ঢাকার বায়ুর মানের অবনতি অব্যাহত রয়েছে। গত বৃহস্পতিবারের পর আজ সোমবারও ঢাকার বাতাস বিপজ্জনক মাত্রায় পৌঁছেছে। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকার বায়ুর মান সূচক (একিউআই) ৩০৫ স্কোর নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরগুলোর তালিকায় শীর্ষে উঠে আসে। সাধারণত ৩০০-এর ওপরে স্কোরকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বায়ুদূষণে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো, যার স্কোর ২১১।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক সংস্থা আইকিউএয়ার নিয়মিত বিশ্বজুড়ে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণ করে। তাদের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকার ইস্টার্ন হাউজিং (স্কোর ৫২১), পুরান ঢাকার বেচারাম দেউড়ি (৪৭৩) এবং মার্কিন দূতাবাস এলাকা (৪২৯) সবচেয়ে দূষিত স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে।
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) চেয়ারম্যান অধ্যাপক আহমেদ কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, ‘টানা পাঁচ ঘণ্টা ধরে ঢাকার বায়ুর মান ৩০০-এর ওপরে রয়েছে। পরিস্থিতির অবনতির কারণে জনসাধারণকে সতর্ক করা উচিত, তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো তৎপরতা দেখা যাচ্ছে না।’
বায়ুদূষণের প্রধান কারণ হিসেবে বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা পিএম ২.৫-এর উপস্থিতি উল্লেখ করা হয়েছে, যা আজ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানমাত্রার চেয়ে ৪৫ শতাংশ বেশি ছিল।
বায়ুদূষণ থেকে সুরক্ষায় বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন, ঘরের বাইরে গেলে মাস্ক পরা, খোলা জায়গায় ব্যায়াম না করা এবং জানালা বন্ধ রাখার জন্য।
সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪
ঢাকার বায়ুর মানের অবনতি অব্যাহত রয়েছে। গত বৃহস্পতিবারের পর আজ সোমবারও ঢাকার বাতাস বিপজ্জনক মাত্রায় পৌঁছেছে। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকার বায়ুর মান সূচক (একিউআই) ৩০৫ স্কোর নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরগুলোর তালিকায় শীর্ষে উঠে আসে। সাধারণত ৩০০-এর ওপরে স্কোরকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বায়ুদূষণে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো, যার স্কোর ২১১।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক সংস্থা আইকিউএয়ার নিয়মিত বিশ্বজুড়ে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণ করে। তাদের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকার ইস্টার্ন হাউজিং (স্কোর ৫২১), পুরান ঢাকার বেচারাম দেউড়ি (৪৭৩) এবং মার্কিন দূতাবাস এলাকা (৪২৯) সবচেয়ে দূষিত স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে।
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) চেয়ারম্যান অধ্যাপক আহমেদ কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, ‘টানা পাঁচ ঘণ্টা ধরে ঢাকার বায়ুর মান ৩০০-এর ওপরে রয়েছে। পরিস্থিতির অবনতির কারণে জনসাধারণকে সতর্ক করা উচিত, তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো তৎপরতা দেখা যাচ্ছে না।’
বায়ুদূষণের প্রধান কারণ হিসেবে বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা পিএম ২.৫-এর উপস্থিতি উল্লেখ করা হয়েছে, যা আজ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানমাত্রার চেয়ে ৪৫ শতাংশ বেশি ছিল।
বায়ুদূষণ থেকে সুরক্ষায় বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন, ঘরের বাইরে গেলে মাস্ক পরা, খোলা জায়গায় ব্যায়াম না করা এবং জানালা বন্ধ রাখার জন্য।