শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কোনও প্রার্থীই ৫০ শতাংশের বেশি ভোট না পাওয়ায় প্রথমবারের মতো দ্বিতীয় দফায় ভোট গণনা করা হচ্ছে। দেশটির নির্বাচনী ব্যবস্থায়, ব্যালট পেপারে ভোটারদের প্রথম, দ্বিতীয়, এবং তৃতীয় পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। প্রথম দফার গণনায় কোনও প্রার্থী ৫১ শতাংশ ভোট না পাওয়ায়, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পছন্দের ভোটগুলো এখন গণনা করা হচ্ছে।
প্রথম দফার গণনায় বামপন্থি রাজনীতিবিদ দিশানায়েকে পেয়েছেন ৪২ দশমিক ৩১ শতাংশ ভোট, যা তাকে প্রথম স্থানে রেখেছে। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিরোধী নেতা সাজিথ প্রেমদাসা পেয়েছেন ৩২ দশমিক ৭৬ শতাংশ ভোট এবং দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, দুই শীর্ষ প্রার্থী ছাড়া বাকি প্রার্থীদের বাদ দিয়ে ভোটারদের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পছন্দের ভোট গোনা হচ্ছে। এই প্রক্রিয়ায় তাদের পাওয়া অতিরিক্ত ভোট যোগ করে ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পেয়ে এককভাবে বিজয়ী নির্ধারণ করা হবে।
এদিকে, বর্তমান প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে মাত্র ১৭ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন। ২০২২ সালে শ্রীলংকার সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক সংকটের পর অনুষ্ঠিত এ নির্বাচন দেশটির রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কোনও প্রার্থীই ৫০ শতাংশের বেশি ভোট না পাওয়ায় প্রথমবারের মতো দ্বিতীয় দফায় ভোট গণনা করা হচ্ছে। দেশটির নির্বাচনী ব্যবস্থায়, ব্যালট পেপারে ভোটারদের প্রথম, দ্বিতীয়, এবং তৃতীয় পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। প্রথম দফার গণনায় কোনও প্রার্থী ৫১ শতাংশ ভোট না পাওয়ায়, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পছন্দের ভোটগুলো এখন গণনা করা হচ্ছে।
প্রথম দফার গণনায় বামপন্থি রাজনীতিবিদ দিশানায়েকে পেয়েছেন ৪২ দশমিক ৩১ শতাংশ ভোট, যা তাকে প্রথম স্থানে রেখেছে। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিরোধী নেতা সাজিথ প্রেমদাসা পেয়েছেন ৩২ দশমিক ৭৬ শতাংশ ভোট এবং দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, দুই শীর্ষ প্রার্থী ছাড়া বাকি প্রার্থীদের বাদ দিয়ে ভোটারদের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পছন্দের ভোট গোনা হচ্ছে। এই প্রক্রিয়ায় তাদের পাওয়া অতিরিক্ত ভোট যোগ করে ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পেয়ে এককভাবে বিজয়ী নির্ধারণ করা হবে।
এদিকে, বর্তমান প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে মাত্র ১৭ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন। ২০২২ সালে শ্রীলংকার সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক সংকটের পর অনুষ্ঠিত এ নির্বাচন দেশটির রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।