সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ গত ৭ মে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর দিয়ে বিদেশ গমন করেন। সে ঘটনা তদন্তে তিন উপদেষ্টাকে নিয়ে সরকার আজ রোববার উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করেছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইয় থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কমিটি গঠনের কথা জানানো হয়।
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরারের সভাপতিত্বে কমিটির সদস্যরা হলেন. পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, নৌ-পরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) এম সাখাওয়াত হোসেন।
এই কমিটিকে কিছু বিষয় পর্যালোচনা করে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে রিপোর্ট পেশ করতে বলা হয়েছে।
কমিটি যে বিষয় তদন্ত করবে তা হলো গত ৭ মে সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর দিয়ে কীভাবে বিদেশ গমন করেছেন। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষগুলোর দায়িত্বের ক্ষেত্রে কোনো প্রকার ব্যত্যয় ও গাফিলতির ঘটনা ঘটেছে কি-না। এছাড়া এ ক্ষেত্রে কারা কোন দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন তা নির্ধারণ করা এবং সেক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় সে সম্পর্কে সুপারিশ পেশ করা।
এসব কার্যাবলী সম্পাদনের লক্ষ্যে এই কমিটি প্রয়োজনীয় সকল দলিলপত্র, যন্ত্রপাতি, স্বাক্ষ্য-প্রমাণ চাইতে পারবে এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করতে পারবে। সেক্ষেত্রে সকল সংস্থা কমিটি প্রদত্ত নির্দেশাবলী পালন করবে এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করতে বাধ্য থাকবে।
কমিটি ইচ্ছা করলে সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা প্রদান করবে।
রোববার, ১১ মে ২০২৫
সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ গত ৭ মে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর দিয়ে বিদেশ গমন করেন। সে ঘটনা তদন্তে তিন উপদেষ্টাকে নিয়ে সরকার আজ রোববার উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করেছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইয় থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কমিটি গঠনের কথা জানানো হয়।
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরারের সভাপতিত্বে কমিটির সদস্যরা হলেন. পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, নৌ-পরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) এম সাখাওয়াত হোসেন।
এই কমিটিকে কিছু বিষয় পর্যালোচনা করে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে রিপোর্ট পেশ করতে বলা হয়েছে।
কমিটি যে বিষয় তদন্ত করবে তা হলো গত ৭ মে সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর দিয়ে কীভাবে বিদেশ গমন করেছেন। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষগুলোর দায়িত্বের ক্ষেত্রে কোনো প্রকার ব্যত্যয় ও গাফিলতির ঘটনা ঘটেছে কি-না। এছাড়া এ ক্ষেত্রে কারা কোন দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন তা নির্ধারণ করা এবং সেক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় সে সম্পর্কে সুপারিশ পেশ করা।
এসব কার্যাবলী সম্পাদনের লক্ষ্যে এই কমিটি প্রয়োজনীয় সকল দলিলপত্র, যন্ত্রপাতি, স্বাক্ষ্য-প্রমাণ চাইতে পারবে এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করতে পারবে। সেক্ষেত্রে সকল সংস্থা কমিটি প্রদত্ত নির্দেশাবলী পালন করবে এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করতে বাধ্য থাকবে।
কমিটি ইচ্ছা করলে সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা প্রদান করবে।