ফিলিস্তিনের গাজা দখল অভিযান স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েল সরকার। রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত সেনাবাহিনীর নিজস্ব গণমাধ্যম ‘আর্মি রেডিও’ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি পরিকল্পনায় হামাস আংশিকভাবে রাজি হওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর ইসরায়েলের রাজনৈতিক মহল সেনাবাহিনীকে সামরিক কার্যক্রম ‘সর্বনিম্ন পর্যায়ে’ নামিয়ে আনতে এবং শুধু প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপ নিতে বলেছে। আর্মি রেডিওর সাংবাদিক ডরোন কাদোস এক্সে পোস্ট দিয়ে জানান, “এর বাস্তবিক অর্থ হলো: গাজা সিটি দখলের অভিযান বন্ধ রাখা হয়েছে এবং আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।”
আজ শনিবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়, হামাস ট্রাম্পের প্রস্তাব মেনে সব জিম্মিকে ছেড়ে দিতে রাজি হওয়ার পর ইসরায়েলও পরিকল্পনার প্রথম পর্যায়ের তাৎক্ষণিক বাস্তবায়নে প্রস্তুতি নিচ্ছে।
গতকাল শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প রোববার সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে প্রস্তাব মেনে নিতে হামাসকে আল্টিমেটাম দেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, তা না হলে হামাসকে “নরকযন্ত্রণা ভোগ” করতে হবে। এর কয়েক ঘণ্টা পরই হামাস জীবিত ও মৃত সব জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার সম্মতি জানায়, তবে পরিকল্পনার কিছু শর্ত নিয়ে আরও আলোচনার দাবি করে।
হামাসের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ফিলিস্তিনি সংগঠনটি স্থায়ী শান্তির জন্য প্রস্তুত। এর আগে সোমবার হোয়াইট হাউস গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ২০ দফা পরিকল্পনা প্রকাশ করে, যা ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুও সমর্থন জানান।
পরিকল্পনায় উল্লেখ করা হয়েছে, গাজায় তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি কার্যকর করতে হবে। পাশাপাশি ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ২০ জন জীবিত জিম্মি এবং নিহত জিম্মিদের দেহাবশেষ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করতে হবে। এর বিনিময়ে নেতানিয়াহু সরকার গাজাবাসী শত শত বন্দিকে মুক্তি দেবে।
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
ফিলিস্তিনের গাজা দখল অভিযান স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছে ইসরায়েল সরকার। রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত সেনাবাহিনীর নিজস্ব গণমাধ্যম ‘আর্মি রেডিও’ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি পরিকল্পনায় হামাস আংশিকভাবে রাজি হওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর ইসরায়েলের রাজনৈতিক মহল সেনাবাহিনীকে সামরিক কার্যক্রম ‘সর্বনিম্ন পর্যায়ে’ নামিয়ে আনতে এবং শুধু প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপ নিতে বলেছে। আর্মি রেডিওর সাংবাদিক ডরোন কাদোস এক্সে পোস্ট দিয়ে জানান, “এর বাস্তবিক অর্থ হলো: গাজা সিটি দখলের অভিযান বন্ধ রাখা হয়েছে এবং আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।”
আজ শনিবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে জানানো হয়, হামাস ট্রাম্পের প্রস্তাব মেনে সব জিম্মিকে ছেড়ে দিতে রাজি হওয়ার পর ইসরায়েলও পরিকল্পনার প্রথম পর্যায়ের তাৎক্ষণিক বাস্তবায়নে প্রস্তুতি নিচ্ছে।
গতকাল শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প রোববার সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে প্রস্তাব মেনে নিতে হামাসকে আল্টিমেটাম দেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, তা না হলে হামাসকে “নরকযন্ত্রণা ভোগ” করতে হবে। এর কয়েক ঘণ্টা পরই হামাস জীবিত ও মৃত সব জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার সম্মতি জানায়, তবে পরিকল্পনার কিছু শর্ত নিয়ে আরও আলোচনার দাবি করে।
হামাসের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ফিলিস্তিনি সংগঠনটি স্থায়ী শান্তির জন্য প্রস্তুত। এর আগে সোমবার হোয়াইট হাউস গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ২০ দফা পরিকল্পনা প্রকাশ করে, যা ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুও সমর্থন জানান।
পরিকল্পনায় উল্লেখ করা হয়েছে, গাজায় তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি কার্যকর করতে হবে। পাশাপাশি ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ২০ জন জীবিত জিম্মি এবং নিহত জিম্মিদের দেহাবশেষ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করতে হবে। এর বিনিময়ে নেতানিয়াহু সরকার গাজাবাসী শত শত বন্দিকে মুক্তি দেবে।