রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় সংস্কারের অঙ্গীকারনামা ‘জুলাই জাতীয় সনদে’ আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষর করবে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায়।
বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত কমিশনের এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়।
কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ঐতিহাসিক এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে নেতৃত্ব দেবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি মুহাম্মদ ইউনূস। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের প্রতিনিধি অংশ নেবেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অনুষ্ঠিত পাঁচটি বৈঠকের পর্যবেক্ষণ বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
“বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে পাওয়া মতামত বিশ্লেষণ করে শিগগিরই বাস্তবায়নের উপায়সংক্রান্ত সুপারিশ এবং চূড়ান্ত করা জুলাই সনদ সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে,”—বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
বৈঠকে কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ইফতেখারুজ্জামান ও মো. আইয়ুব মিয়া।উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার সভায় অংশ নেন।
বুধবার রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার সমাপনি বক্তব্যে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, “জুলাই সনদের স্বাক্ষরের জন্য তিন-চতুর্থাংশের বেশি দলের পক্ষ থেকে নাম পাঠানো হয়েছে। কিছু দল সাংগঠনিক ব্যস্ততার কারণে এখনও পাঠাতে পারেনি, তবে তারা জানিয়েছে আগামী এক-দুই দিনের মধ্যেই প্রতিনিধি তালিকা পাঠাবে।”
তিনি আরও বলেন, “সব দলের নাম পাওয়া গেলে আমরা চাই, আগামী ১৫ অক্টোবরের মধ্যেই ঐতিহাসিক এই দলিল — যা দলগুলো নিজেরাই তৈরি করেছে — তা স্বাক্ষরিত হোক। এর পাশাপাশি কমিশনের পক্ষ থেকে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনও প্রকাশ করা হবে।”
এর আগে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের প্রশ্নে গণভোট আয়োজনের জন্য অধ্যাদেশ জারির ‘মতামত’ পাওয়ার মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের আলোচনা পর্বের সমাপ্তি ঘটে।
---
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫
রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় সংস্কারের অঙ্গীকারনামা ‘জুলাই জাতীয় সনদে’ আগামী ১৫ অক্টোবর স্বাক্ষর করবে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায়।
বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত কমিশনের এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়।
কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ঐতিহাসিক এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে নেতৃত্ব দেবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি মুহাম্মদ ইউনূস। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের প্রতিনিধি অংশ নেবেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অনুষ্ঠিত পাঁচটি বৈঠকের পর্যবেক্ষণ বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
“বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে পাওয়া মতামত বিশ্লেষণ করে শিগগিরই বাস্তবায়নের উপায়সংক্রান্ত সুপারিশ এবং চূড়ান্ত করা জুলাই সনদ সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে,”—বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
বৈঠকে কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ইফতেখারুজ্জামান ও মো. আইয়ুব মিয়া।উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার সভায় অংশ নেন।
বুধবার রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার সমাপনি বক্তব্যে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, “জুলাই সনদের স্বাক্ষরের জন্য তিন-চতুর্থাংশের বেশি দলের পক্ষ থেকে নাম পাঠানো হয়েছে। কিছু দল সাংগঠনিক ব্যস্ততার কারণে এখনও পাঠাতে পারেনি, তবে তারা জানিয়েছে আগামী এক-দুই দিনের মধ্যেই প্রতিনিধি তালিকা পাঠাবে।”
তিনি আরও বলেন, “সব দলের নাম পাওয়া গেলে আমরা চাই, আগামী ১৫ অক্টোবরের মধ্যেই ঐতিহাসিক এই দলিল — যা দলগুলো নিজেরাই তৈরি করেছে — তা স্বাক্ষরিত হোক। এর পাশাপাশি কমিশনের পক্ষ থেকে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনও প্রকাশ করা হবে।”
এর আগে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের প্রশ্নে গণভোট আয়োজনের জন্য অধ্যাদেশ জারির ‘মতামত’ পাওয়ার মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের আলোচনা পর্বের সমাপ্তি ঘটে।
---