বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে জলাবদ্ধতা ও ভূমিধসের সতর্কবার্তাও জারি করা হয়েছে।
রোববার সকালে দেওয়া বিশেষ সতর্কবার্তায় জানানো হয়, আগামী ৭২ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টিপাত হতে পারে। বিশেষ করে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের ঝুঁকি রয়েছে।
আবহাওয়া অফিস বলছে, ভারি বর্ষণে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা দেখা দিতে পারে। বর্তমানে মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। এর ফলে রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেটের অধিকাংশ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও হতে পারে ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সংজ্ঞা অনুযায়ী, ২৪ ঘণ্টায় ২৩ থেকে ৪৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে তাকে মাঝারি ধরনের ভারি, ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে ভারি এবং ৮৮ মিলিমিটারের বেশি হলে অতি ভারি বৃষ্টিপাত হিসেবে ধরা হয়।
এদিকে বৃষ্টির কারণে সারাদেশে দিনের ও রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল পাবনার ইশ্বরদীতে ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ছিল সিলেটে ২৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
একই সময়ে সর্বাধিক বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে চট্টগ্রামে, ১২৬ মিলিমিটার। এছাড়া রাঙামাটিতে ৮৭, সন্দ্বীপে ৮০ এবং তেঁতুলিয়ায় ৬৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত নথিবদ্ধ করেছে আবহাওয়া অফিস।
রোববার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে জলাবদ্ধতা ও ভূমিধসের সতর্কবার্তাও জারি করা হয়েছে।
রোববার সকালে দেওয়া বিশেষ সতর্কবার্তায় জানানো হয়, আগামী ৭২ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টিপাত হতে পারে। বিশেষ করে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের ঝুঁকি রয়েছে।
আবহাওয়া অফিস বলছে, ভারি বর্ষণে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা দেখা দিতে পারে। বর্তমানে মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। এর ফলে রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেটের অধিকাংশ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও হতে পারে ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সংজ্ঞা অনুযায়ী, ২৪ ঘণ্টায় ২৩ থেকে ৪৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে তাকে মাঝারি ধরনের ভারি, ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে ভারি এবং ৮৮ মিলিমিটারের বেশি হলে অতি ভারি বৃষ্টিপাত হিসেবে ধরা হয়।
এদিকে বৃষ্টির কারণে সারাদেশে দিনের ও রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল পাবনার ইশ্বরদীতে ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ছিল সিলেটে ২৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
একই সময়ে সর্বাধিক বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে চট্টগ্রামে, ১২৬ মিলিমিটার। এছাড়া রাঙামাটিতে ৮৭, সন্দ্বীপে ৮০ এবং তেঁতুলিয়ায় ৬৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত নথিবদ্ধ করেছে আবহাওয়া অফিস।