কুয়েতে মধ্যদুপুরে কাজ করায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দেশটির সরকার। জুন থেকে আগস্ট- এই ৩ মাস প্রবাসী কর্মীদের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আর এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে শ্রমিক ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে জরিমানার বিধান রয়েছে।
বর্তমানে কুয়েতে দিনের বেলায় ৪৫ থেকে ৫০ ডিগ্রি তাপমাত্রা থাকার কারণে নাভিশ্বাস হয়ে উঠেছে মানুষ। গরমের কারণে ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি পাওয়া যাচ্ছে না। তীব্র তাপদাহের ফলে অস্থির হয়ে উঠছে মানুষ। আর রোদের কারণে রাস্তায় বের হলে গায়ে লাগছে যেন আগুনের তাপ।
আব্দুস সালাম নামে এক প্রবাসী জানান, এই মুহূর্তে স্থানীয় কুয়েতি নাগরিকদের প্রশংসামূলক ও মানবিক একটি কাজ দেখা যায়। বিভিন্ন এলাকায় রাস্তা-ঘাটের পাশে জনবহুল অঞ্চলে কুয়েতিদের বাসার সামনে কিংবা পথচারীদের জন্য বিভিন্ন আকারের ছোট বড় ঠান্ডা পানির কুলার ব্যবস্থা করে রাখা হয়।
কুয়েতে প্রায় তিন লাখ প্রবাসী বাংলাদেশির বসবাস। দেশটিতে সিংহভাগ প্রবাসী শ্রমিক ভিসায় রয়েছেন। এদের মধ্যে খোলা আকাশের নিচে কাজ করার সংখ্যা কম নয়। নির্মাণ শ্রমিক, ক্লিনার কোম্পানি, বাইক রাইডার, বিভিন্ন দোকান ও পানি কোম্পানির হোম ডেলিভারি সার্ভিসসহ বিভিন্ন কাজে বাংলাদেশিদের সংখ্যা তুলনামূলক বেশি।
মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই ২০২২
কুয়েতে মধ্যদুপুরে কাজ করায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দেশটির সরকার। জুন থেকে আগস্ট- এই ৩ মাস প্রবাসী কর্মীদের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আর এ নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে শ্রমিক ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে জরিমানার বিধান রয়েছে।
বর্তমানে কুয়েতে দিনের বেলায় ৪৫ থেকে ৫০ ডিগ্রি তাপমাত্রা থাকার কারণে নাভিশ্বাস হয়ে উঠেছে মানুষ। গরমের কারণে ঘরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি পাওয়া যাচ্ছে না। তীব্র তাপদাহের ফলে অস্থির হয়ে উঠছে মানুষ। আর রোদের কারণে রাস্তায় বের হলে গায়ে লাগছে যেন আগুনের তাপ।
আব্দুস সালাম নামে এক প্রবাসী জানান, এই মুহূর্তে স্থানীয় কুয়েতি নাগরিকদের প্রশংসামূলক ও মানবিক একটি কাজ দেখা যায়। বিভিন্ন এলাকায় রাস্তা-ঘাটের পাশে জনবহুল অঞ্চলে কুয়েতিদের বাসার সামনে কিংবা পথচারীদের জন্য বিভিন্ন আকারের ছোট বড় ঠান্ডা পানির কুলার ব্যবস্থা করে রাখা হয়।
কুয়েতে প্রায় তিন লাখ প্রবাসী বাংলাদেশির বসবাস। দেশটিতে সিংহভাগ প্রবাসী শ্রমিক ভিসায় রয়েছেন। এদের মধ্যে খোলা আকাশের নিচে কাজ করার সংখ্যা কম নয়। নির্মাণ শ্রমিক, ক্লিনার কোম্পানি, বাইক রাইডার, বিভিন্ন দোকান ও পানি কোম্পানির হোম ডেলিভারি সার্ভিসসহ বিভিন্ন কাজে বাংলাদেশিদের সংখ্যা তুলনামূলক বেশি।