলুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ওই মহিলা আমার ভাতিজার স্ত্রী। পার্শ্ববর্তী তারাপুষ্করুণী গ্রামের যুবক বিল্লাল মিয়ার সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে তার অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে। গত ১৬ অক্টোবর রাত ১টার দিকে স্থানীয় গ্রামবাসী তাদের অনৈতিক কাজে হাতেনাতে আটক করে আমাকে খবর দেয়।