পুলিশ সদর দপ্তরে অপরাধ বিষয়ক সভা
ছিনতাই, চুরি ও হারিয়ে যাওয়া মোবাইল সেট উদ্ধারে মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে পুলিশ হেডকোয়াটার্সে মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সংক্রান্ত এক ভার্চুয়াল সভায় এই নির্দেশনা দেয়া হয়।
অপরাধ বিষয়ক সভায় অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মোঃ আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় অতিরিক্ত আইজিপি বলেন,দেশে হারিয়ে যাওয়া মোবাইল সেট উদ্ধারের পাশাপাশি চোরাই মোবাইল বিক্রির স্থানে অভিযান পরিচালনা করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে মোবাইল সেট ছিনতাই ও চুরি প্রতিরোধে পুলিশের টহল জোরদার করার কথা বৈঠকে বলা হয়েছে।
সড়ক দূর্ঘটনায় মৃত্যু প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে পুলিশ হেডকোয়াটার্স মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন। পুলিশ কর্মকর্তারা দেশে কিশোর অপরাধ দমনের ওপরও গুরুত্বরোপ করেছেন।
সভায় গেল অক্টোবর মাসে দেশের সার্বিক অপরাধ পরিস্থিতি,যেমন ডাকাতি ,দস্যুতা ,চুরি, সিধেঁল চুরি, খুন, অপমৃত্যু ,নারী শিশু নির্যতন, সড়ক দুর্ঘটনা,ধর্ষন, ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
উক্ত সভায় মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনা,রেঞ্জ ডিআইজি ও জেলার পুলিশ সুপাররাও অংশ গ্রহণ করেছেন। সভায় পুলিশ হেডকোয়াটার্সের ডিআইজি (অপারেশনস) আনোয়ার হোসেনসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ দিকে ময়মনসিংহ মুক্তাগাছা ২-এপিবিএনের কর্মকর্তারা বলেছেন,তারা জিডির সূত্র ধরে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ইতোমধ্যে ১শ ৮৯টি মোবাইল সেট উদ্ধার করেছে। শুধু গত ৪ মাসে এ সব মোবাইল ফোন উদ্ধার করে মূল মালিকদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এপিবিএনের সাইবার সেল গঠনের পর মোবাইল উদ্ধার তৎপরতা আরও বাড়ানো হয়েছে বলে এপিবিএন -২ অফিস থেকে বলা হয়েছে।
২-এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) আলী আহমেদ খান এই সব তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এখন মোবাইল ফোন উদ্ধারে অনেকেই তাদের সহযোগী চাইছে। তারা সহযোগীতা করছেন। এপিবিএন উত্তরাস্থ সদর দপ্তর থেকে তাদেরকে প্রযুক্তিগত ভাবে সহায়তা করা হচ্ছে।
অভিযোগ রয়েছে, সম্প্রতি মোটরসাইকেল ও হেলমেট বাহিনীর দৌরাত্ব বাড়ছে। সম্প্রতি রাজধানীর মৎস ভবন এলাকা দিয়ে একজন শিক্ষিকা রিকশা যোগে কাকরাইল এলাকায় যাওয়ার পথে পেছন থেকে মোটরসাইকেল ও হেলমেট পরা দুই যুবক ওই শিক্ষিকার ব্যাগ টান দেয়। এতে শিক্ষিকা রিকশা থেকে পড়ে গিয়ে মারাত্বক ভাবে আহত হয়েছে। এই ধরনের ছিনতাই ও টানা পার্টির দৌরাত্ব প্রায় ঘটছে। তবে ঝামেলা এড়াতে অনেকের এই ধরনের ঘটনা ঘটলেও তা থানা পর্যন্ত পৌছে না। ছিনতাইয়ের ঘটনাও থানায় মামলা না করে সাধারণ ডাইরী (জিডি) করে পূর্ণরায় সিম উঠানো হয়। এই ধরনের ঘটনা প্রায় ঘটছে।
পুলিশ সদর দপ্তরে অপরাধ বিষয়ক সভা
বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
ছিনতাই, চুরি ও হারিয়ে যাওয়া মোবাইল সেট উদ্ধারে মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে পুলিশ হেডকোয়াটার্সে মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সংক্রান্ত এক ভার্চুয়াল সভায় এই নির্দেশনা দেয়া হয়।
অপরাধ বিষয়ক সভায় অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মোঃ আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় অতিরিক্ত আইজিপি বলেন,দেশে হারিয়ে যাওয়া মোবাইল সেট উদ্ধারের পাশাপাশি চোরাই মোবাইল বিক্রির স্থানে অভিযান পরিচালনা করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে মোবাইল সেট ছিনতাই ও চুরি প্রতিরোধে পুলিশের টহল জোরদার করার কথা বৈঠকে বলা হয়েছে।
সড়ক দূর্ঘটনায় মৃত্যু প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে পুলিশ হেডকোয়াটার্স মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন। পুলিশ কর্মকর্তারা দেশে কিশোর অপরাধ দমনের ওপরও গুরুত্বরোপ করেছেন।
সভায় গেল অক্টোবর মাসে দেশের সার্বিক অপরাধ পরিস্থিতি,যেমন ডাকাতি ,দস্যুতা ,চুরি, সিধেঁল চুরি, খুন, অপমৃত্যু ,নারী শিশু নির্যতন, সড়ক দুর্ঘটনা,ধর্ষন, ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
উক্ত সভায় মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনা,রেঞ্জ ডিআইজি ও জেলার পুলিশ সুপাররাও অংশ গ্রহণ করেছেন। সভায় পুলিশ হেডকোয়াটার্সের ডিআইজি (অপারেশনস) আনোয়ার হোসেনসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ দিকে ময়মনসিংহ মুক্তাগাছা ২-এপিবিএনের কর্মকর্তারা বলেছেন,তারা জিডির সূত্র ধরে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ইতোমধ্যে ১শ ৮৯টি মোবাইল সেট উদ্ধার করেছে। শুধু গত ৪ মাসে এ সব মোবাইল ফোন উদ্ধার করে মূল মালিকদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এপিবিএনের সাইবার সেল গঠনের পর মোবাইল উদ্ধার তৎপরতা আরও বাড়ানো হয়েছে বলে এপিবিএন -২ অফিস থেকে বলা হয়েছে।
২-এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) আলী আহমেদ খান এই সব তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এখন মোবাইল ফোন উদ্ধারে অনেকেই তাদের সহযোগী চাইছে। তারা সহযোগীতা করছেন। এপিবিএন উত্তরাস্থ সদর দপ্তর থেকে তাদেরকে প্রযুক্তিগত ভাবে সহায়তা করা হচ্ছে।
অভিযোগ রয়েছে, সম্প্রতি মোটরসাইকেল ও হেলমেট বাহিনীর দৌরাত্ব বাড়ছে। সম্প্রতি রাজধানীর মৎস ভবন এলাকা দিয়ে একজন শিক্ষিকা রিকশা যোগে কাকরাইল এলাকায় যাওয়ার পথে পেছন থেকে মোটরসাইকেল ও হেলমেট পরা দুই যুবক ওই শিক্ষিকার ব্যাগ টান দেয়। এতে শিক্ষিকা রিকশা থেকে পড়ে গিয়ে মারাত্বক ভাবে আহত হয়েছে। এই ধরনের ছিনতাই ও টানা পার্টির দৌরাত্ব প্রায় ঘটছে। তবে ঝামেলা এড়াতে অনেকের এই ধরনের ঘটনা ঘটলেও তা থানা পর্যন্ত পৌছে না। ছিনতাইয়ের ঘটনাও থানায় মামলা না করে সাধারণ ডাইরী (জিডি) করে পূর্ণরায় সিম উঠানো হয়। এই ধরনের ঘটনা প্রায় ঘটছে।