পল্লী বিদ্যুৎ অ্যাসোসিয়েশন চার দফা দাবিতে ঘোষিত ‘গণছুটি’কর্মসূচি স্থগিত করেছে। একই সঙ্গে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মস্থলে ফেরার আহ্বান জানানো হয়েছে।
শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনের দপ্তর সম্পাদক মাহবুবুর রহমান জানান, বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার পক্ষ থেকে সমস্যার সমাধানে আন্তরিক আশ্বাস দেওয়ার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, “দেশের সামগ্রিক প্রেক্ষাপট ও জনদুর্ভোগ বিবেচনায় বিদ্যমান সংকটের সুষ্ঠু সমাধানের লক্ষ্যে উপদেষ্টার প্রতি আস্থা রেখে চলমান গণছুটি কর্মসূচি স্থগিত করা হলো।”
অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে গ্রাম-শহরের বিদ্যুৎ বৈষম্য দূর করা এবং অভিন্ন সার্ভিস কোড বাস্তবায়নের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। বিভিন্ন সময়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা ও কমিটি গঠন হলেও পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের ‘অসহযোগিতার’ কারণে সমাধান হয়নি বলে অভিযোগ সংগঠনের।
এর আগে ৩১ আগস্ট থেকে পাঁচ দিনব্যাপী শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি শেষে ৭ সেপ্টেম্বর থেকে ‘গণছুটি’ শুরু করে সমিতি। এতে ৮০টি সমিতির প্রায় ৩৩ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ নিলেও বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে উপকেন্দ্রগুলো চালু রাখা হয়।
সংগঠনের চারটি মূল দাবি হলো—
১. আরইবি-পিবিএস একীভূতকরণ বা কোম্পানি গঠন, চুক্তিভিত্তিক ও অনিয়মিত কর্মীদের নিয়মিতকরণ, চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল এবং বদলি-বরখাস্ত প্রত্যাহার।
২. ১৭ আগস্ট থেকে বরখাস্ত ও সংযুক্ত কর্মকর্তাদের আদেশ বাতিল করে আগের পদে ফেরত দেওয়া।
৩. জরুরি সেবায় নিয়োজিত লাইনক্রুদের কর্মঘণ্টা নির্ধারণ এবং পাঁচজন লাইনক্রুকে আগের কর্মস্থলে ফেরত দেওয়া।
৪. পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া।
শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পল্লী বিদ্যুৎ অ্যাসোসিয়েশন চার দফা দাবিতে ঘোষিত ‘গণছুটি’কর্মসূচি স্থগিত করেছে। একই সঙ্গে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মস্থলে ফেরার আহ্বান জানানো হয়েছে।
শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনের দপ্তর সম্পাদক মাহবুবুর রহমান জানান, বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার পক্ষ থেকে সমস্যার সমাধানে আন্তরিক আশ্বাস দেওয়ার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, “দেশের সামগ্রিক প্রেক্ষাপট ও জনদুর্ভোগ বিবেচনায় বিদ্যমান সংকটের সুষ্ঠু সমাধানের লক্ষ্যে উপদেষ্টার প্রতি আস্থা রেখে চলমান গণছুটি কর্মসূচি স্থগিত করা হলো।”
অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে গ্রাম-শহরের বিদ্যুৎ বৈষম্য দূর করা এবং অভিন্ন সার্ভিস কোড বাস্তবায়নের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। বিভিন্ন সময়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা ও কমিটি গঠন হলেও পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের ‘অসহযোগিতার’ কারণে সমাধান হয়নি বলে অভিযোগ সংগঠনের।
এর আগে ৩১ আগস্ট থেকে পাঁচ দিনব্যাপী শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি শেষে ৭ সেপ্টেম্বর থেকে ‘গণছুটি’ শুরু করে সমিতি। এতে ৮০টি সমিতির প্রায় ৩৩ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ নিলেও বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে উপকেন্দ্রগুলো চালু রাখা হয়।
সংগঠনের চারটি মূল দাবি হলো—
১. আরইবি-পিবিএস একীভূতকরণ বা কোম্পানি গঠন, চুক্তিভিত্তিক ও অনিয়মিত কর্মীদের নিয়মিতকরণ, চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল এবং বদলি-বরখাস্ত প্রত্যাহার।
২. ১৭ আগস্ট থেকে বরখাস্ত ও সংযুক্ত কর্মকর্তাদের আদেশ বাতিল করে আগের পদে ফেরত দেওয়া।
৩. জরুরি সেবায় নিয়োজিত লাইনক্রুদের কর্মঘণ্টা নির্ধারণ এবং পাঁচজন লাইনক্রুকে আগের কর্মস্থলে ফেরত দেওয়া।
৪. পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া।