সরকারি সচিবালয়ে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক বা সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক (এসইউপি) সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। আগামী রোববার থেকে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে বলে শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করা এসব প্লাস্টিক বন্ধে সচিবালয়কে উদাহরণ হিসেবে গড়ে তুলতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রোববার থেকে সচিবালয়ের প্রবেশপথে তল্লাশি চালানো হবে, ভেতরে কোনো পলিথিন বা একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক পাওয়া গেলে তা সঙ্গে সঙ্গে জব্দ করে ব্যবহার বন্ধ করা হবে। প্রয়োজনে কাগজের ব্যাগ সরবরাহ করা হবে।
সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সচিবালয়ের প্রবেশপথসহ বিভিন্ন স্থানে বোর্ড স্থাপন করা হয়েছে এবং এ বিষয়ে নজরদারির জন্য বিশেষ মনিটরিং টিম কাজ করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত সভা-সেমিনারে বোতল, কাপ, প্লেট ও চামচের মতো একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক আর ব্যবহার করা যাবে না। এর পরিবর্তে পাটজাত, কাপড়ের বা পুনঃব্যবহারযোগ্য ব্যাগ ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এছাড়া কাগজ বা পরিবেশবান্ধব খাবারের প্যাকেট ব্যবহার করা হবে এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিকল্প উপকরণ সরবরাহ করা হবে।
সরকারি ক্রয়েও প্লাস্টিকের বিকল্প পণ্য অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সব মন্ত্রণালয়কে এসইউপি ব্যবহার বন্ধে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে একজন ফোকাল পারসন নিয়োগ ও একটি মনিটরিং কমিটি গঠন করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পরিবেশ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী ৫ অক্টোবর থেকে সচিবালয়কে সম্পূর্ণভাবে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিকমুক্ত করতে সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে।
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫
সরকারি সচিবালয়ে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক বা সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক (এসইউপি) সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। আগামী রোববার থেকে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে বলে শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করা এসব প্লাস্টিক বন্ধে সচিবালয়কে উদাহরণ হিসেবে গড়ে তুলতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রোববার থেকে সচিবালয়ের প্রবেশপথে তল্লাশি চালানো হবে, ভেতরে কোনো পলিথিন বা একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক পাওয়া গেলে তা সঙ্গে সঙ্গে জব্দ করে ব্যবহার বন্ধ করা হবে। প্রয়োজনে কাগজের ব্যাগ সরবরাহ করা হবে।
সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সচিবালয়ের প্রবেশপথসহ বিভিন্ন স্থানে বোর্ড স্থাপন করা হয়েছে এবং এ বিষয়ে নজরদারির জন্য বিশেষ মনিটরিং টিম কাজ করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত সভা-সেমিনারে বোতল, কাপ, প্লেট ও চামচের মতো একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক আর ব্যবহার করা যাবে না। এর পরিবর্তে পাটজাত, কাপড়ের বা পুনঃব্যবহারযোগ্য ব্যাগ ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এছাড়া কাগজ বা পরিবেশবান্ধব খাবারের প্যাকেট ব্যবহার করা হবে এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিকল্প উপকরণ সরবরাহ করা হবে।
সরকারি ক্রয়েও প্লাস্টিকের বিকল্প পণ্য অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সব মন্ত্রণালয়কে এসইউপি ব্যবহার বন্ধে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে একজন ফোকাল পারসন নিয়োগ ও একটি মনিটরিং কমিটি গঠন করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পরিবেশ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী ৫ অক্টোবর থেকে সচিবালয়কে সম্পূর্ণভাবে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিকমুক্ত করতে সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে।