চলতি বছরের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর। বুধবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর এ পরীক্ষার সূচি প্রকাশ করেছে।
সূচি অনুযায়ী, ২১ ডিসেম্বর বাংলা, ২২ ডিসেম্বর ইংরেজি, ২৩ ডিসেম্বর গণিত এবং ২৪ ডিসেম্বর বিজ্ঞান ও বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে। পাঁচটি বিষয়ে চারটি পত্রে মোট ৪০০ নম্বরে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে তিন ঘণ্টার।
স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সরকারি ও বেসরকারি স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ২৫ শতাংশ শিক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবে। পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান করা হবে।
পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীদের আসন গ্রহণ করতে হবে। উত্তরপত্রের ওএমআর ফরমে পরীক্ষার্থীরা সঠিকভাবে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর ও বিষয় কোড লিখে বৃত্ত ভরাট করবে। কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না।
পরীক্ষার্থীরা বোর্ড অনুমোদিত সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে। কেন্দ্রসচিব ছাড়া অন্য কেউ বা কোনো পরীক্ষার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রে মোবাইল ফোনসহ অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস আনতে পারবে না। প্রবেশপত্র পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের কাছ থেকে পরীক্ষার সাত দিন আগে সংগ্রহ করতে হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, প্রতিটি উপজেলা সদরে বৃত্তি পরীক্ষার কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। কেন্দ্র নির্ধারণে সুবিধাজনক বিদ্যালয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ও কেন্দ্রের অবকাঠামোর সুবিধা অনুযায়ী প্রয়োজনে একাধিক কেন্দ্র স্থাপন করা যাবে।
বৃত্তি পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হয়েছে মোট ৬০০ টাকা। এর মধ্যে বোর্ড ফি ৪০০ টাকা এবং কেন্দ্র ফি ২০০ টাকা।
বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
চলতি বছরের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর। বুধবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর এ পরীক্ষার সূচি প্রকাশ করেছে।
সূচি অনুযায়ী, ২১ ডিসেম্বর বাংলা, ২২ ডিসেম্বর ইংরেজি, ২৩ ডিসেম্বর গণিত এবং ২৪ ডিসেম্বর বিজ্ঞান ও বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে। পাঁচটি বিষয়ে চারটি পত্রে মোট ৪০০ নম্বরে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে তিন ঘণ্টার।
স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সরকারি ও বেসরকারি স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ২৫ শতাংশ শিক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবে। পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান করা হবে।
পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীদের আসন গ্রহণ করতে হবে। উত্তরপত্রের ওএমআর ফরমে পরীক্ষার্থীরা সঠিকভাবে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর ও বিষয় কোড লিখে বৃত্ত ভরাট করবে। কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না।
পরীক্ষার্থীরা বোর্ড অনুমোদিত সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে। কেন্দ্রসচিব ছাড়া অন্য কেউ বা কোনো পরীক্ষার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রে মোবাইল ফোনসহ অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস আনতে পারবে না। প্রবেশপত্র পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের কাছ থেকে পরীক্ষার সাত দিন আগে সংগ্রহ করতে হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, প্রতিটি উপজেলা সদরে বৃত্তি পরীক্ষার কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। কেন্দ্র নির্ধারণে সুবিধাজনক বিদ্যালয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ও কেন্দ্রের অবকাঠামোর সুবিধা অনুযায়ী প্রয়োজনে একাধিক কেন্দ্র স্থাপন করা যাবে।
বৃত্তি পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করা হয়েছে মোট ৬০০ টাকা। এর মধ্যে বোর্ড ফি ৪০০ টাকা এবং কেন্দ্র ফি ২০০ টাকা।