পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, সাবেক সেনাপ্রধানের ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসকে আগেই জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। বিষয়টি প্রকাশ করার আগে জানানো হয়।
তিনি বলেন, অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল আজিজ আহমেদের ওপর যুক্তরাষ্ট্র-ঘোষিত ভিসানীতির অধীনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়নি। অন্য আইনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) আয়োজিত ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
‘দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততার’ অভিযোগে এই নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই নিষেধাজ্ঞার ফলে আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যরা সাধারণভাবে ‘যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অযোগ্য’ বিবেচিত হবেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞায় সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ
স্থানীয় সময় সোমবার (বাংলাদেশ সময় সোমবার মধ্যরাতের পর) মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে জড়িত থাকার কারণে’ যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের ৭০৩১ (সি) ধারার আওতায় বাংলাদেশের সাবেক জেনারেল আজিজ আহমেদের ওপর এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘তার কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান ও প্রক্রিয়ার ওপ জনগণের বিশ্বাসকে ক্ষুণ্ন করতে ভূমিকা রেখেছে।’
আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আমার কোনো মন্তব্য নেই : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী