কোটা সংস্কার আন্দোলনের পর সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে জারি করা কারফিউ শিথিলের মধ্যে আগামী তিন দিন সরকারি ও বেসরকারি অফিস ছয় ঘণ্টা খোলা থাকবে বলে জানিয়েছে সরকার।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবদুল্লাহ শিবলী সাদী শনিবার জানান, রবিবার, সোমবার এবং মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত অফিস চলবে।
এর আগে, বুধবার ও বৃহস্পতিবার কারফিউ শিথিলের মধ্যে চার ঘণ্টা, অর্থাৎ বেলা ১১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত অফিস কার্যক্রম চলেছিল। তার আগে দুই দফায় ২১ থেকে ২৩ জুলাই সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে ১৮ জুলাই থেকে রাজধানীতে সহিংসতা ও প্রাণঘাতী সংঘর্ষ শুরু হয়, যা জনজীবন স্থবির করে দেয়। বিভিন্ন স্থাপনায় তাণ্ডব চলায় উদ্বেগ ছড়ায়। এরপর ১৯ জুলাই রাত ১২টা থেকে দেশজুড়ে কারফিউ শুরু হয়। গত রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত ছিল সাধারণ ছুটি, এরপর বুধবার ও বৃহস্পতিবার অফিস চলেছে চার ঘণ্টা করে। ধারাবাহিকভাবে কারফিউ শিথিলের সময় বেড়েছে এবং অফিস খোলার সময়ও বৃদ্ধি পেয়েছে।
শুক্রবার ও শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ঢাকা মহানগর, ঢাকা জেলা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী এবং গাজীপুর জেলায় কারফিউ শিথিল করা হয়েছে। অর্থাৎ, এসব জেলায় বিকাল ৫টা থেকে আবার সান্ধ্য আইন বলবৎ থাকবে। দেশের অন্য জেলাগুলোর বিষয়ে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন সিদ্ধান্ত নেবে।
কারফিউ শিথিলের ফলে দিনের বেশিরভাগ সময় স্বাভাবিক চিত্র ফিরছে জনজীবনে। রাজধানীসহ সারা দেশে গণপরিবহন চলাচল বেড়েছে। বিজিবির নিরাপত্তায় তেলবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হলেও যাত্রীবাহী ট্রেন এখনও বন্ধ রয়েছে।
রাস্তায় আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর উপস্থিতি কমেছে এবং তল্লাশি চৌকিও সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
কোটা সংস্কার আন্দোলনের পর সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে জারি করা কারফিউ শিথিলের মধ্যে আগামী তিন দিন সরকারি ও বেসরকারি অফিস ছয় ঘণ্টা খোলা থাকবে বলে জানিয়েছে সরকার।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবদুল্লাহ শিবলী সাদী শনিবার জানান, রবিবার, সোমবার এবং মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত অফিস চলবে।
এর আগে, বুধবার ও বৃহস্পতিবার কারফিউ শিথিলের মধ্যে চার ঘণ্টা, অর্থাৎ বেলা ১১টা থেকে ৩টা পর্যন্ত অফিস কার্যক্রম চলেছিল। তার আগে দুই দফায় ২১ থেকে ২৩ জুলাই সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে ১৮ জুলাই থেকে রাজধানীতে সহিংসতা ও প্রাণঘাতী সংঘর্ষ শুরু হয়, যা জনজীবন স্থবির করে দেয়। বিভিন্ন স্থাপনায় তাণ্ডব চলায় উদ্বেগ ছড়ায়। এরপর ১৯ জুলাই রাত ১২টা থেকে দেশজুড়ে কারফিউ শুরু হয়। গত রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত ছিল সাধারণ ছুটি, এরপর বুধবার ও বৃহস্পতিবার অফিস চলেছে চার ঘণ্টা করে। ধারাবাহিকভাবে কারফিউ শিথিলের সময় বেড়েছে এবং অফিস খোলার সময়ও বৃদ্ধি পেয়েছে।
শুক্রবার ও শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ঢাকা মহানগর, ঢাকা জেলা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী এবং গাজীপুর জেলায় কারফিউ শিথিল করা হয়েছে। অর্থাৎ, এসব জেলায় বিকাল ৫টা থেকে আবার সান্ধ্য আইন বলবৎ থাকবে। দেশের অন্য জেলাগুলোর বিষয়ে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন সিদ্ধান্ত নেবে।
কারফিউ শিথিলের ফলে দিনের বেশিরভাগ সময় স্বাভাবিক চিত্র ফিরছে জনজীবনে। রাজধানীসহ সারা দেশে গণপরিবহন চলাচল বেড়েছে। বিজিবির নিরাপত্তায় তেলবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হলেও যাত্রীবাহী ট্রেন এখনও বন্ধ রয়েছে।
রাস্তায় আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর উপস্থিতি কমেছে এবং তল্লাশি চৌকিও সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।