সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার করা হচ্ছে এমন অভিযোগে বিচার চেয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. আবুল হোসেন। তিনি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আবু সালেহ সেকেন্দারের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে উপাচার্য (ভিসি) বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বরাবর এ অভিযোগ দেন তিনি।
আবুল হোসেন অভিযোগ পত্রে লিখেন, আমার বিরুদ্ধে তথ্য গোপন করে পিএইচডি কমিটির বিশেষজ্ঞ সদস্য হওয়ার অভিযোগ এনে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব মো. আবু সালেহ সেকেন্দার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোষ্ট দেন (এ বিষয়টি নিয়ে আপনার দপ্তরেও পত্র প্রেরণ করেছে)। উক্ত মিথ্যা তথ্যকে অবলম্বন করে বিভিন্ন প্রত্রিকাতেও সংবাদ পরিবেশন করানো হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, আমি উক্ত বিভাগের শিক্ষক জনাব মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন-এর পিএইচডির একটি উন্মুক্ত সেমিনারে অংশগ্রহণ করেছিলাম এবং আমন্ত্রিত হলে সামাজিক, কলা, আইন ও বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ কর্তৃক আয়োজিত Interdisciplinary সেমিনারে যাওয়ার চেষ্টা করি।
তিনি উল্লেখ করেন, জনাব মো. আবু সালেহ সেকেন্দার অভিযোগ করেছেন যে, আমি উক্ত পিএইচডি কমিটির বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে যুক্ত ছিলাম; যা সর্বৈব মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। এতে আমার সম্মান ও পেশাগত মর্যাদার হানি হয়েছে এবং একজন ডিনের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদাকেও ক্ষুন্ন করছেন বলে মনে করি।
অভিযোগপত্রে আবুল হোসেন বলেন, তিনি আমার বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়েছেন; যা সংযুক্ত করে আমি পূর্ববর্তী উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক-এর নিকট প্রতিকার চেয়ে পত্র দিয়েছিলাম। যেহেতু জনাব মো. আবু সালেহ সেকেন্দার আমার নামে কুৎসা রটনা অব্যাহত রেখেছেন এজন্য যথাযথ তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি।
এবিষয়ে আবুল হোসেন দৈনিক সংবাদকে বলেন, আমি পিএইচডি কমিটির বিশেষজ্ঞ কেউ না। কমিটির কোথাও আমার নাম নেই। কিন্তু তারপরও আমাকে জড়িয়ে ফেসবুকে অপপ্রচার করা হচ্ছে। এতে আমার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মান ক্ষুন্ন হচ্ছে। সে কারণেই আমি উপাচার্য বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়ে বিচার চেয়েছি।
এবিষয়ে আবু সালেহ সেকেন্দারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ব্যস্ততা দেখিয়ে কল কেটে দেন।
মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার করা হচ্ছে এমন অভিযোগে বিচার চেয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. আবুল হোসেন। তিনি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আবু সালেহ সেকেন্দারের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে উপাচার্য (ভিসি) বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম বরাবর এ অভিযোগ দেন তিনি।
আবুল হোসেন অভিযোগ পত্রে লিখেন, আমার বিরুদ্ধে তথ্য গোপন করে পিএইচডি কমিটির বিশেষজ্ঞ সদস্য হওয়ার অভিযোগ এনে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব মো. আবু সালেহ সেকেন্দার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোষ্ট দেন (এ বিষয়টি নিয়ে আপনার দপ্তরেও পত্র প্রেরণ করেছে)। উক্ত মিথ্যা তথ্যকে অবলম্বন করে বিভিন্ন প্রত্রিকাতেও সংবাদ পরিবেশন করানো হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, আমি উক্ত বিভাগের শিক্ষক জনাব মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন-এর পিএইচডির একটি উন্মুক্ত সেমিনারে অংশগ্রহণ করেছিলাম এবং আমন্ত্রিত হলে সামাজিক, কলা, আইন ও বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ কর্তৃক আয়োজিত Interdisciplinary সেমিনারে যাওয়ার চেষ্টা করি।
তিনি উল্লেখ করেন, জনাব মো. আবু সালেহ সেকেন্দার অভিযোগ করেছেন যে, আমি উক্ত পিএইচডি কমিটির বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে যুক্ত ছিলাম; যা সর্বৈব মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। এতে আমার সম্মান ও পেশাগত মর্যাদার হানি হয়েছে এবং একজন ডিনের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদাকেও ক্ষুন্ন করছেন বলে মনে করি।
অভিযোগপত্রে আবুল হোসেন বলেন, তিনি আমার বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়েছেন; যা সংযুক্ত করে আমি পূর্ববর্তী উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক-এর নিকট প্রতিকার চেয়ে পত্র দিয়েছিলাম। যেহেতু জনাব মো. আবু সালেহ সেকেন্দার আমার নামে কুৎসা রটনা অব্যাহত রেখেছেন এজন্য যথাযথ তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি।
এবিষয়ে আবুল হোসেন দৈনিক সংবাদকে বলেন, আমি পিএইচডি কমিটির বিশেষজ্ঞ কেউ না। কমিটির কোথাও আমার নাম নেই। কিন্তু তারপরও আমাকে জড়িয়ে ফেসবুকে অপপ্রচার করা হচ্ছে। এতে আমার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মান ক্ষুন্ন হচ্ছে। সে কারণেই আমি উপাচার্য বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়ে বিচার চেয়েছি।
এবিষয়ে আবু সালেহ সেকেন্দারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ব্যস্ততা দেখিয়ে কল কেটে দেন।