ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণিজ্য উপদেষ্টা ও বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি সিদ্দিকুর রহামান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও প্রতারণার প্রতিবাদ জানিয়েছেন ভুক্তভোগী ডেভেলপার ব্যবসায়ী সফিকুল ইসলাম।
শনিবার,(২৫ অক্টোবর ২০২৫) বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্র্যাব) মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান। এ সময় ফ্লাটের একাধিক ক্রেতা উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যে সফিকুল ইসলাম বলেন, ২৬ নম্বর উত্তর ধানমন্ডি কলাবাগান এলাকায় তার নির্মিত ছয়তলা ভবনের কাজ চলমান অবস্থায় গত দেড় বছর আগে হঠাৎ ভবনের কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়। তিনি ৭ম তলার কলাম ঢালাই পর্যন্ত আনুমানিক ৪ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয় করেন।
এমনকি জমির মালিকদের ব্যবহৃত ফ্ল্যাটের বিলও তিনি পরিশোধ করেন। কিন্তু এখন তারা পাওনা টাকা ফেরত দিচ্ছেন না। এর পেছনে ইন্ধন দিচ্ছেন সিদ্দিকুর রহমান। তিনি, সিদ্দিকসহ তার ব্যবসায় বাধাদানকারীদের শাস্তি দাবি করেছেন ।
সফিকুল ইসলাম বলেন, গত ১০ বছর প্রবাসে থেকে কষ্টার্জিত টাকা দিয়ে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা শুরু করেন এবং সুনামের সঙ্গে অনেক স্থাপনা তৈরি করে হস্তান্তর করছেন। বর্তমানে তিনি কলাবাগানে একটি ছয়তলা ভবন নির্মান করেছেন। গত চার বছর আগে জমির মালিকের অনুরোধে ২য় তলায় ২টি ও ৪র্থ তলায় ২টি ফ্ল্যাট রেডি করে বসবাসের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।
তিনি জানান, গত ১৮ মাস আগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণিজ্য উপদেষ্টা সিদ্দিকুর রহমানের প্ররোচনায় হঠাৎ ৭ তলার কাজ বন্ধ করে দেয়। এই সিদ্দিকুর রহমান সাবেক বিজিএমইএ’র সভাপতি এই প্রজেক্টের মালিক রোজেন শাহরিয়ার এর ভায়রা। সিদ্দিকুর রহমানের প্রভাব খাটিয়ে লেবার মিস্ত্রিদের অকথ্য ভাষায় গালাগালি এবং মারধর করে ও প্রজেক্ট থেকে বের করে দিয়ে চাঁদা দাবি করে এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয়।
এ বিষয়ে তিনি স্থানীয়দের কাছ থেকে কোনো সহযোগিতা পাননি। এ অবস্থায় তিনি রাষ্ট্রের কাছে জীবনের নিরাপত্তা দাবি করেছেন। পাশাপাশি অবিলম্বে শেখ হাসিনার বাণিজ্য উপদেষ্টা সিদ্দিকুর রহমান ও তার সহযোগীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন ভুক্তভোগী।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণিজ্য উপদেষ্টা ও বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি সিদ্দিকুর রহামান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও প্রতারণার প্রতিবাদ জানিয়েছেন ভুক্তভোগী ডেভেলপার ব্যবসায়ী সফিকুল ইসলাম।
শনিবার,(২৫ অক্টোবর ২০২৫) বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্র্যাব) মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান। এ সময় ফ্লাটের একাধিক ক্রেতা উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যে সফিকুল ইসলাম বলেন, ২৬ নম্বর উত্তর ধানমন্ডি কলাবাগান এলাকায় তার নির্মিত ছয়তলা ভবনের কাজ চলমান অবস্থায় গত দেড় বছর আগে হঠাৎ ভবনের কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়। তিনি ৭ম তলার কলাম ঢালাই পর্যন্ত আনুমানিক ৪ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয় করেন।
এমনকি জমির মালিকদের ব্যবহৃত ফ্ল্যাটের বিলও তিনি পরিশোধ করেন। কিন্তু এখন তারা পাওনা টাকা ফেরত দিচ্ছেন না। এর পেছনে ইন্ধন দিচ্ছেন সিদ্দিকুর রহমান। তিনি, সিদ্দিকসহ তার ব্যবসায় বাধাদানকারীদের শাস্তি দাবি করেছেন ।
সফিকুল ইসলাম বলেন, গত ১০ বছর প্রবাসে থেকে কষ্টার্জিত টাকা দিয়ে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা শুরু করেন এবং সুনামের সঙ্গে অনেক স্থাপনা তৈরি করে হস্তান্তর করছেন। বর্তমানে তিনি কলাবাগানে একটি ছয়তলা ভবন নির্মান করেছেন। গত চার বছর আগে জমির মালিকের অনুরোধে ২য় তলায় ২টি ও ৪র্থ তলায় ২টি ফ্ল্যাট রেডি করে বসবাসের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।
তিনি জানান, গত ১৮ মাস আগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণিজ্য উপদেষ্টা সিদ্দিকুর রহমানের প্ররোচনায় হঠাৎ ৭ তলার কাজ বন্ধ করে দেয়। এই সিদ্দিকুর রহমান সাবেক বিজিএমইএ’র সভাপতি এই প্রজেক্টের মালিক রোজেন শাহরিয়ার এর ভায়রা। সিদ্দিকুর রহমানের প্রভাব খাটিয়ে লেবার মিস্ত্রিদের অকথ্য ভাষায় গালাগালি এবং মারধর করে ও প্রজেক্ট থেকে বের করে দিয়ে চাঁদা দাবি করে এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয়।
এ বিষয়ে তিনি স্থানীয়দের কাছ থেকে কোনো সহযোগিতা পাননি। এ অবস্থায় তিনি রাষ্ট্রের কাছে জীবনের নিরাপত্তা দাবি করেছেন। পাশাপাশি অবিলম্বে শেখ হাসিনার বাণিজ্য উপদেষ্টা সিদ্দিকুর রহমান ও তার সহযোগীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন ভুক্তভোগী।