বিরল বটে। ভিনদেশের প্রধানতম একটি পুরষ্কার আয়োজনে একটি-দুটি নয়, পাক্কা তিনটি পুরস্কার জয় করে নিয়েছেন ঢাকার অভিনয়শিল্পীরা। অনন্য এই নজির তৈরি হয়েছে গত শুক্রবার রাতে, কলকাতায়। সেখানকার মর্যাদাপূর্ণ ফিল্মফেয়ারে তিনটি বিভাগে সেরা হয়েছেন ঢাকার তিন অভিনয়শিল্পী। তারা হলেন জয়া আহসান, তাসনিয়া ফারিণ ও সোহেল মণ্ডল। শুধু তাই নয়, এই আসরে সর্বোচ্চ সাতটি বিভাগে পুরস্কৃত হওয়া ‘মায়ার জঞ্জাল’র সঙ্গেও জুড়ে আছে ঢাকা, বাংলাদেশ।
অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে জয়া পুরস্কার পেয়েছেন সেরা পার্শ্ব চরিত্র (নারী) বিভাগে। কৌশিক গাঙ্গুলি নির্মিত ‘অর্ধাঙ্গিনী’ ছবিতে অনবদ্য অভিনয়ের সুবাদে তার হাতে উঠেছে ব্ল্যাকলেডি। এই নিয়ে চারবার ফিল্মফেয়ার জয়ের রেকর্ড (বাংলাদেশি হিসেবে) গড়লেন তিনি।
আর টলিউড অভিষেকেই বাজিমাত করলেন ফারিণ-সোহেল। অতনু ঘোষ পরিচালিত ‘আরও এক পৃথিবী’ দিয়ে টলিউড ও বড় পর্দায় অভিষেক হয়েছে ফারিণের। এতে তার অভিনয় জিতেছে দর্শক-সমালোচকের মন। তাই সেরা নবাগত অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পেয়েছেন ফারিণ। পুরস্কারের কালোমূর্তি হাতে নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করলেন এভাবে, ‘ধন্যবাদ ফিল্মফেয়ার, ধন্যবাদ এসকে মুভিজ।
আমার ওপর আস্থা রাখার জন্য ধন্যবাদ নির্মাতা অতনু দাকে। দর্শকের প্রতি আমার অন্তহীন কৃতজ্ঞতা এত ভালোবাসা ও সমর্থনের জন্য।’ সমালোচকদের বিচারে সেরা চলচ্চিত্র হয়েছে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত ‘মায়ার জঞ্জাল’। এটি সর্বাধিক সাতটি বিভাগে পুরস্কার জিতেছে। এতে দারুণ নৈপুণ্যের জন্য সেরা নবাগত অভিনেতা স্বীকৃতি পেয়েছেন সোহেল মণ্ডল। ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী নির্মিত এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য ঢাকার অভিনেত্রী অপি করিমও পেয়েছিলেন মনোনয়ন। তবে পুরস্কার জিততে পারেননি। পুরস্কার গ্রহণের মুহূর্ত শেয়ার করে মণ্ডল বললেন, ‘ব্ল্যাকলেডি ঘরে আসছে।
সেরা নবাগত অভিনেতার পুরস্কার। ইন্দ্রনীল দাদা ও পুরো ‘মায়ার জঞ্জাল’ টিমের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা। পুরস্কারটি আমার সব থিয়েটার সহকর্মী ও বন্ধুদের প্রতি উৎসর্গ করলাম। জীবন সিনেমার চেয়েও বেশি বৈচিত্র্যপূর্ণ।’ ‘মায়ার জঞ্জাল’ প্রযোজনা করেছেন বাংলাদেশের জসিম আহমেদ ও পশ্চিমবঙ্গের নির্মাতা ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী।
ছবিটি সেরা চিত্রনাট্য (ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী ও সুগত সিনহা), সেরা চলচ্চিত্র সম্পাদনা (সুমিত ঘোষ), সেরা শব্দ বিন্যাস (শুভদীপ সেনগুপ্ত), সেরা চিত্রগ্রহণ (ইন্দ্রনীল মুখোপাধ্যায়), সেরা পোশাক পরিকল্পনা (ঋতারুপা ভট্টাচার্য) বিভাগেও পুরস্কার পেয়েছে।
শনিবার, ৩০ মার্চ ২০২৪
বিরল বটে। ভিনদেশের প্রধানতম একটি পুরষ্কার আয়োজনে একটি-দুটি নয়, পাক্কা তিনটি পুরস্কার জয় করে নিয়েছেন ঢাকার অভিনয়শিল্পীরা। অনন্য এই নজির তৈরি হয়েছে গত শুক্রবার রাতে, কলকাতায়। সেখানকার মর্যাদাপূর্ণ ফিল্মফেয়ারে তিনটি বিভাগে সেরা হয়েছেন ঢাকার তিন অভিনয়শিল্পী। তারা হলেন জয়া আহসান, তাসনিয়া ফারিণ ও সোহেল মণ্ডল। শুধু তাই নয়, এই আসরে সর্বোচ্চ সাতটি বিভাগে পুরস্কৃত হওয়া ‘মায়ার জঞ্জাল’র সঙ্গেও জুড়ে আছে ঢাকা, বাংলাদেশ।
অভিনয়শিল্পীদের মধ্যে জয়া পুরস্কার পেয়েছেন সেরা পার্শ্ব চরিত্র (নারী) বিভাগে। কৌশিক গাঙ্গুলি নির্মিত ‘অর্ধাঙ্গিনী’ ছবিতে অনবদ্য অভিনয়ের সুবাদে তার হাতে উঠেছে ব্ল্যাকলেডি। এই নিয়ে চারবার ফিল্মফেয়ার জয়ের রেকর্ড (বাংলাদেশি হিসেবে) গড়লেন তিনি।
আর টলিউড অভিষেকেই বাজিমাত করলেন ফারিণ-সোহেল। অতনু ঘোষ পরিচালিত ‘আরও এক পৃথিবী’ দিয়ে টলিউড ও বড় পর্দায় অভিষেক হয়েছে ফারিণের। এতে তার অভিনয় জিতেছে দর্শক-সমালোচকের মন। তাই সেরা নবাগত অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পেয়েছেন ফারিণ। পুরস্কারের কালোমূর্তি হাতে নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করলেন এভাবে, ‘ধন্যবাদ ফিল্মফেয়ার, ধন্যবাদ এসকে মুভিজ।
আমার ওপর আস্থা রাখার জন্য ধন্যবাদ নির্মাতা অতনু দাকে। দর্শকের প্রতি আমার অন্তহীন কৃতজ্ঞতা এত ভালোবাসা ও সমর্থনের জন্য।’ সমালোচকদের বিচারে সেরা চলচ্চিত্র হয়েছে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত ‘মায়ার জঞ্জাল’। এটি সর্বাধিক সাতটি বিভাগে পুরস্কার জিতেছে। এতে দারুণ নৈপুণ্যের জন্য সেরা নবাগত অভিনেতা স্বীকৃতি পেয়েছেন সোহেল মণ্ডল। ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী নির্মিত এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য ঢাকার অভিনেত্রী অপি করিমও পেয়েছিলেন মনোনয়ন। তবে পুরস্কার জিততে পারেননি। পুরস্কার গ্রহণের মুহূর্ত শেয়ার করে মণ্ডল বললেন, ‘ব্ল্যাকলেডি ঘরে আসছে।
সেরা নবাগত অভিনেতার পুরস্কার। ইন্দ্রনীল দাদা ও পুরো ‘মায়ার জঞ্জাল’ টিমের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা। পুরস্কারটি আমার সব থিয়েটার সহকর্মী ও বন্ধুদের প্রতি উৎসর্গ করলাম। জীবন সিনেমার চেয়েও বেশি বৈচিত্র্যপূর্ণ।’ ‘মায়ার জঞ্জাল’ প্রযোজনা করেছেন বাংলাদেশের জসিম আহমেদ ও পশ্চিমবঙ্গের নির্মাতা ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী।
ছবিটি সেরা চিত্রনাট্য (ইন্দ্রনীল রায়চৌধুরী ও সুগত সিনহা), সেরা চলচ্চিত্র সম্পাদনা (সুমিত ঘোষ), সেরা শব্দ বিন্যাস (শুভদীপ সেনগুপ্ত), সেরা চিত্রগ্রহণ (ইন্দ্রনীল মুখোপাধ্যায়), সেরা পোশাক পরিকল্পনা (ঋতারুপা ভট্টাচার্য) বিভাগেও পুরস্কার পেয়েছে।