সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক শাসনের প্রতিশ্রুতি
বাংলাদেশপন্থি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নির্বাচনের আয়োজন হবে, এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ বিরোধী এবং আওয়ামী লীগের ‘ফ্যাসিবাদী’দের কোনোভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না।
শনিবার চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ বাজারে ছাত্র-জনতার সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মাহফুজ আলম বলেন, "বিএনপি ও জামায়াতসহ যত রাজনৈতিক দল, ছাত্র সংগঠন, শ্রমিক, নারী, আলেম-ওলামা আছেন, তারা সবাই বাংলাদেশপন্থি। তারা সুষ্ঠু নির্বাচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি পজিটিভ কম্পিটিশনের মধ্যে শাসন প্রতিষ্ঠা করবেন এবং বাংলাদেশে বৈষম্যহীন ইনসাফমূলক শাসন ব্যবস্থা কায়েম করবেন।"
তিনি আরো বলেন, “যতদিন পর্যন্ত সঠিক নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত না হবে, ততদিন পর্যন্ত তাদের দলের পক্ষ থেকে সব ধরণের সহায়তা থাকবে।”
মাহফুজ আলম সরকারী অগ্রাধিকারের মধ্যে খুনিদের বিচার, গুম-খুন ও ধর্ষণের বিচার নিশ্চিত করা, সমাজে সংস্কার সাধন এবং বাংলাদেশপন্থি রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণে সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজনকে গুরুত্ব দিয়েছেন।
মাহফুজ আলম ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটানোর কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, "এই আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের দেড় দশকের শাসন শেষ হয়ে যায় এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান।"
এ সময় তিনি আরো বলেন, "আন্দোলনের ফলস্বরূপ, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তার সরকারের মন্ত্রী, এমপি এবং দলের শীর্ষ নেতাদের হত্যা ও গণহত্যা মামলায় বিচারের মুখোমুখি করা হয়েছে।"
মাহফুজ আলম বলেন, "আমাদের সরকারের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, খুনিদের বিচার করা, গুম-খুন ও ধর্ষণের বিচার করা এবং সংস্কারের মাধ্যমে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন বাংলাদেশের জনগণকে উপহার দেওয়া। এই নির্বাচন গত ১৬ বছরে সম্ভব হয়নি।"
তিনি উল্লেখ করেন, আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশপন্থি রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে, যাতে জনগণের মতামত প্রতিফলিত হতে পারে।
এ সময় মাহফুজ আলমের সাথে উপস্থিত ছিলেন হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাপস শীল, হাজীগঞ্জ থানার ওসি মহীউদ্দীন ফারুক, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, চাঁদপুর নাগরিক কমিটি ও ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।
এছাড়া, অনুষ্ঠানে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানানো হয় এবং আগামী নির্বাচনের জন্য গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক শাসনের প্রতিশ্রুতি
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
বাংলাদেশপন্থি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নির্বাচনের আয়োজন হবে, এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ বিরোধী এবং আওয়ামী লীগের ‘ফ্যাসিবাদী’দের কোনোভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না।
শনিবার চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ বাজারে ছাত্র-জনতার সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মাহফুজ আলম বলেন, "বিএনপি ও জামায়াতসহ যত রাজনৈতিক দল, ছাত্র সংগঠন, শ্রমিক, নারী, আলেম-ওলামা আছেন, তারা সবাই বাংলাদেশপন্থি। তারা সুষ্ঠু নির্বাচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি পজিটিভ কম্পিটিশনের মধ্যে শাসন প্রতিষ্ঠা করবেন এবং বাংলাদেশে বৈষম্যহীন ইনসাফমূলক শাসন ব্যবস্থা কায়েম করবেন।"
তিনি আরো বলেন, “যতদিন পর্যন্ত সঠিক নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত না হবে, ততদিন পর্যন্ত তাদের দলের পক্ষ থেকে সব ধরণের সহায়তা থাকবে।”
মাহফুজ আলম সরকারী অগ্রাধিকারের মধ্যে খুনিদের বিচার, গুম-খুন ও ধর্ষণের বিচার নিশ্চিত করা, সমাজে সংস্কার সাধন এবং বাংলাদেশপন্থি রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণে সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজনকে গুরুত্ব দিয়েছেন।
মাহফুজ আলম ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটানোর কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, "এই আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের দেড় দশকের শাসন শেষ হয়ে যায় এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান।"
এ সময় তিনি আরো বলেন, "আন্দোলনের ফলস্বরূপ, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তার সরকারের মন্ত্রী, এমপি এবং দলের শীর্ষ নেতাদের হত্যা ও গণহত্যা মামলায় বিচারের মুখোমুখি করা হয়েছে।"
মাহফুজ আলম বলেন, "আমাদের সরকারের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, খুনিদের বিচার করা, গুম-খুন ও ধর্ষণের বিচার করা এবং সংস্কারের মাধ্যমে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন বাংলাদেশের জনগণকে উপহার দেওয়া। এই নির্বাচন গত ১৬ বছরে সম্ভব হয়নি।"
তিনি উল্লেখ করেন, আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশপন্থি রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে, যাতে জনগণের মতামত প্রতিফলিত হতে পারে।
এ সময় মাহফুজ আলমের সাথে উপস্থিত ছিলেন হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাপস শীল, হাজীগঞ্জ থানার ওসি মহীউদ্দীন ফারুক, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, চাঁদপুর নাগরিক কমিটি ও ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।
এছাড়া, অনুষ্ঠানে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানানো হয় এবং আগামী নির্বাচনের জন্য গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।