আন্দোলনের নামে অগ্নিসংযোগ ও নাশকতায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক বিভাগের বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেছেন সড়ক, মহাসড়ক বিভাগের সচিব এবিএম আমিনুল্লাহ নূরী।
শনিবার দুপুরে তিনি গাজীপুর সড়ক বিভাগের ভবনে আগুনে পুড়িয়ে দেয়া বিভিন্ন যানবাহন ও বিআরটি প্রকল্পের ক্ষতিগ্রস্ত স্টেশন ঘুরে দেখেন। এসময় তার সঙ্গে জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম, গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপকমিশনার আলমগীর হোসেন ও গাজীপুর সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শরিফুল ইসলামসহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পরিদর্শনকালে সচিব বলেন, বিআরটি প্রকল্প বাস্তবায়নে আমরা একটু বেশী সময় নিয়েছি। আমাদের আশা ছিল সেপ্টেম্বরে প্রকল্পের কাজ শেষ করা যাতে ডিসেম্বরে গাড়ি চলতে পারে। আমাদের সেই স্বপ্ন দুষ্কৃতিকারীরা ধূলিসাৎ করে গেছে। আমরা বিশ্বাস করি না ছাত্ররা এই কাজ করেছে। আমি ভাঙার যে কৌশল দেখলাম তাতে তাদের প্রশিক্ষিত দুর্বৃত্ত বলে মনে হয়েছে। তারা নাশকতার আগে একটি ছক কষেছে এবং ছক মোতাবেক কাজটি করেছে। এটি কোন অতর্কিত হামলা নয়, পরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর জন্য এসব ঘটনা ঘটিয়েছে।
সড়ক সচিব বলেন, নাশকতার কারণে বিআরটি প্রকল্পের ৩১ টি এস্কেলেটর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যেগুলো একসঙ্গে কেনা হয়েছিল। এগুলো এই মুহূর্তে কিনতে পারব না। আমাদের লিফট গেছে, ফুটপাত ভেঙে ফেলেছে। গেইট, ওয়াশ রুম ভেঙে ফেলেছে, টিকিট কাউন্টার ভেঙে ফেলেছে। এগুলো আবার নতুন করে কিনতে হবে। আগে যেখানে এগুলা ৮০ টাকা ডলার মূল্যে কেনা হয়েছিল সেখানে এখন ১২০ টাকা ডলার মূল্যে কিনতে হবে। সময় লাগবে, সাথে বেড়ে গেছে ব্যয়। আমাদের জন্য এটা বিরাট ক্ষতি।
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
আন্দোলনের নামে অগ্নিসংযোগ ও নাশকতায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক বিভাগের বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেছেন সড়ক, মহাসড়ক বিভাগের সচিব এবিএম আমিনুল্লাহ নূরী।
শনিবার দুপুরে তিনি গাজীপুর সড়ক বিভাগের ভবনে আগুনে পুড়িয়ে দেয়া বিভিন্ন যানবাহন ও বিআরটি প্রকল্পের ক্ষতিগ্রস্ত স্টেশন ঘুরে দেখেন। এসময় তার সঙ্গে জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম, গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপকমিশনার আলমগীর হোসেন ও গাজীপুর সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শরিফুল ইসলামসহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পরিদর্শনকালে সচিব বলেন, বিআরটি প্রকল্প বাস্তবায়নে আমরা একটু বেশী সময় নিয়েছি। আমাদের আশা ছিল সেপ্টেম্বরে প্রকল্পের কাজ শেষ করা যাতে ডিসেম্বরে গাড়ি চলতে পারে। আমাদের সেই স্বপ্ন দুষ্কৃতিকারীরা ধূলিসাৎ করে গেছে। আমরা বিশ্বাস করি না ছাত্ররা এই কাজ করেছে। আমি ভাঙার যে কৌশল দেখলাম তাতে তাদের প্রশিক্ষিত দুর্বৃত্ত বলে মনে হয়েছে। তারা নাশকতার আগে একটি ছক কষেছে এবং ছক মোতাবেক কাজটি করেছে। এটি কোন অতর্কিত হামলা নয়, পরিকল্পিত ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর জন্য এসব ঘটনা ঘটিয়েছে।
সড়ক সচিব বলেন, নাশকতার কারণে বিআরটি প্রকল্পের ৩১ টি এস্কেলেটর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যেগুলো একসঙ্গে কেনা হয়েছিল। এগুলো এই মুহূর্তে কিনতে পারব না। আমাদের লিফট গেছে, ফুটপাত ভেঙে ফেলেছে। গেইট, ওয়াশ রুম ভেঙে ফেলেছে, টিকিট কাউন্টার ভেঙে ফেলেছে। এগুলো আবার নতুন করে কিনতে হবে। আগে যেখানে এগুলা ৮০ টাকা ডলার মূল্যে কেনা হয়েছিল সেখানে এখন ১২০ টাকা ডলার মূল্যে কিনতে হবে। সময় লাগবে, সাথে বেড়ে গেছে ব্যয়। আমাদের জন্য এটা বিরাট ক্ষতি।