মানুষ যাতে আরও জনবান্ধব পরিবেশে চলাচল করতে পারে ও নিরাপদ বোধ করে সেই জন্য সেনাবাহিনীকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমান।
আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে এসব কথা বলেন তিনি।
শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে যাওয়ার পর থেকে সব আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, বিভিন্ন সংস্থাসহ সবাই কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, ৫ তারিখের আগে আমি যাব না, সে ব্যাখ্যা আমি দিতে চাই না। সেখানে অনেক ডিসপিউট আছে। আপনারা জানেন, ল এনফোর্সাররা কী ব্যবহার করেছে, ম্যাসাকার করেছে। এখন আরও যাতে জনবান্ধব পরিবেশে মানুষ চলাফেরা করতে পারে, মানুষ যাতে নিরাপদ ফিল করে, মানুষের মাঝে যেন আস্থা থাকে…সব বাহিনী এক সঙ্গে, একই ছাতার নিচে কাজ করছে, এই মেসেজটার জন্যই এই ধরনের ক্ষমতা।
সরকার পতনের এক মাসেরও বেশি সময় পর কেন সেনাবাহিনীকে এই ক্ষমতা দেওয়া হলো জানতে চাইলে জনপ্রশাসন সচিব বলেন, সরকার মনে করছে, এই পরিস্থিতিতে যেহেতু মাঠের বিস্তৃত পর্যায়ে আমাদের সেনাবাহিনী বিভিন্ন লেভেলে কাজ করছে। তারা (সরকার) মনে করেছে যে, এটা হলে পারপাস অব দ্য গভর্নমেন্ট ইজ সিকিউর দ্য সিটিজেনস, অ্যান্ড উই আর নাউ সার্ভিং দ্য স্টেট। এজন্যই এখন ফিল করা হলো যে, এই মুহূর্তে এটা (সেনাবাহিনীর ক্ষমতা) দরকার এবং টার্গেট বেঁধে দেওয়া হয়েছে অনলি ফর সিক্সটি ডেইজ।
সাধারণ প্রশাসন ক্যাডারদের সঙ্গে সেনাবাহিনীকে দেওয়া ক্ষমতার সাংঘর্ষিক বিষয় আছে কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এটা কোনো ক্যাডারের ক্ষমতা না, এটা রাষ্ট্রের ক্ষমতা। সাংঘর্ষিক কিছু হবে না। সবাই মিলে এক রাষ্ট্র, সরকার, এক জনগণ। জনস্বার্থে আপনি কাজ করেন, আমি কাজ করি। সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করলে ভালো ফলাফল আসবে।
বিধির মধ্যেই সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে জানিয়ে জনপ্রশাসন সচিব বিধিগুলো ভালোভাবে দেখে নিতে সাংবাদিকদের অনুরোধ করেন।
বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মানুষ যাতে আরও জনবান্ধব পরিবেশে চলাচল করতে পারে ও নিরাপদ বোধ করে সেই জন্য সেনাবাহিনীকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমান।
আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে এসব কথা বলেন তিনি।
শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে যাওয়ার পর থেকে সব আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, বিভিন্ন সংস্থাসহ সবাই কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, ৫ তারিখের আগে আমি যাব না, সে ব্যাখ্যা আমি দিতে চাই না। সেখানে অনেক ডিসপিউট আছে। আপনারা জানেন, ল এনফোর্সাররা কী ব্যবহার করেছে, ম্যাসাকার করেছে। এখন আরও যাতে জনবান্ধব পরিবেশে মানুষ চলাফেরা করতে পারে, মানুষ যাতে নিরাপদ ফিল করে, মানুষের মাঝে যেন আস্থা থাকে…সব বাহিনী এক সঙ্গে, একই ছাতার নিচে কাজ করছে, এই মেসেজটার জন্যই এই ধরনের ক্ষমতা।
সরকার পতনের এক মাসেরও বেশি সময় পর কেন সেনাবাহিনীকে এই ক্ষমতা দেওয়া হলো জানতে চাইলে জনপ্রশাসন সচিব বলেন, সরকার মনে করছে, এই পরিস্থিতিতে যেহেতু মাঠের বিস্তৃত পর্যায়ে আমাদের সেনাবাহিনী বিভিন্ন লেভেলে কাজ করছে। তারা (সরকার) মনে করেছে যে, এটা হলে পারপাস অব দ্য গভর্নমেন্ট ইজ সিকিউর দ্য সিটিজেনস, অ্যান্ড উই আর নাউ সার্ভিং দ্য স্টেট। এজন্যই এখন ফিল করা হলো যে, এই মুহূর্তে এটা (সেনাবাহিনীর ক্ষমতা) দরকার এবং টার্গেট বেঁধে দেওয়া হয়েছে অনলি ফর সিক্সটি ডেইজ।
সাধারণ প্রশাসন ক্যাডারদের সঙ্গে সেনাবাহিনীকে দেওয়া ক্ষমতার সাংঘর্ষিক বিষয় আছে কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, এটা কোনো ক্যাডারের ক্ষমতা না, এটা রাষ্ট্রের ক্ষমতা। সাংঘর্ষিক কিছু হবে না। সবাই মিলে এক রাষ্ট্র, সরকার, এক জনগণ। জনস্বার্থে আপনি কাজ করেন, আমি কাজ করি। সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করলে ভালো ফলাফল আসবে।
বিধির মধ্যেই সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে জানিয়ে জনপ্রশাসন সচিব বিধিগুলো ভালোভাবে দেখে নিতে সাংবাদিকদের অনুরোধ করেন।