পুঁজিবাজার উন্নয়নে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক বৈঠকে এসব নির্দেশনা দেন তিনি।
বৈঠকে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, প্রধান উপদেষ্টার অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ উপস্থিত ছিলেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস অফিস থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
প্রধান উপদেষ্টার পাঁচ নির্দেশনা হল:
সরকারের মালিকানাধীন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোতে সরকারের শেয়ার কমিয়ে পুঁজিবাজারে অন্তর্ভুক্ত করার পদক্ষেপ নিতে হবে।
দেশীয় বড় বেসরকারি কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করতে প্রণোদনাসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
স্বার্থান্বেষী মহলের কারসাজি রোধে বিদেশি বিশেষজ্ঞ এনে তিন মাসের মধ্যে পুঁজিবাজার সংস্কার করতে হবে।
পুঁজিবাজারে অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
বড় ঋণ প্রয়োজন এমন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যাংক নির্ভরতা কমিয়ে বন্ড ও ইক্যুইটির মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহে আগ্রহী করে তুলতে হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, লুটপাটের মাধ্যমে পুঁজিবাজারকে যারা বেসামাল করে তুলেছে, তাদের বিচার নিশ্চিত না করলে জনগণের আস্থা ফিরবে না।
তিনি আরও বলেন, “শেয়ারবাজারকে যে অবস্থায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে তা অকল্পনীয়। আমাদের অবশ্যই এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের পথ খুঁজে বের করতে হবে।”
তিনি উল্লেখ করেন, “শেয়ারবাজার সংস্কারের মাধ্যমে এমন একটি অবস্থায় নিতে হবে যাতে মানুষ আস্থা ফিরে পায় এবং এটি যেন আর লুটেরাদের আড্ডাখানায় পরিণত না হয়।”
রোববার, ১১ মে ২০২৫
পুঁজিবাজার উন্নয়নে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক বৈঠকে এসব নির্দেশনা দেন তিনি।
বৈঠকে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, প্রধান উপদেষ্টার অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ উপস্থিত ছিলেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস অফিস থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
প্রধান উপদেষ্টার পাঁচ নির্দেশনা হল:
সরকারের মালিকানাধীন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোতে সরকারের শেয়ার কমিয়ে পুঁজিবাজারে অন্তর্ভুক্ত করার পদক্ষেপ নিতে হবে।
দেশীয় বড় বেসরকারি কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করতে প্রণোদনাসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
স্বার্থান্বেষী মহলের কারসাজি রোধে বিদেশি বিশেষজ্ঞ এনে তিন মাসের মধ্যে পুঁজিবাজার সংস্কার করতে হবে।
পুঁজিবাজারে অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
বড় ঋণ প্রয়োজন এমন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যাংক নির্ভরতা কমিয়ে বন্ড ও ইক্যুইটির মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহে আগ্রহী করে তুলতে হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, লুটপাটের মাধ্যমে পুঁজিবাজারকে যারা বেসামাল করে তুলেছে, তাদের বিচার নিশ্চিত না করলে জনগণের আস্থা ফিরবে না।
তিনি আরও বলেন, “শেয়ারবাজারকে যে অবস্থায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে তা অকল্পনীয়। আমাদের অবশ্যই এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের পথ খুঁজে বের করতে হবে।”
তিনি উল্লেখ করেন, “শেয়ারবাজার সংস্কারের মাধ্যমে এমন একটি অবস্থায় নিতে হবে যাতে মানুষ আস্থা ফিরে পায় এবং এটি যেন আর লুটেরাদের আড্ডাখানায় পরিণত না হয়।”