০৫ আগস্টের পর সাধারণ মানুষের করা ঢালাও মামলায় সরকার বিব্রত বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
আজ মঙ্গলবার বিকালে বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউটে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সাথে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো। সরকারের পক্ষ থেকে গায়েবি মামলা দিত। আর এখন আমরা সরকারের পক্ষ থেকে কোনো-মামলা টামলা দিচ্ছি না। সাধারণ লোকজন, ভুক্তভোগী লোকজন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তারা অন্যদের ব্যাপারে ঢালাও মামলা দিচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘ঢালাও মামলার একটা খুব মারাত্মক প্রকোপ দেশে দেখা দিয়েছে। এটা আমাদেরকে অত্যন্ত বিব্রত করে। আমরা অনেক ধরনের আইনি সংস্কার, পদক্ষেপ নেয়ার কথা ভাবছি। আমাদের প্রত্যাশা আইনগতভাবে কীভাবে জিনিসটা মোকাবেলা করা যায়।’
আরেকটি বিষয় উল্লেখ করে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘নেক্সটে (পরবর্তী সময়ে) উচ্চ আদালতে যে বিচারক নিয়োগ হবে, সেটি আমরা একটা আইনের মাধ্যমে করতে চাচ্ছি। আইনের মাধ্যমে করার দাবি সমাজে বহুদিন যাবৎ আছে। ২০০৮ সালে এ রকম একটা আইন হয়েছিল। পরে তা আইনে রূপান্তরিত হয়নি। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার এসে ওটাকে আইনে রূপান্তরিত করেনি। ওই আইনটা আরও বেশি যুগোপযোগী করার জন্য ওনাদের (বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন) সহায়তা চেয়েছি, যাতে নেক্সটে যে নিয়োগ হবে সেটি যাতে আমরা আইনের মধ্য দিয়ে করতে পারি।’
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘আলোচনায় কমিশনের কাজের অগ্রগতি কতটুকু—এটি জানতে চেয়েছি। ওনারা যেভাবে এগোচ্ছেন, আমি খুবই আশাবাদী।...ওনারা (বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন) কিছু সমস্যার কথাও বলেছেন। ওনাদের যথেষ্ট সাপোর্ট (সহায়তা) দিতে পারছি না।’
মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০২৪
০৫ আগস্টের পর সাধারণ মানুষের করা ঢালাও মামলায় সরকার বিব্রত বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
আজ মঙ্গলবার বিকালে বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউটে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সাথে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো। সরকারের পক্ষ থেকে গায়েবি মামলা দিত। আর এখন আমরা সরকারের পক্ষ থেকে কোনো-মামলা টামলা দিচ্ছি না। সাধারণ লোকজন, ভুক্তভোগী লোকজন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তারা অন্যদের ব্যাপারে ঢালাও মামলা দিচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘ঢালাও মামলার একটা খুব মারাত্মক প্রকোপ দেশে দেখা দিয়েছে। এটা আমাদেরকে অত্যন্ত বিব্রত করে। আমরা অনেক ধরনের আইনি সংস্কার, পদক্ষেপ নেয়ার কথা ভাবছি। আমাদের প্রত্যাশা আইনগতভাবে কীভাবে জিনিসটা মোকাবেলা করা যায়।’
আরেকটি বিষয় উল্লেখ করে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘নেক্সটে (পরবর্তী সময়ে) উচ্চ আদালতে যে বিচারক নিয়োগ হবে, সেটি আমরা একটা আইনের মাধ্যমে করতে চাচ্ছি। আইনের মাধ্যমে করার দাবি সমাজে বহুদিন যাবৎ আছে। ২০০৮ সালে এ রকম একটা আইন হয়েছিল। পরে তা আইনে রূপান্তরিত হয়নি। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার এসে ওটাকে আইনে রূপান্তরিত করেনি। ওই আইনটা আরও বেশি যুগোপযোগী করার জন্য ওনাদের (বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন) সহায়তা চেয়েছি, যাতে নেক্সটে যে নিয়োগ হবে সেটি যাতে আমরা আইনের মধ্য দিয়ে করতে পারি।’
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘আলোচনায় কমিশনের কাজের অগ্রগতি কতটুকু—এটি জানতে চেয়েছি। ওনারা যেভাবে এগোচ্ছেন, আমি খুবই আশাবাদী।...ওনারা (বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন) কিছু সমস্যার কথাও বলেছেন। ওনাদের যথেষ্ট সাপোর্ট (সহায়তা) দিতে পারছি না।’