রাশিয়ার আগ্রাসনে বিপর্যস্ত ইউক্রেনের অর্থনীতি পুনর্গঠনের লক্ষ্যে অবশেষে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেন খনিজ সম্পদকে ঘিরে একটি ঐতিহাসিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। দীর্ঘ কয়েক মাসের দর কষাকষির পর বুধবার চুক্তিতে স্বাক্ষর হয়। এর আওতায় উভয় দেশ একটি যৌথ ‘পুনর্গঠন বিনিয়োগ তহবিল’ গঠন করবে।
চুক্তিতে ইউক্রেনের গ্রাফাইট, লিথিয়াম, টাইটানিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, প্রতিরক্ষা ও ভারী শিল্পে বিনিয়োগ বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। তবে ইউক্রেন সরকার স্পষ্ট করেছে, এসব খনিজের মালিকানা কিয়েভেরই থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেস্যান্ট বলেন, "এই চুক্তি ইউক্রেনের প্রবৃদ্ধিতে সম্পদ উন্মোচনের পাশাপাশি শান্তি ও সমৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি বহন করছে।" চুক্তিটি এমন এক সময় এলো যখন চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের খনিজ আধিপত্য নিয়ে টানাপোড়েন চলছে।
চুক্তির ফলে ইউক্রেন যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে নতুন করে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সহ নানা সহায়তা পাবে।
চুক্তি বাস্তবায়নের পেছনে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সক্রিয় ভূমিকা ছিল। ট্রাম্প বলেন, “যুক্তরাষ্ট্র যে বিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছে, তার স্বীকৃতি হিসেবেই এই বিনিয়োগ চুক্তি দরকার ছিল।”
ইউক্রেনের ফার্স্ট ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার ইউলিয়া সভিরিদেঙ্কো চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য ওয়াশিংটনে যান এবং এক্সে দেওয়া পোস্টে জানান, “এই তহবিল বৈশ্বিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করবে এবং দেশের অর্থনীতিকে গতিশীল করবে।”
চুক্তির নানা দিক নিয়ে শুরুতে মতপার্থক্য থাকলেও শেষ পর্যন্ত রোমে দুই দেশের নেতার সরাসরি সাক্ষাতের পর তা চূড়ান্ত হয়। মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, ২০২২ সালে রাশিয়ার হামলার পর যুক্তরাষ্ট্র যে সহায়তা দিয়েছে, এই চুক্তি সেটির প্রতিফলন।
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫
রাশিয়ার আগ্রাসনে বিপর্যস্ত ইউক্রেনের অর্থনীতি পুনর্গঠনের লক্ষ্যে অবশেষে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেন খনিজ সম্পদকে ঘিরে একটি ঐতিহাসিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। দীর্ঘ কয়েক মাসের দর কষাকষির পর বুধবার চুক্তিতে স্বাক্ষর হয়। এর আওতায় উভয় দেশ একটি যৌথ ‘পুনর্গঠন বিনিয়োগ তহবিল’ গঠন করবে।
চুক্তিতে ইউক্রেনের গ্রাফাইট, লিথিয়াম, টাইটানিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, প্রতিরক্ষা ও ভারী শিল্পে বিনিয়োগ বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। তবে ইউক্রেন সরকার স্পষ্ট করেছে, এসব খনিজের মালিকানা কিয়েভেরই থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেস্যান্ট বলেন, "এই চুক্তি ইউক্রেনের প্রবৃদ্ধিতে সম্পদ উন্মোচনের পাশাপাশি শান্তি ও সমৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি বহন করছে।" চুক্তিটি এমন এক সময় এলো যখন চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের খনিজ আধিপত্য নিয়ে টানাপোড়েন চলছে।
চুক্তির ফলে ইউক্রেন যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে নতুন করে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সহ নানা সহায়তা পাবে।
চুক্তি বাস্তবায়নের পেছনে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সক্রিয় ভূমিকা ছিল। ট্রাম্প বলেন, “যুক্তরাষ্ট্র যে বিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছে, তার স্বীকৃতি হিসেবেই এই বিনিয়োগ চুক্তি দরকার ছিল।”
ইউক্রেনের ফার্স্ট ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার ইউলিয়া সভিরিদেঙ্কো চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য ওয়াশিংটনে যান এবং এক্সে দেওয়া পোস্টে জানান, “এই তহবিল বৈশ্বিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করবে এবং দেশের অর্থনীতিকে গতিশীল করবে।”
চুক্তির নানা দিক নিয়ে শুরুতে মতপার্থক্য থাকলেও শেষ পর্যন্ত রোমে দুই দেশের নেতার সরাসরি সাক্ষাতের পর তা চূড়ান্ত হয়। মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, ২০২২ সালে রাশিয়ার হামলার পর যুক্তরাষ্ট্র যে সহায়তা দিয়েছে, এই চুক্তি সেটির প্রতিফলন।