ইমেরিটাস অধ্যাপক ও সাহিত্যিক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
শুক্রবার তার ‘ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক’ হয়েছে বলে জানিয়েছেন ‘অন্যপ্রকাশ’-এর প্রধান নির্বাহী মাজহারুল ইসলাম।
তিনি বলেন, “স্যার গাড়িতে ছিলেন, অসুস্থ অনুভব করলে তাকে হাসপাতালে আনা হয়। চিকিৎসকেরা পরীক্ষা করে জানান, স্যারের হার্টে বড় সমস্যা হয়েছে। এরপর অস্ত্রোপচার করে দুইটি রিং বসানো হয়েছে। এখন তাকে ৪৮ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।”
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ১৯৫১ সালের ১৮ জানুয়ারি সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তীতে কানাডার কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘ইয়েটসের কবিতায় ইমানুয়েল সুইডেনবার্গের দর্শনের প্রভাব’** বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
পেশাগত জীবনে তিনি দীর্ঘদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। অবসর নেওয়ার পর যোগ দেন ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশে (ইউল্যাব)। সাহিত্যে তার অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ১৯৯৬ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার এবং ২০১৮ সালে একুশে পদক পেয়েছেন।
তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে পুস্তক প্রকাশনা ও সম্পাদনা প্রসঙ্গ, থাকা না থাকার গল্প, কাচ ভাঙা রাতের গল্প, অন্ধকার ও আলো দেখার গল্প, আধখানা মানুষ্য, দিনরাত্রিগুলি, আজগুবি রাত, তিন পর্বের জীবন, নন্দনতত্ত্ব, কতিপয় প্রবন্ধ ও অলস দিনের হাওয়া।
---
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
ইমেরিটাস অধ্যাপক ও সাহিত্যিক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
শুক্রবার তার ‘ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক’ হয়েছে বলে জানিয়েছেন ‘অন্যপ্রকাশ’-এর প্রধান নির্বাহী মাজহারুল ইসলাম।
তিনি বলেন, “স্যার গাড়িতে ছিলেন, অসুস্থ অনুভব করলে তাকে হাসপাতালে আনা হয়। চিকিৎসকেরা পরীক্ষা করে জানান, স্যারের হার্টে বড় সমস্যা হয়েছে। এরপর অস্ত্রোপচার করে দুইটি রিং বসানো হয়েছে। এখন তাকে ৪৮ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।”
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ১৯৫১ সালের ১৮ জানুয়ারি সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তীতে কানাডার কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘ইয়েটসের কবিতায় ইমানুয়েল সুইডেনবার্গের দর্শনের প্রভাব’** বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
পেশাগত জীবনে তিনি দীর্ঘদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। অবসর নেওয়ার পর যোগ দেন ইউনিভার্সিটি অফ লিবারেল আর্টস বাংলাদেশে (ইউল্যাব)। সাহিত্যে তার অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ১৯৯৬ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার এবং ২০১৮ সালে একুশে পদক পেয়েছেন।
তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে পুস্তক প্রকাশনা ও সম্পাদনা প্রসঙ্গ, থাকা না থাকার গল্প, কাচ ভাঙা রাতের গল্প, অন্ধকার ও আলো দেখার গল্প, আধখানা মানুষ্য, দিনরাত্রিগুলি, আজগুবি রাত, তিন পর্বের জীবন, নন্দনতত্ত্ব, কতিপয় প্রবন্ধ ও অলস দিনের হাওয়া।
---