তথ্য অধিদপ্তর (পিআইডি) গতকাল সোমবার এক আদেশের মাধ্যমে ২০ জন সাংবাদিক ও ব্যক্তির প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করেছে। প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. নিজামুল কবীর স্বাক্ষরিত এ আদেশে বলা হয়েছে, প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালার আলোকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং এসব সাংবাদিকের স্থায়ী ও অস্থায়ী কার্ড বাতিল করা হয়েছে।
কার্ড বাতিল হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেন প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের সাবেক মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সাবেক প্রেস মিনিস্টার শাবান মাহমুদ, একাত্তর টিভির প্রধান সম্পাদক মোজাম্মেল হক ও বিশেষ প্রতিনিধি ফারজানা রুপা, ওমেননিউজ২৪ ডটকমের সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, দ্য ডেইলি অবজারভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম, এবিনিউজ২৪ ডটকমের প্রধান সম্পাদক সুভাস চন্দ্র সিংহ রায়, ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক সৈয়দ বোরহান কবীর, এটিএন নিউজের প্রধান বার্তা সম্পাদক মুন্নী সাহা, এবং আমাদের সময় ডটকমের প্রধান সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান।
এছাড়া দৈনিক মুখপাত্রের সম্পাদক মুহাম্মদ জামাল হোসাইন, দৈনিক বাংলার বিশেষ প্রতিনিধি ফরাজী আজমল হোসেন, একাত্তর টিভির হেড অব নিউজ শাকিল আহমেদ, দৈনিক ঢাকা টাইমসের সম্পাদক মোহাম্মদ আরিফুর রহমান, বাসসের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক মিথিলা ফারজানা, বৈশাখী টিভির বার্তা প্রধান অশোক চৌধুরী এবং ডিবিসি নিউজের সম্পাদক প্রণব সাহার কার্ডও বাতিল করা হয়েছে।
পিআইডির এই সিদ্ধান্তের কারণ সম্পর্কে সরাসরি কিছু বলা না হলেও ধারণা করা হচ্ছে, এসব সাংবাদিক ও ব্যক্তির কার্যক্রমের সঠিকতা যাচাই করার প্রয়োজন দেখা দেওয়ায় এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল হওয়ায় এই সাংবাদিকরা বিভিন্ন সরকারি সংবাদ সম্মেলন, মন্ত্রিসভার বৈঠকসহ গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় তথ্যের সরাসরি প্রবেশাধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন।
বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪
তথ্য অধিদপ্তর (পিআইডি) গতকাল সোমবার এক আদেশের মাধ্যমে ২০ জন সাংবাদিক ও ব্যক্তির প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করেছে। প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. নিজামুল কবীর স্বাক্ষরিত এ আদেশে বলা হয়েছে, প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালার আলোকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং এসব সাংবাদিকের স্থায়ী ও অস্থায়ী কার্ড বাতিল করা হয়েছে।
কার্ড বাতিল হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেন প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের সাবেক মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সাবেক প্রেস মিনিস্টার শাবান মাহমুদ, একাত্তর টিভির প্রধান সম্পাদক মোজাম্মেল হক ও বিশেষ প্রতিনিধি ফারজানা রুপা, ওমেননিউজ২৪ ডটকমের সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, দ্য ডেইলি অবজারভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম, এবিনিউজ২৪ ডটকমের প্রধান সম্পাদক সুভাস চন্দ্র সিংহ রায়, ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক সৈয়দ বোরহান কবীর, এটিএন নিউজের প্রধান বার্তা সম্পাদক মুন্নী সাহা, এবং আমাদের সময় ডটকমের প্রধান সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান।
এছাড়া দৈনিক মুখপাত্রের সম্পাদক মুহাম্মদ জামাল হোসাইন, দৈনিক বাংলার বিশেষ প্রতিনিধি ফরাজী আজমল হোসেন, একাত্তর টিভির হেড অব নিউজ শাকিল আহমেদ, দৈনিক ঢাকা টাইমসের সম্পাদক মোহাম্মদ আরিফুর রহমান, বাসসের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক মিথিলা ফারজানা, বৈশাখী টিভির বার্তা প্রধান অশোক চৌধুরী এবং ডিবিসি নিউজের সম্পাদক প্রণব সাহার কার্ডও বাতিল করা হয়েছে।
পিআইডির এই সিদ্ধান্তের কারণ সম্পর্কে সরাসরি কিছু বলা না হলেও ধারণা করা হচ্ছে, এসব সাংবাদিক ও ব্যক্তির কার্যক্রমের সঠিকতা যাচাই করার প্রয়োজন দেখা দেওয়ায় এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল হওয়ায় এই সাংবাদিকরা বিভিন্ন সরকারি সংবাদ সম্মেলন, মন্ত্রিসভার বৈঠকসহ গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় তথ্যের সরাসরি প্রবেশাধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন।