alt

আলোচনায় বক্তারা, ভারতীয় গণমাধ্যমের মিথ্যাচারে ভর করে বলা যায় না, সংখ্যালঘু নির্যাতন হয়নি

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ‘ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মানবাধিকার: আমাদের করণীয়’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, ভারতীয় গণমাধ্যমের মিথ্যাচারের ওপর ভর করে বলা যায় না, ৫ আগস্টের পর বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন হয়নি। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে জড়িত যুক্তি দিয়েও সংখ্যালঘু নিপীড়নের বিচারহীনতাকে বৈধ করা যাবে না। ধর্মের নামে ফ্যাসিবাদী চর্চা সুফল বয়ে আনে না।

আজ শনিবার সকালে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সমন্বয়ে সংখ্যালঘু ঐক্য মোর্চা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

আলোচনা সভায় ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত, বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসসহ সংখ্যালঘু নেতাদের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহার এবং গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মুক্তির দাবি জানানো হয়। বক্তারা বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতা বেড়েছে। এত বছরেও কোনো রাজনৈতিক দলই অসাম্প্রদায়িকতা নিশ্চিত করতে পারেনি।

আলোচনায় অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, ৫৩ বছরেও বাংলাদেশ মানুষের রাষ্ট্র হতে পারেনি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় থিতু হতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকে নস্যাৎ করে টেকা যাবে না। প্রতিটি সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের মধ্যে বৈষয়িক ব্যাপার, বিশেষ করে সংখ্যাগরিষ্ঠদের বৈষয়িক ব্যাপার জড়িত থাকে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

ভারতের গণমাধ্যম মিথ্যাচার করেছে উল্লেখ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক জোবাইদা নাসরীন বলেন, এ মিথ্যার ওপর ভর করে বলা যাবে না যে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন হয়নি। নিপীড়নের শিকার ব্যক্তিরা আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত, এই যুক্তি দিয়েও সংখ্যালঘু নিপীড়নের বিচারহীনতাকে বৈধ করা যাবে না।

অনুষ্ঠানে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু ঐক্য মোর্চার যুগ্ম সমন্বয়ক মনীন্দ্র কুমার নাথ। তাতে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর প্রতি বৈষম্য নিরসনের বিষয়টি আদৌ সংস্কার–পরবর্তী সংবিধানে সুরক্ষিত থাকবে কি না, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলা হয়, স্বাধীনতার ৫৩ বছর হলেও কোনো রাজনৈতিক দলই অসাম্প্রদায়িকতা নিশ্চিত করতে পারেনি।

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে সরকার পতনের পর শুধু সংখ্যালঘু হিসেবেও হামলার ঘটনা ঘটেছে বলে উল্লেখ করেন

এএলআরডি নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা। তিনি মনে করেন, বাংলাদেশকে সব ধর্ম-মতবাদের মানুষের জন্য নিরাপদ করা সবার কর্তব্য।তিনি বলেন, মর্যাদা ও নিরাপত্তা সুরক্ষিত করার বিষয়টিকে এখনো সন্তোষজনক পর্যায়ে আনা যায়নি উল্লেখ করে শামসুল হুদা বলেন, এটা জাতীয় লজ্জা। এটা রাষ্ট্রসহ সবার ব্যর্থতা।

সংখ্যালঘুদের ‘ট্রাম্প কার্ড’ হিসেবে ব্যবহার করা হয় বলে মন্তব্য করেন রাজধানীর রমনার সেন্ট মেরিস ক্যাথিড্রালের প্রধান পুরোহিত ফাদার আলবার্ট রোজারিও। তিনি বলেন, সংখ্যালঘু একটা ট্রাম্প কার্ড, যার ইচ্ছা সুবিধামতো ব্যবহার করে। ৫৩ বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে রাষ্ট্র যথাযথভাবে মানুষের অধিকারের সুরক্ষা দিতে পেরেছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।

অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের অন্যতম সভাপতি নির্মল রোজারিও বলেন, রাজপথ ছাড়া অধিকার প্রতিষ্ঠা করা যাবে না। এ দেশে পরবর্তী প্রজন্মকে ভালো অবস্থান করে দিতে চাইলে রাজপথে যেতে হবে।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবু সাঈদ খান, ঐক্য পরিষদের অন্যতম সভাপতি নিমচন্দ্র ভৌমিক, পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি বাসুদেব ধর, কারিতাস উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক থিওফিল নকরেকসহ আরও অনেকে। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ঐক্য পরিষদের সভাপতিম-লীর সদস্য রঞ্জন কর্মকার।

ছবি

পরিবেশ ধ্বংসের বিনিময়ে উন্নয়ন ‘টেকসই হতে পারে না’: সৈয়দা রিজওয়ানা

ছবি

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

ছবি

হালদা নদী রক্ষায় গেজেট পরিবর্তন করা হবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

ছবি

‘সেনা কর্মকর্তাদের চাকরিতে থাকা’ নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনের

ছবি

নির্বাচন ভবনের নিরাপত্তা বাড়াতে ডিএমপিকে ইসির চিঠি

ছবি

সংবিধান সংস্কার ‘জুলাই সনদ অনুসারে’: ২৭০ পঞ্জিকা দিবসে না হলে ‘স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিল পাস’

আইনি প্রক্রিয়ায় শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চেয়েছি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছবি

বেসরকারি স্কুল ও কলেজে এমপিও নীতিমালায় বড় পরিবর্তন: জ্যেষ্ঠ প্রভাষক পদ বিলুপ্ত, অধ্যক্ষ ও প্রধান শিক্ষকের নিয়োগ যোগ্যতায় পরিবর্তন

ছবি

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন বাংলাদেশের অতীত থেকে মুক্তির পথ দেখাবে: প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস

ছবি

জুলাই সনদে সংবিধান সংস্কারে সরকারের জন্য দুটি বিকল্প পথ প্রস্তাব ঐকমত্য কমিশনের

ছবি

নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য বডি-ওর্ন-ক্যামেরা কেনার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

ছবি

শীতের কম্বল ফেব্রুয়ারিতে দিয়ে লাভ নেই বিভাগীয় কমিশনার

ছবি

দেশের খাদ্য নিরাপত্তায় কৃষকরা সম্মুখসারির যোদ্ধা খাদ্য উপদেষ্টা

ছবি

নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের সুপারিশ

ছবি

যুক্তরাষ্ট্র-চীন উভয়ের সঙ্গেই আমাদের সম্পর্ক গভীর: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছবি

বঙ্গোপসাগরে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোনথা’, ভারতের অন্ধ্র উপকূলে আঘাতের শঙ্কা

ছবি

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

ছবি

আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছবি

বৃহস্পতিবার বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে মতবিনিময় করবে ইসি

ছবি

ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ৬ জনের মৃত্যু: হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩ জন

ছবি

জেইসির মাধ্যমে বাংলাদেশ-পাকিস্তান দুই দেশের জনগণ উপকৃত হবে: অর্থ উপদেষ্টা

ছবি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত, আজ অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে হস্তান্তর

চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন

ছবি

এক লাখ কর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টাকে অগ্রগতি জানালো জাপানি প্রতিনিধিদল

ছবি

মঙ্গলবার সরকারের হাতে যাবে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা

ছবি

নভেম্বরের পরও চলবে উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম: অন্তর্বর্তী সরকারের স্পষ্টীকরণ

ছবি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১

ছবি

অর্থ পাচারের মামলায় সম্রাট ও আরমানের জামিন বাতিল, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছবি

তরুণ প্রজন্মকে উদ্যোক্তা হওয়া ও নৈতিক নেতৃত্বে অনুপ্রাণিত হওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

ডেঙ্গু: একদিনে সর্বোচ্চ ১১৪৩ জন হাসপাতালে, মৃত্যু ৪

ছবি

শাহজালালে আগুন: অনুসন্ধানে ঢাকায় তুরস্কের বিশেষজ্ঞ দল

সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউলসহ দুই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় বেড়েছে

ছবি

মেট্রো রেললাইনের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা বন্ধ ছিল ট্রেন

সেনা সদর দপ্তর আইন প্রয়োগ না করা পর্যন্ত আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তা কর্মরত: প্রসিকিউটর

ছবি

বিচারপতি খায়রুল হককে কেন জামিন দেয়া হবে না, হাইকোর্টের প্রশ্ন

আরপিও সংশোধন: রাষ্ট্রপতি সই করলেই জারি হবে অধ্যাদেশ

tab

আলোচনায় বক্তারা, ভারতীয় গণমাধ্যমের মিথ্যাচারে ভর করে বলা যায় না, সংখ্যালঘু নির্যাতন হয়নি

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ‘ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মানবাধিকার: আমাদের করণীয়’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, ভারতীয় গণমাধ্যমের মিথ্যাচারের ওপর ভর করে বলা যায় না, ৫ আগস্টের পর বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন হয়নি। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে জড়িত যুক্তি দিয়েও সংখ্যালঘু নিপীড়নের বিচারহীনতাকে বৈধ করা যাবে না। ধর্মের নামে ফ্যাসিবাদী চর্চা সুফল বয়ে আনে না।

আজ শনিবার সকালে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সমন্বয়ে সংখ্যালঘু ঐক্য মোর্চা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

আলোচনা সভায় ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত, বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসসহ সংখ্যালঘু নেতাদের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহার এবং গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মুক্তির দাবি জানানো হয়। বক্তারা বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতা বেড়েছে। এত বছরেও কোনো রাজনৈতিক দলই অসাম্প্রদায়িকতা নিশ্চিত করতে পারেনি।

আলোচনায় অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, ৫৩ বছরেও বাংলাদেশ মানুষের রাষ্ট্র হতে পারেনি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় থিতু হতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকে নস্যাৎ করে টেকা যাবে না। প্রতিটি সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের মধ্যে বৈষয়িক ব্যাপার, বিশেষ করে সংখ্যাগরিষ্ঠদের বৈষয়িক ব্যাপার জড়িত থাকে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

ভারতের গণমাধ্যম মিথ্যাচার করেছে উল্লেখ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক জোবাইদা নাসরীন বলেন, এ মিথ্যার ওপর ভর করে বলা যাবে না যে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন হয়নি। নিপীড়নের শিকার ব্যক্তিরা আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত, এই যুক্তি দিয়েও সংখ্যালঘু নিপীড়নের বিচারহীনতাকে বৈধ করা যাবে না।

অনুষ্ঠানে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু ঐক্য মোর্চার যুগ্ম সমন্বয়ক মনীন্দ্র কুমার নাথ। তাতে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর প্রতি বৈষম্য নিরসনের বিষয়টি আদৌ সংস্কার–পরবর্তী সংবিধানে সুরক্ষিত থাকবে কি না, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলা হয়, স্বাধীনতার ৫৩ বছর হলেও কোনো রাজনৈতিক দলই অসাম্প্রদায়িকতা নিশ্চিত করতে পারেনি।

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে সরকার পতনের পর শুধু সংখ্যালঘু হিসেবেও হামলার ঘটনা ঘটেছে বলে উল্লেখ করেন

এএলআরডি নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা। তিনি মনে করেন, বাংলাদেশকে সব ধর্ম-মতবাদের মানুষের জন্য নিরাপদ করা সবার কর্তব্য।তিনি বলেন, মর্যাদা ও নিরাপত্তা সুরক্ষিত করার বিষয়টিকে এখনো সন্তোষজনক পর্যায়ে আনা যায়নি উল্লেখ করে শামসুল হুদা বলেন, এটা জাতীয় লজ্জা। এটা রাষ্ট্রসহ সবার ব্যর্থতা।

সংখ্যালঘুদের ‘ট্রাম্প কার্ড’ হিসেবে ব্যবহার করা হয় বলে মন্তব্য করেন রাজধানীর রমনার সেন্ট মেরিস ক্যাথিড্রালের প্রধান পুরোহিত ফাদার আলবার্ট রোজারিও। তিনি বলেন, সংখ্যালঘু একটা ট্রাম্প কার্ড, যার ইচ্ছা সুবিধামতো ব্যবহার করে। ৫৩ বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে রাষ্ট্র যথাযথভাবে মানুষের অধিকারের সুরক্ষা দিতে পেরেছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।

অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের অন্যতম সভাপতি নির্মল রোজারিও বলেন, রাজপথ ছাড়া অধিকার প্রতিষ্ঠা করা যাবে না। এ দেশে পরবর্তী প্রজন্মকে ভালো অবস্থান করে দিতে চাইলে রাজপথে যেতে হবে।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবু সাঈদ খান, ঐক্য পরিষদের অন্যতম সভাপতি নিমচন্দ্র ভৌমিক, পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি বাসুদেব ধর, কারিতাস উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক থিওফিল নকরেকসহ আরও অনেকে। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ঐক্য পরিষদের সভাপতিম-লীর সদস্য রঞ্জন কর্মকার।

back to top