‘অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের চিন্তাভাবনা করছে’ বলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে দাবি করা হয়েছে তা নাকচ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং বলেছে, ‘এটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের ভেরিফায়েড ফেইসবুক পেইজ ‘সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্ট’-এ বলা হয়েছে, ‘বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেমন এক্সে (পূর্বের টুইটার) বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের চিন্তাভাবনা করছে বলে মিথ্যা তথ্য ব্যাপকভাবে ছড়ানো হয়েছে।’
এতে বলা হয়, ‘ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ বিপুলসংখ্যক ব্যবহারকারী এই গুজব ছড়িয়েছেন। গুজবে দাবি করা হয়েছে, বাংলাদেশের পতাকায় পাকিস্তান ও তুরস্কের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত চাঁদ-তারকার ইসলামি প্রতীক যুক্ত করা হবে।’
প্রেস উইং ফ্যাক্ট পোস্টে লিখেছে, ‘ডিজিটালভাবে তৈরি একটি কল্পিত পতাকার ছবি ভাইরাল হয়েছে, যার ভিউ সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ এবং এতে ব্যাপকভাবে সাড়া পড়েছে বিশেষত পাকিস্তান, তুরস্ক ও মধ্যপ্রাচ্যের দর্শকদের মধ্যে। প্রেস উইং বলছে যে তথ্য হয়েছে তা ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা।’
পোস্টে আরও বলা হয়, ‘গতকাল শনিবার পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত কোনো গণমাধ্যম এমন পরিকল্পনা বা আলোচনার ওপর ভিত্তি করে প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি। এই বিষয় নিয়ে জাতীয়ভাবে কোথাও আলোচনা হয়েছে এমন কোনো ভিত্তি নেই কিংবা দেশি বা আন্তর্জাতিক নির্ভরযোগ্য কোনো সংবাদমাধ্যম এই পদক্ষেপের কথা কোথাও উল্লেখ করেনি।’
বাংলাদেশি ফ্যাক্ট-চেকিং প্ল্যাটফর্ম ‘দ্য ডিসেন্ট’ জানিয়েছে, ‘ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় একটি ভুয়া প্রতিবেদন প্রচার করেন যার শিরোনাম ছিল ‘বাংলাদেশ তার পতাকায় পাকিস্তান ও তুরস্কের অনুকরণে ইসলামি চাঁদ
যোগ করার কথা ভাবছে’ যা এআই দিয়ে তৈরি করা এবং লেখক রবার্ট ব্রাউনের নামে ৬ জুন প্রকাশিত হয়। এই ভুয়া প্রতিবেদনটিতে কোনো তথ্যসূত্র, প্রমাণ বা যাচাইযোগ্য উৎস নেই।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছে, ‘এমন কোনো বিষয় শেয়ার করার আগে তা যেন যাচাই করে নেন।’
প্রেস উইং জানায়, ‘বাংলাদেশে জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের পক্ষে কোনো আন্দোলন বা দাবি নেই এবং এসব কল্পিত গল্প কেবল সত্যকে বিকৃত করে অপ্রয়োজনীয় বিভেদ তৈরি করতে চায়। ‘চলুন আমরা সত্য তথ্যকে প্রাধান্য দিই এবং ভিত্তিহীন গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকি।’
রোববার, ১৫ জুন ২০২৫
‘অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের চিন্তাভাবনা করছে’ বলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে দাবি করা হয়েছে তা নাকচ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং বলেছে, ‘এটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের ভেরিফায়েড ফেইসবুক পেইজ ‘সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্ট’-এ বলা হয়েছে, ‘বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেমন এক্সে (পূর্বের টুইটার) বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের চিন্তাভাবনা করছে বলে মিথ্যা তথ্য ব্যাপকভাবে ছড়ানো হয়েছে।’
এতে বলা হয়, ‘ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ বিপুলসংখ্যক ব্যবহারকারী এই গুজব ছড়িয়েছেন। গুজবে দাবি করা হয়েছে, বাংলাদেশের পতাকায় পাকিস্তান ও তুরস্কের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত চাঁদ-তারকার ইসলামি প্রতীক যুক্ত করা হবে।’
প্রেস উইং ফ্যাক্ট পোস্টে লিখেছে, ‘ডিজিটালভাবে তৈরি একটি কল্পিত পতাকার ছবি ভাইরাল হয়েছে, যার ভিউ সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ এবং এতে ব্যাপকভাবে সাড়া পড়েছে বিশেষত পাকিস্তান, তুরস্ক ও মধ্যপ্রাচ্যের দর্শকদের মধ্যে। প্রেস উইং বলছে যে তথ্য হয়েছে তা ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা।’
পোস্টে আরও বলা হয়, ‘গতকাল শনিবার পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত কোনো গণমাধ্যম এমন পরিকল্পনা বা আলোচনার ওপর ভিত্তি করে প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি। এই বিষয় নিয়ে জাতীয়ভাবে কোথাও আলোচনা হয়েছে এমন কোনো ভিত্তি নেই কিংবা দেশি বা আন্তর্জাতিক নির্ভরযোগ্য কোনো সংবাদমাধ্যম এই পদক্ষেপের কথা কোথাও উল্লেখ করেনি।’
বাংলাদেশি ফ্যাক্ট-চেকিং প্ল্যাটফর্ম ‘দ্য ডিসেন্ট’ জানিয়েছে, ‘ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় একটি ভুয়া প্রতিবেদন প্রচার করেন যার শিরোনাম ছিল ‘বাংলাদেশ তার পতাকায় পাকিস্তান ও তুরস্কের অনুকরণে ইসলামি চাঁদ
যোগ করার কথা ভাবছে’ যা এআই দিয়ে তৈরি করা এবং লেখক রবার্ট ব্রাউনের নামে ৬ জুন প্রকাশিত হয়। এই ভুয়া প্রতিবেদনটিতে কোনো তথ্যসূত্র, প্রমাণ বা যাচাইযোগ্য উৎস নেই।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছে, ‘এমন কোনো বিষয় শেয়ার করার আগে তা যেন যাচাই করে নেন।’
প্রেস উইং জানায়, ‘বাংলাদেশে জাতীয় পতাকা পরিবর্তনের পক্ষে কোনো আন্দোলন বা দাবি নেই এবং এসব কল্পিত গল্প কেবল সত্যকে বিকৃত করে অপ্রয়োজনীয় বিভেদ তৈরি করতে চায়। ‘চলুন আমরা সত্য তথ্যকে প্রাধান্য দিই এবং ভিত্তিহীন গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকি।’