হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে ‘কটূক্তি’র অভিযোগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একই সঙ্গে ঘটনার তদন্তে একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহিউদ্দিন স্বাক্ষর করেন।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীর নাম তৌফিক ইসলাম নাবিল। তিনি ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের ৫০তম ব্যাচের (২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষ) শিক্ষার্থী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে কটূক্তি করে তিনি বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ২৯৫(ক) ধারা অনুযায়ী ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছেন। একই সঙ্গে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী শৃঙ্খলা সংক্রান্ত অধ্যাদেশ ২০১৮-এর ৪(১)(খ) ধারা লঙ্ঘন করেছেন। এসব কারণে উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান তাকে সাময়িক বহিষ্কারের আদেশ দেন।
একই সঙ্গে অধ্যাদেশের ধারা অনুযায়ী সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক শামসুল আলমকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে তৌফিক ইসলাম নাবিলের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার মোবাইল ফোনে সাড়া পাওয়া যায়নি।
জানা গেছে, শনিবার তার দেওয়া একটি মন্তব্যের স্ক্রিনশট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি জানাজানি হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ওই রাতেই শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল বের করে এবং তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
পরদিন রোববার তারা উপাচার্যের কাছে একটি লিখিত অভিযোগপত্র জমা দেন, যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ রক্ষায় অভিযুক্ত শিক্ষার্থীর দ্রুত বিচার ও স্থায়ী বহিষ্কারের দাবি জানানো হয়।
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে ‘কটূক্তি’র অভিযোগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একই সঙ্গে ঘটনার তদন্তে একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহিউদ্দিন স্বাক্ষর করেন।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীর নাম তৌফিক ইসলাম নাবিল। তিনি ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের ৫০তম ব্যাচের (২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষ) শিক্ষার্থী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে কটূক্তি করে তিনি বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ২৯৫(ক) ধারা অনুযায়ী ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছেন। একই সঙ্গে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী শৃঙ্খলা সংক্রান্ত অধ্যাদেশ ২০১৮-এর ৪(১)(খ) ধারা লঙ্ঘন করেছেন। এসব কারণে উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান তাকে সাময়িক বহিষ্কারের আদেশ দেন।
একই সঙ্গে অধ্যাদেশের ধারা অনুযায়ী সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক শামসুল আলমকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে তৌফিক ইসলাম নাবিলের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার মোবাইল ফোনে সাড়া পাওয়া যায়নি।
জানা গেছে, শনিবার তার দেওয়া একটি মন্তব্যের স্ক্রিনশট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি জানাজানি হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ওই রাতেই শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল বের করে এবং তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
পরদিন রোববার তারা উপাচার্যের কাছে একটি লিখিত অভিযোগপত্র জমা দেন, যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ রক্ষায় অভিযুক্ত শিক্ষার্থীর দ্রুত বিচার ও স্থায়ী বহিষ্কারের দাবি জানানো হয়।