পাকিস্তান–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে থমথমে পরিস্থিতি। গত বৃহস্পতিবার ওই অঞ্চল টানা চতুর্থ দিনের মতো অচল ছিল। গত কয়েক দিনে সেখানে বিক্ষোভকারী ও নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে তিনজন পুলিশ কর্মকর্তাও আছেন।
কেন্দ্রীয় সরকার একটি আলোচক কমিটি গঠন করেছে। ওই কমিটির সদস্যরা শনিবার, (০৪ অক্টোবর ২০২৫) পাকিস্তান–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের রাজধানী মুজাফফরাবাদ পৌঁছেছেন। কমিটি আলোচনার মাধ্যমে জম্মু-কাশ্মীর জয়েন্ট আয়ামী অ্যাকশন কমিটির (জেএএসি) সঙ্গে বৈঠক করবে। জেএসিসি হলো এমন একটি সংস্থা, যা ব্যবসায়ী ও নাগরিক সমাজভিত্তিক সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিত্ব করছে। এটি পুরো অঞ্চলে সাধারণ মানুষের অসন্তোষের কণ্ঠস্বর হিসেবে পরিচিত।
অধিকারকর্মী শওকত নওয়াজ মীরের নেতৃত্বে জেএএসি গত ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে এমন অচলাবস্থা শুরু করেছে। এতে পাকিস্তান–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের (আজাদ কাশ্মীর) অনেক জায়গা পুরোপুরি থমকে গেছে। কাশ্মীর সরকার ইতিমধ্যে পুরো যোগাযোগব্যবস্থা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছেন না।
মুজাফফরাবাদে যেসব বাজার জমজমাট থাকে, সেগুলো এখন সম্পূর্ণ বন্ধ। রাস্তার পাশে যাঁরা পণ্য বিক্রি করেন, তাঁদেরও উপস্থিতি নেই। এমনকি রাস্তায় গণপরিবহনও চলছে না। এই স্থবিরতার কারণে সেখানকার প্রায় ৪০ লাখ মানুষ অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।
অধিকারকর্মী শওকত নওয়াজ মীরের নেতৃত্বে জেএএসির ডাকে গত ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে এমন অচলাবস্থা শুরু হয়েছে। এতে পাকিস্তান–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের (আজাদ কাশ্মীর) অনেক জায়গা পুরোপুরি থমকে গেছে। কাশ্মীর সরকার ইতিমধ্যে পুরো যোগাযোগব্যবস্থা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছেন না।
আজাদ কাশ্মীর সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, কর্তৃপক্ষ শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে থাকা ‘প্রচার’ ও ‘ভুয়া খবর’-এর প্রভাবে বিভ্রান্ত না হতে জনগণের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে তারা। তাদের দাবি, নির্দিষ্ট কোনো অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে এমনটা করা হচ্ছে।
গত দুই বছরে এ নিয়ে তৃতীয় দফা বড় বিক্ষোভে নেমেছে জেএএসি। সংগঠনের নেতাদের অভিযোগ, সরকারের সঙ্গে আলোচনায় তাদের ৩৮ দফা দাবির ব্যাপারে কোনো সমঝোতা হয়নি। সে কারণেই নতুন করে এই আন্দোলন শুরু হয়েছে। পাকিস্তান–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের স্থানীয় সরকার ও তৃণমূলভিত্তিক আন্দোলনের দীর্ঘ দুই বছরের দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে বর্তমান এ সংকট তৈরি হয়েছে। এ সময়ে আন্দোলনকারীরা একাধিকবার রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেছে।
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
পাকিস্তান–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে থমথমে পরিস্থিতি। গত বৃহস্পতিবার ওই অঞ্চল টানা চতুর্থ দিনের মতো অচল ছিল। গত কয়েক দিনে সেখানে বিক্ষোভকারী ও নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে তিনজন পুলিশ কর্মকর্তাও আছেন।
কেন্দ্রীয় সরকার একটি আলোচক কমিটি গঠন করেছে। ওই কমিটির সদস্যরা শনিবার, (০৪ অক্টোবর ২০২৫) পাকিস্তান–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের রাজধানী মুজাফফরাবাদ পৌঁছেছেন। কমিটি আলোচনার মাধ্যমে জম্মু-কাশ্মীর জয়েন্ট আয়ামী অ্যাকশন কমিটির (জেএএসি) সঙ্গে বৈঠক করবে। জেএসিসি হলো এমন একটি সংস্থা, যা ব্যবসায়ী ও নাগরিক সমাজভিত্তিক সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিত্ব করছে। এটি পুরো অঞ্চলে সাধারণ মানুষের অসন্তোষের কণ্ঠস্বর হিসেবে পরিচিত।
অধিকারকর্মী শওকত নওয়াজ মীরের নেতৃত্বে জেএএসি গত ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে এমন অচলাবস্থা শুরু করেছে। এতে পাকিস্তান–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের (আজাদ কাশ্মীর) অনেক জায়গা পুরোপুরি থমকে গেছে। কাশ্মীর সরকার ইতিমধ্যে পুরো যোগাযোগব্যবস্থা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছেন না।
মুজাফফরাবাদে যেসব বাজার জমজমাট থাকে, সেগুলো এখন সম্পূর্ণ বন্ধ। রাস্তার পাশে যাঁরা পণ্য বিক্রি করেন, তাঁদেরও উপস্থিতি নেই। এমনকি রাস্তায় গণপরিবহনও চলছে না। এই স্থবিরতার কারণে সেখানকার প্রায় ৪০ লাখ মানুষ অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।
অধিকারকর্মী শওকত নওয়াজ মীরের নেতৃত্বে জেএএসির ডাকে গত ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে এমন অচলাবস্থা শুরু হয়েছে। এতে পাকিস্তান–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের (আজাদ কাশ্মীর) অনেক জায়গা পুরোপুরি থমকে গেছে। কাশ্মীর সরকার ইতিমধ্যে পুরো যোগাযোগব্যবস্থা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে স্থানীয় বাসিন্দারা মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছেন না।
আজাদ কাশ্মীর সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে, কর্তৃপক্ষ শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে থাকা ‘প্রচার’ ও ‘ভুয়া খবর’-এর প্রভাবে বিভ্রান্ত না হতে জনগণের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে তারা। তাদের দাবি, নির্দিষ্ট কোনো অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে এমনটা করা হচ্ছে।
গত দুই বছরে এ নিয়ে তৃতীয় দফা বড় বিক্ষোভে নেমেছে জেএএসি। সংগঠনের নেতাদের অভিযোগ, সরকারের সঙ্গে আলোচনায় তাদের ৩৮ দফা দাবির ব্যাপারে কোনো সমঝোতা হয়নি। সে কারণেই নতুন করে এই আন্দোলন শুরু হয়েছে। পাকিস্তান–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের স্থানীয় সরকার ও তৃণমূলভিত্তিক আন্দোলনের দীর্ঘ দুই বছরের দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে বর্তমান এ সংকট তৈরি হয়েছে। এ সময়ে আন্দোলনকারীরা একাধিকবার রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেছে।