জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জানিয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়নের জন্য একটি গণভোট আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের মতামতকে সমন্বয় করে এই প্রস্তাব আসছে।
বুধবার রাতের আলোচনায়, ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অনুষ্ঠিত তৃতীয় পর্যায়ের বৈঠকে এই অগ্রগতির কথা জানানো হয়। আলী রীয়াজ বলেন, “জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছিল, তা সমাধানে গণভোটের প্রস্তাব এসেছে। এটি সংবিধানের মৌলিক কাঠামো পরিবর্তনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।”
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কিছু ভিন্নমত থাকলেও, অধিকাংশ দল **গণভোটের মাধ্যমে সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে** মত দিয়েছেন। বিএনপি ও সমমনা দলগুলো প্রথমে গণভোটের বিরোধিতা করলেও পরে তারা সংসদ নির্বাচনের দিনেই **আলাদা ব্যালট পেপারে গণভোট** করার প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “জুলাই সনদ প্রণয়নের অধ্যায় শেষ হয়েছে। গণভোট অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে জনগণের সম্মতি নেওয়া হবে, যা বিদ্যমান ভোট আইন ও নির্বাচন কমিশনের বিধি অনুযায়ী পরিচালিত হবে।”
অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামী নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, “গণভোট আলাদা আয়োজন করা হবে। জাতীয় নির্বাচন এবং গণভোট দুটো পৃথক বিষয়। তবে, আমরা সবাই গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে একমত।”
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আশা করছে, আগামী ১৫-১৭ তারিখের মধ্যে সনদের অনুমোদিত খসড়া ও সংক্রান্ত অঙ্গীকারনামার একটি **সাক্ষর অনুষ্ঠান** অনুষ্ঠিত হবে এবং পরে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।
---
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জানিয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়নের জন্য একটি গণভোট আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের মতামতকে সমন্বয় করে এই প্রস্তাব আসছে।
বুধবার রাতের আলোচনায়, ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অনুষ্ঠিত তৃতীয় পর্যায়ের বৈঠকে এই অগ্রগতির কথা জানানো হয়। আলী রীয়াজ বলেন, “জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছিল, তা সমাধানে গণভোটের প্রস্তাব এসেছে। এটি সংবিধানের মৌলিক কাঠামো পরিবর্তনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।”
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কিছু ভিন্নমত থাকলেও, অধিকাংশ দল **গণভোটের মাধ্যমে সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে** মত দিয়েছেন। বিএনপি ও সমমনা দলগুলো প্রথমে গণভোটের বিরোধিতা করলেও পরে তারা সংসদ নির্বাচনের দিনেই **আলাদা ব্যালট পেপারে গণভোট** করার প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “জুলাই সনদ প্রণয়নের অধ্যায় শেষ হয়েছে। গণভোট অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে জনগণের সম্মতি নেওয়া হবে, যা বিদ্যমান ভোট আইন ও নির্বাচন কমিশনের বিধি অনুযায়ী পরিচালিত হবে।”
অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামী নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, “গণভোট আলাদা আয়োজন করা হবে। জাতীয় নির্বাচন এবং গণভোট দুটো পৃথক বিষয়। তবে, আমরা সবাই গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে একমত।”
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আশা করছে, আগামী ১৫-১৭ তারিখের মধ্যে সনদের অনুমোদিত খসড়া ও সংক্রান্ত অঙ্গীকারনামার একটি **সাক্ষর অনুষ্ঠান** অনুষ্ঠিত হবে এবং পরে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।
---