ছবি: রয়টর্স
ইসলামিক জিহাদ মার্কিন পরিকল্পনা নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়ার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। ইসলামিক জিহাদের এই পদক্ষেপের ফলে উভয় গোষ্ঠীর হাতে থাকা ইসরায়েলি বন্দিদের মুক্তির পথ খোলা হতে পারে।
শনিবার এক বিবৃতিতে ইসলামিক জিহাদ জানিয়েছে, “হামাসের প্রতিক্রিয়া ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গোষ্ঠীর অবস্থানের প্রতিনিধিত্ব করে এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ইসলামিক জিহাদ দায়িত্বশীলভাবে অংশ নিয়েছে।”
হামাসও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনার কিছু অংশে সম্মতি দিয়েছে। এর মধ্যে গাজা যুদ্ধ শেষ করা, ইসরায়েলি বাহিনীর প্রত্যাহার এবং বন্দিদের মুক্তি অন্যতম।
ইসরায়েলি হামলার কারণে গত দুই বছরে গাজায় ৬৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। ভূখণ্ডটি প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে, লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন এবং দুর্ভিক্ষে জর্জরিত।
স্থানীয়রা এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে। গাজার বাসিন্দা সৌদ কার্নেতা বলেছেন, “এটি খুশির খবর। যারা এখনও বেঁচে আছেন, তারা রক্ষা পাবেন। আমরা ক্লান্ত, আল্লাহর কসম খেয়ে বলছি, আমরা ক্লান্ত।”
তবে সতর্ক প্রতিক্রিয়াও রয়েছে। **জেরুজালেমের বাসিন্দা জামাল শিহাদা** বলেন, “গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল নেতানিয়াহু যেন এটাকে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে। কারণ হামাস সম্মতি দিয়েছে, নেতানিয়াহু অসম্মতি জানাতে পারেন।”
এই পরিস্থিতিতেও শনিবার দুপুরে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় গাজায় অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছেন।
---
ছবি: রয়টর্স
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
ইসলামিক জিহাদ মার্কিন পরিকল্পনা নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়ার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। ইসলামিক জিহাদের এই পদক্ষেপের ফলে উভয় গোষ্ঠীর হাতে থাকা ইসরায়েলি বন্দিদের মুক্তির পথ খোলা হতে পারে।
শনিবার এক বিবৃতিতে ইসলামিক জিহাদ জানিয়েছে, “হামাসের প্রতিক্রিয়া ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গোষ্ঠীর অবস্থানের প্রতিনিধিত্ব করে এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ইসলামিক জিহাদ দায়িত্বশীলভাবে অংশ নিয়েছে।”
হামাসও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনার কিছু অংশে সম্মতি দিয়েছে। এর মধ্যে গাজা যুদ্ধ শেষ করা, ইসরায়েলি বাহিনীর প্রত্যাহার এবং বন্দিদের মুক্তি অন্যতম।
ইসরায়েলি হামলার কারণে গত দুই বছরে গাজায় ৬৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। ভূখণ্ডটি প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে, লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন এবং দুর্ভিক্ষে জর্জরিত।
স্থানীয়রা এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে। গাজার বাসিন্দা সৌদ কার্নেতা বলেছেন, “এটি খুশির খবর। যারা এখনও বেঁচে আছেন, তারা রক্ষা পাবেন। আমরা ক্লান্ত, আল্লাহর কসম খেয়ে বলছি, আমরা ক্লান্ত।”
তবে সতর্ক প্রতিক্রিয়াও রয়েছে। **জেরুজালেমের বাসিন্দা জামাল শিহাদা** বলেন, “গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল নেতানিয়াহু যেন এটাকে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে। কারণ হামাস সম্মতি দিয়েছে, নেতানিয়াহু অসম্মতি জানাতে পারেন।”
এই পরিস্থিতিতেও শনিবার দুপুরে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় গাজায় অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছেন।
---